নাইকো দুর্নীতির মামলার অভিযোগ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অব্যাহতি চেয়ে আদালতে শুনানি শুরু করেছেন সাবেক এ্যাটর্নী জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতে এ শুনানি হয়।
কেরানীগঞ্জের কারাভবনে নবনির্মিত ২ নম্বর ভবনে অস্থায়ী এজলাসে ভারপ্রাপ্ত বিচারক নজরুল ইসলাম শুনানি গ্রহণ করেন। তবে আজ এ জে মোহাম্মদ আলী শুনানি শেষ করেননি। তাই আগামী ৩০ জানুয়ারি শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এ মামলার আসামি ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ মারা গেছেন।
আসামিদের মধ্যে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন বর্তমানে কারাগারে আছেন। বাকি ৬ জন জামিনে আছেন। আরেক আসামি কাশেম শরীফ বর্তমানে পলাতক।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার অব্যাহতি চেয়ে শুনানি শুরু
নাইকো দুর্নীতির মামলার অভিযোগ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অব্যাহতি চেয়ে আদালতে শুনানি শুরু করেছেন সাবেক এ্যাটর্নী জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী। আজ মঙ্গলবার ঢাকার ৯ নম্বর বিশেষ জজ আদালতে এ শুনানি হয়।
কেরানীগঞ্জের কারাভবনে নবনির্মিত ২ নম্বর ভবনে অস্থায়ী এজলাসে ভারপ্রাপ্ত বিচারক নজরুল ইসলাম শুনানি গ্রহণ করেন। তবে আজ এ জে মোহাম্মদ আলী শুনানি শেষ করেননি। তাই আগামী ৩০ জানুয়ারি শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেছেন আদালত।খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলা তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দীন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এমএএইচ সেলিম, নাইকোর দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এ মামলার আসামি ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ মারা গেছেন।
আসামিদের মধ্যে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন বর্তমানে কারাগারে আছেন। বাকি ৬ জন জামিনে আছেন। আরেক আসামি কাশেম শরীফ বর্তমানে পলাতক।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 12:44 pm