সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের সাগরজলে মাতোয়ারা হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। সমুদ্রস্নানের পাশাপাশি মেতেছেন বালিয়াড়িতে হৈ-হুল্লোড়ে। তবে এবার পর্যটন মৌসুমে দেখা মিলছে বিদেশিদেরও। তাদের দাবি, সন্ধ্যার পর বিনোদনের ব্যবস্থা করা। আর সাগরতীরে হাজার হাজার মানুষের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক টহল জোরদার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের সাগরতীরে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। তাদের পদচারণায় মুখরিত সাগরতীর। বালিয়াড়ি পেরিয়ে সাগরে নামছেন পর্যটকরা।
কেউ এসেছেন দলবেঁধে, কেউ এসেছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে, আবার কেউ এসেছেন একাই। চলতি পর্যটন মৌসুমে বিদেশি পর্যটকদেরও দেখা যাচ্ছে কক্সবাজারে। ঢাকার মিরপুর থেকে বাবা-মা’র বেড়াতে আসা আয়েশা ছিদ্দিকা বলেন, ঢাকা শহরে বাড়ি থেকে স্কুল এভাবে কেটে যায়। কোথাও ঘুরতে যেতে পারি না। এখন কক্সবাজার বেড়াতে এসেছি, খুব ভালো লাগছে। পানিতে খেললাম, বালিয়াড়িতে দৌড়াচ্ছি, খুব মজা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম থেকে আসা ইয়াছিন আক্তার বলেন, ক্লান্তি কাটানো সবচেয়ে ভাল স্থান বিশে^র দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত। তাই পরিবারের সকলকে নিয়ে কক্সবাজার ঘুরতে আসলাম। কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত, ইনানী, হিমছড়ি ও পাতুয়ারটেক ঘুরবো দুই দিন। তারপর বাড়িতে ফিরে যাব। ভারতের কলকাতা থেকে আসা পর্যটক আশীষ বলেন, ভারতের সমুদ্রসৈকতের চেয়ে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত অনেক সুন্দর। এই সৈকত অনেক পরিষ্কার। এছাড়াও এত মানুষের ভিড় খুব ভাল লাগছে।
এখান থেকে ঘুরে গিয়ে বন্ধুদের সবাইকে বলল, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বেড়াতে যাওয়ার জন্য। সাগরতীর ঘুরে দেখা যায়, বালিয়াড়ির চেয়েও পর্যটকের চাপ বেশি সাগরজলে। সমুদ্রস্নান আর প্রিয়মুহূর্তগুলো ক্যামেরার ফ্রেমে বন্দি করতে মেতেছেন তারা। তবে, সন্ধ্যার পর বিনোদনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান পর্যটকরা। সোয়েব কবির নামের এক পর্যটক বলেন, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সমুদ্রসৈকতসহ পর্যটন স্পটগুলো বেশ ভাল সময় কাটে। কিন্তু সন্ধ্যার পর আর ভালো লাগে না। এখনো বিনোদনের তেমন কিছু নেই।
আরেক পর্যটক সিরাজুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজার সন্ধ্যার পর যদি কনসার্ট বা সৈকত এলাকা বিনোদনের কোন ব্যবস্থা থাকতো তাহলে অনেক ভালো হত। আর রাতে যদি সৈকত এলাকা আলোকিত করা হত তাহলে সৈকত এলাকায় রাত অবদি থাকা যেত। কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিল্লাল হোসেন জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক কাজ করছেন অর্ধ-শতাধিক লাইফ গার্ড কর্মী
সৈকতে ভ্রমণপিপাসুদের উপচেপড়া ভিড়
সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারের সাগরজলে মাতোয়ারা হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। সমুদ্রস্নানের পাশাপাশি মেতেছেন বালিয়াড়িতে হৈ-হুল্লোড়ে। তবে এবার পর্যটন মৌসুমে দেখা মিলছে বিদেশিদেরও। তাদের দাবি, সন্ধ্যার পর বিনোদনের ব্যবস্থা করা। আর সাগরতীরে হাজার হাজার মানুষের নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক টহল জোরদার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের সাগরতীরে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে দেশের দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। তাদের পদচারণায় মুখরিত সাগরতীর। বালিয়াড়ি পেরিয়ে সাগরে নামছেন পর্যটকরা।
কেউ এসেছেন দলবেঁধে, কেউ এসেছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে, আবার কেউ এসেছেন একাই। চলতি পর্যটন মৌসুমে বিদেশি পর্যটকদেরও দেখা যাচ্ছে কক্সবাজারে। ঢাকার মিরপুর থেকে বাবা-মা’র বেড়াতে আসা আয়েশা ছিদ্দিকা বলেন, ঢাকা শহরে বাড়ি থেকে স্কুল এভাবে কেটে যায়। কোথাও ঘুরতে যেতে পারি না। এখন কক্সবাজার বেড়াতে এসেছি, খুব ভালো লাগছে। পানিতে খেললাম, বালিয়াড়িতে দৌড়াচ্ছি, খুব মজা হচ্ছে।
চট্টগ্রাম থেকে আসা ইয়াছিন আক্তার বলেন, ক্লান্তি কাটানো সবচেয়ে ভাল স্থান বিশে^র দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত। তাই পরিবারের সকলকে নিয়ে কক্সবাজার ঘুরতে আসলাম। কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত, ইনানী, হিমছড়ি ও পাতুয়ারটেক ঘুরবো দুই দিন। তারপর বাড়িতে ফিরে যাব। ভারতের কলকাতা থেকে আসা পর্যটক আশীষ বলেন, ভারতের সমুদ্রসৈকতের চেয়ে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত অনেক সুন্দর। এই সৈকত অনেক পরিষ্কার। এছাড়াও এত মানুষের ভিড় খুব ভাল লাগছে।
এখান থেকে ঘুরে গিয়ে বন্ধুদের সবাইকে বলল, কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের বেড়াতে যাওয়ার জন্য। সাগরতীর ঘুরে দেখা যায়, বালিয়াড়ির চেয়েও পর্যটকের চাপ বেশি সাগরজলে। সমুদ্রস্নান আর প্রিয়মুহূর্তগুলো ক্যামেরার ফ্রেমে বন্দি করতে মেতেছেন তারা। তবে, সন্ধ্যার পর বিনোদনের ব্যবস্থা করার দাবি জানান পর্যটকরা। সোয়েব কবির নামের এক পর্যটক বলেন, সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সমুদ্রসৈকতসহ পর্যটন স্পটগুলো বেশ ভাল সময় কাটে। কিন্তু সন্ধ্যার পর আর ভালো লাগে না। এখনো বিনোদনের তেমন কিছু নেই।
আরেক পর্যটক সিরাজুল ইসলাম বলেন, কক্সবাজার সন্ধ্যার পর যদি কনসার্ট বা সৈকত এলাকা বিনোদনের কোন ব্যবস্থা থাকতো তাহলে অনেক ভালো হত। আর রাতে যদি সৈকত এলাকা আলোকিত করা হত তাহলে সৈকত এলাকায় রাত অবদি থাকা যেত। কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিল্লাল হোসেন জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশের পাশাপাশি সার্বক্ষণিক কাজ করছেন অর্ধ-শতাধিক লাইফ গার্ড কর্মী
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 11:09 am