শীত মৌসুমে সর্দি-জ্বর একটি সাধারণ রোগ। সর্দি-জ্বর দেহের শ্বাসনালির ভাইরাসজনিত এক ধরনের সংক্রমণ।
হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এ রোগ একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়ায়। সর্দি-জ্বর হলে প্রথমে নাকে ও গলায় অস্বস্তি লাগে, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে থাকে। নাক বন্ধও থাকতে পারে। মাথাব্যথা, মাথা ভারী বোধ হওয়া, শরীরে ব্যথা, হালকা জ্বর, গলাব্যথা প্রভৃতি উপসর্গও দেখা যায়।
সর্দি-জ্বর হলে সতর্কতা অবলম্বন করুন:
বিছানা, ঘর ও বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার রাখুন।
হাঁচি দেওয়ার সময় বা নাকের পানি মুছতে রুমাল বা টিস্যু পেপার ব্যবহার করুন।
যেখানে সেখানে কফ, থুথু বা নাকের শ্লেষ্মা ফেলা যাবে না ।
স্বাস্থ্যকর, খোলামেলা, শুষ্ক পরিবেশে থাকুন।
শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি থেকে দূরে থাকতে হলে ঠাণ্ডা ও ধুলাবালি যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলবেন।
তিন দিনেও যদি জ্বর না কমে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শিশুদের কাছে আসতে দেবেন না, তারাও আক্রান্ত হতে পারে।
সর্দি-জ্বর হলে যা করবেন
শীত মৌসুমে সর্দি-জ্বর একটি সাধারণ রোগ। সর্দি-জ্বর দেহের শ্বাসনালির ভাইরাসজনিত এক ধরনের সংক্রমণ।
হাঁচি-কাশির মাধ্যমে এ রোগ একজনের শরীর থেকে অন্যজনের শরীরে ছড়ায়। সর্দি-জ্বর হলে প্রথমে নাকে ও গলায় অস্বস্তি লাগে, হাঁচি হয়, নাক দিয়ে অনবরত পানি ঝরতে থাকে। নাক বন্ধও থাকতে পারে। মাথাব্যথা, মাথা ভারী বোধ হওয়া, শরীরে ব্যথা, হালকা জ্বর, গলাব্যথা প্রভৃতি উপসর্গও দেখা যায়।
সর্দি-জ্বর হলে সতর্কতা অবলম্বন করুন:
বিছানা, ঘর ও বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার রাখুন।
হাঁচি দেওয়ার সময় বা নাকের পানি মুছতে রুমাল বা টিস্যু পেপার ব্যবহার করুন।
যেখানে সেখানে কফ, থুথু বা নাকের শ্লেষ্মা ফেলা যাবে না ।
স্বাস্থ্যকর, খোলামেলা, শুষ্ক পরিবেশে থাকুন।
শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি থেকে দূরে থাকতে হলে ঠাণ্ডা ও ধুলাবালি যতটুকু সম্ভব এড়িয়ে চলবেন।
তিন দিনেও যদি জ্বর না কমে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শিশুদের কাছে আসতে দেবেন না, তারাও আক্রান্ত হতে পারে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 28, 2024, 8:06 pm