কক্সবাজার সদরের বাঁকখালী নদী থেকে অবৈধভাবে মেশিন দিয়ে তোলা হচ্ছে বালি। সেই বালি প্রতি ডাম্প ট্রাক ১ হাজার ৫শ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০টি ট্রাকে ৬০-৭০ গাড়ি বালি বিক্রি করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঝিলংজার পূর্ব মোক্তারকুলের দরগাহ এলাকার সালাম মিয়া বাবুলের নেতৃত্বে এ বালি উত্তোলন করা হচ্ছে।
এছাড়া দরগার বাবুল, লিংক রোডের আমিন ও কোনারপাড়ার সিরাজের নেতৃত্বেও ১০-১২টি ডাম্প ট্রাকে শহরের বিভিন্ন স্থানে বালি বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন ৬০-৭০ গাড়ি বালি বিক্রি করা হয়। গাড়িপ্রতি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বালির দাম রাখা হয়। এভাবে দৈনিক লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সিন্ডিকেটটি।
স্থানীয় আবদুল খালেক বলেন, এভাবে বালি উত্তোলনের ফলে বাঁকখালী নদীর তীর ভেঙে প্রতি বছর নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি। এ ব্যাপারে অনেকবার অভিযোগ করলেও কোনো কাজ হয়নি। কয়েকজন ব্যক্তির লোভের কারণে পুরো এলাকাবাসী ঝুঁকিতে রয়েছে।
আকতার মিয়া নামে আরেকজন স্থানীয় জানান, বালি উত্তোলনের ফলে কৃষিজমির ক্ষতির পাশাপাশি ভাঙনের সৃষ্টি হয়। প্রশাসন কয়েক দফা অভিযান চালিয়েও তাদের কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে পারেনি।
এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে পরিদর্শন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পরিবেশ বিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এনভায়রনমেন্ট পিপলের প্রধান নির্বাহী রাশেদুল মজিদ।
তিনি বলেন, পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা এবং সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া এভাবে অপরিকল্পিতভাবে বালি উত্তোলনের কোনো সুযোগ নেই। যেভাবে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে তাতে ঝুঁকির মুখে পড়বে নদীতীরের মানুষ।
বালু উত্তোলনকারীর নেতৃত্ব দেওয়া সালাম মিয়া বাবুল মেশিন দিয়ে বালি উত্তোলনের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয় মসজিদ সংলগ্ন একটি জানাজার মাঠ ভরাট করতে বালি তোলা হচ্ছে। এ বালি বিক্রি করা হচ্ছে না।
অনুমতি নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, বাঁকখালী নদীতে বালি উত্তোলনের কোনো অনুমোদন নেই। বালি উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালানো হবে।
বাঁকখালী নদী থেকে বালি উত্তোলন, হুমকির মুখে ফসলি জমি
কক্সবাজার সদরের বাঁকখালী নদী থেকে অবৈধভাবে মেশিন দিয়ে তোলা হচ্ছে বালি। সেই বালি প্রতি ডাম্প ট্রাক ১ হাজার ৫শ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০টি ট্রাকে ৬০-৭০ গাড়ি বালি বিক্রি করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ঝিলংজার পূর্ব মোক্তারকুলের দরগাহ এলাকার সালাম মিয়া বাবুলের নেতৃত্বে এ বালি উত্তোলন করা হচ্ছে।
এছাড়া দরগার বাবুল, লিংক রোডের আমিন ও কোনারপাড়ার সিরাজের নেতৃত্বেও ১০-১২টি ডাম্প ট্রাকে শহরের বিভিন্ন স্থানে বালি বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন ৬০-৭০ গাড়ি বালি বিক্রি করা হয়। গাড়িপ্রতি ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার টাকা পর্যন্ত বালির দাম রাখা হয়। এভাবে দৈনিক লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সিন্ডিকেটটি।
স্থানীয় আবদুল খালেক বলেন, এভাবে বালি উত্তোলনের ফলে বাঁকখালী নদীর তীর ভেঙে প্রতি বছর নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি। এ ব্যাপারে অনেকবার অভিযোগ করলেও কোনো কাজ হয়নি। কয়েকজন ব্যক্তির লোভের কারণে পুরো এলাকাবাসী ঝুঁকিতে রয়েছে।
আকতার মিয়া নামে আরেকজন স্থানীয় জানান, বালি উত্তোলনের ফলে কৃষিজমির ক্ষতির পাশাপাশি ভাঙনের সৃষ্টি হয়। প্রশাসন কয়েক দফা অভিযান চালিয়েও তাদের কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে পারেনি।
এলাকাবাসীর অভিযোগের ভিত্তিতে পরিদর্শন করে উদ্বেগ প্রকাশ করেন পরিবেশ বিষয়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এনভায়রনমেন্ট পিপলের প্রধান নির্বাহী রাশেদুল মজিদ।
তিনি বলেন, পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা এবং সরকারের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া এভাবে অপরিকল্পিতভাবে বালি উত্তোলনের কোনো সুযোগ নেই। যেভাবে বালি উত্তোলন করা হচ্ছে তাতে ঝুঁকির মুখে পড়বে নদীতীরের মানুষ।
বালু উত্তোলনকারীর নেতৃত্ব দেওয়া সালাম মিয়া বাবুল মেশিন দিয়ে বালি উত্তোলনের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, স্থানীয় মসজিদ সংলগ্ন একটি জানাজার মাঠ ভরাট করতে বালি তোলা হচ্ছে। এ বালি বিক্রি করা হচ্ছে না।
অনুমতি নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ জাকারিয়া জানান, বাঁকখালী নদীতে বালি উত্তোলনের কোনো অনুমোদন নেই। বালি উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালানো হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 8:42 pm