গতকাল রোববার সূর্যাস্তের সাথে বিদায় নিয়েছে ১৩৮৪ রাখাইন সন। আজ সূর্যের নতুন আলোর সঙ্গে আসলো নতুন বছর ১৩৮৫ রাখাইন সন। আজ থেকে যেন নব আনন্দে জেগে ওঠার দিন। পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে আজ সোমবার থেকে তিন দিনব্যাপী রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ মেতে উঠবে সাংগ্রাইন বা জলকেলি উৎসবে। এবার শহরে ১১টি জলকেলির প্যান্ডেল করা হয়েছে। রঙিন ফুল আর নানা কারুকার্যে্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে প্যান্ডেলের চারপাশ। সবার মাঝে এখন বর্ষ বরণের আমেজ। নতুন সাজে সাজছে কক্সবাজারের রাখাইন পল্লীর প্রতিটি বাড়ি।
জলকেলি উৎসবের ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে বলে জানালেন কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের নতুন পরিচালক মংছেন লা। তিনি বলেন, শহরের আছিমং পেশকার পাড়ায় কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে চলবে জলকেলি উৎসব। আজ জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান মহোদয় আসার কথা থাকলেও তিনি আসবেন আগামীকাল। তবে সব আনুষ্ঠানিকতা চলবে। তিনব্যাপী রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ নতুন বর্ষ বরণে মত্ত থাকবে।
জলকেলিকে কেন্দ্র করে রাখাইন পল্লীতে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। গান আর ঢাকঢোল নিয়ে নতুন বছরকে বরণের আয়োজন সর্বত্র। পুরোনো বছরের গ্লানি ও হতাশাকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় নিয়ে শহর ছাড়াও মহেশখালী, টেকনাফ, সদর, হ্নীলা, চৌধুরী পাড়া, রামু, পানিরছড়া, চকরিয়ার মানিক পুরসহ রাখাইন অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সপ্তাহ জুড়ে নববর্ষ পালনে নানা অনুষ্ঠান পালিত হবে। যা অব্যাহত থাকবে সপ্তাহব্যাপী।
গত শুক্রবার ও শনিবার শহরের বিভিন্ন রাখাইন পল্লী থেকে বের করা হয় বর্ণিল শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন রাখাইন পল্লী পদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় স্ব স্ব এলাকার বৌদ্ধ বিহারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বুদ্ধ স্নানের মধ্য দিয়ে সাংগ্রাইন উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পাশাপাশি বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দান করা হয় নগদ টাকা, চাল, চিনি, দুধ, কলা, নারিকেল, মোমবাতি, সাবান দেশলাইসহ হরেক রকম পণ্য। বিহারের ধর্মীয় গুরু নানা ধর্মীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।
জলকেলি উৎসবে মাতবে রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ
স্বাগত রাখাইন সন ১৩৮৫
গতকাল রোববার সূর্যাস্তের সাথে বিদায় নিয়েছে ১৩৮৪ রাখাইন সন। আজ সূর্যের নতুন আলোর সঙ্গে আসলো নতুন বছর ১৩৮৫ রাখাইন সন। আজ থেকে যেন নব আনন্দে জেগে ওঠার দিন। পুরোনো বছরকে বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করতে আজ সোমবার থেকে তিন দিনব্যাপী রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ মেতে উঠবে সাংগ্রাইন বা জলকেলি উৎসবে। এবার শহরে ১১টি জলকেলির প্যান্ডেল করা হয়েছে। রঙিন ফুল আর নানা কারুকার্যে্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে প্যান্ডেলের চারপাশ। সবার মাঝে এখন বর্ষ বরণের আমেজ। নতুন সাজে সাজছে কক্সবাজারের রাখাইন পল্লীর প্রতিটি বাড়ি।
জলকেলি উৎসবের ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি শেষ হয়েছে বলে জানালেন কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের নতুন পরিচালক মংছেন লা। তিনি বলেন, শহরের আছিমং পেশকার পাড়ায় কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে চলবে জলকেলি উৎসব। আজ জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান মহোদয় আসার কথা থাকলেও তিনি আসবেন আগামীকাল। তবে সব আনুষ্ঠানিকতা চলবে। তিনব্যাপী রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ নতুন বর্ষ বরণে মত্ত থাকবে।
জলকেলিকে কেন্দ্র করে রাখাইন পল্লীতে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। গান আর ঢাকঢোল নিয়ে নতুন বছরকে বরণের আয়োজন সর্বত্র। পুরোনো বছরের গ্লানি ও হতাশাকে পেছনে ফেলে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় নিয়ে শহর ছাড়াও মহেশখালী, টেকনাফ, সদর, হ্নীলা, চৌধুরী পাড়া, রামু, পানিরছড়া, চকরিয়ার মানিক পুরসহ রাখাইন অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে সপ্তাহ জুড়ে নববর্ষ পালনে নানা অনুষ্ঠান পালিত হবে। যা অব্যাহত থাকবে সপ্তাহব্যাপী।
গত শুক্রবার ও শনিবার শহরের বিভিন্ন রাখাইন পল্লী থেকে বের করা হয় বর্ণিল শোভাযাত্রা। শোভাযাত্রাটি বিভিন্ন রাখাইন পল্লী পদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় স্ব স্ব এলাকার বৌদ্ধ বিহারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বুদ্ধ স্নানের মধ্য দিয়ে সাংগ্রাইন উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। পাশাপাশি বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দান করা হয় নগদ টাকা, চাল, চিনি, দুধ, কলা, নারিকেল, মোমবাতি, সাবান দেশলাইসহ হরেক রকম পণ্য। বিহারের ধর্মীয় গুরু নানা ধর্মীয় নির্দেশনা প্রদান করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয়
আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 10:47 am
