ব্যাংক থেকে ঋন নিয়ে সংসারের ঘাণী টানতে কিনেছিলেন পুরাতন মিনিবাসটি। বন্ধুর মাধ্যমে পরিচয় হয় সেই গাড়ির চালক চট্টগ্রাম খুলশীর শহীদ লেইনের মৃত কবির আহমদের পুত্র জিল্লুর রহমান প্রকাশ টিপুর।
আগের মালিক গাড়িটা বিক্রির জন্য চালক টিপুকে মোটা টাকার অফার দেয়ার পর গাড়িটা বিক্রির জন্য উঠেপড়ে লাগে সে।
পেয়েও যায় সহজ সরল অসহায় পিএমখালীর জুমছড়ির মৃত হাবিবুর রহমানের পুত্র মনিরুল আলমকে। প্রলোভন ও নানা সুবিধা দেখিয়ে অচল মিনিবাসটি ১০ লাখ ৪০ টাকায় কিনে নেয় মনিরুল আলম। গাড়ির মালিক মুন্সিগঞ্জের রশিদ ফরাজি বাড়ি এলাকার মো: জুয়েল চালক টিপুকে গাড়িটি বিক্রির জন্য মোটা টাকাও দেয়।
মনিরুল আলম ও টিপু চট্টগ্রামে গিয়ে গাড়িটি মেরামত করে কক্সবাজার থেকে চকরিয়া লাইনে চালু করেন। গাড়িটি গত জানুয়ারিতে ক্রয়ের পর ৩ মাস ভালোভাবে চালানোর পর হঠাৎ গত ১০ এপ্রিল সকালে বাংলাবাজার থেকে চকরিয়ায় বিয়ের ভাড়া নিয়ে যাওয়ার নাম করে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় চালক টিপু।
মিনিবাসটির রেজিষ্ট্রেশন নং চট্টমেট্রো জ ১১-২০৯০। ইন্জিন নং এইচসিইজেড ২০৩৪৮৭।চেচিস নং এমবি১পিএইবিসি৬এইচএসিজি৬০৩৭।গাড়ির নাম রয়েছে মা বাবার দোয়া।
গাড়ির মালিক মনিরুল আলম জানান- ড্রাইভার টিপু বিশ্বাস জমিয়ে আমাকে গাড়িটি ক্রয় কর দেয় এবং আমি তাকে গাড়িটি চালানোর জন্য বহাল রাখি। কক্সবাজার থানায় আমি জিডি করি। পুলিশ তার লোকেশন ট্রেস করে লক্ষীপুর রয়েছে বলে জানায়। কিন্তু গাড়িটি এখনো উদ্ধার করতে পারিনি।
কক্সবাজার মডেল থানার সাব ইন্সপেক্টর মো: শাহেদ হোসেন জানান- আমি চালক টিপুর ব্যবহৃত ০১৬১৯ ১৯০৯৭২ ট্রেস করে লক্ষীপুর বলে নিশ্চিত হয়েছি। পরে আবার সিলেট চলে যাওয়ায় আটক করতে পারিনি।
গাড়ি হারিয়ে ব্যাংক কিস্তির চাপে অসুস্থ হয়ে পড়েছে অসহায় মনিরুল আলম। গাড়িটি উদ্ধারে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছেন মনিরুল আলম। গাড়িটির হদিস পেলে ০১৮১৪ ৭১৯৮৮১ নম্বরে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন ক্ষতির শিকার বাসটির মালিক মনিরুল আলম। চালক টিপু ও গাড়ির সন্ধান দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেবেন বলে ও তিনি জানান।
বাংলাবাজার থেকে মিনিবাস নিয়ে চালক উধাও
ব্যাংক থেকে ঋন নিয়ে সংসারের ঘাণী টানতে কিনেছিলেন পুরাতন মিনিবাসটি। বন্ধুর মাধ্যমে পরিচয় হয় সেই গাড়ির চালক চট্টগ্রাম খুলশীর শহীদ লেইনের মৃত কবির আহমদের পুত্র জিল্লুর রহমান প্রকাশ টিপুর।
আগের মালিক গাড়িটা বিক্রির জন্য চালক টিপুকে মোটা টাকার অফার দেয়ার পর গাড়িটা বিক্রির জন্য উঠেপড়ে লাগে সে।
পেয়েও যায় সহজ সরল অসহায় পিএমখালীর জুমছড়ির মৃত হাবিবুর রহমানের পুত্র মনিরুল আলমকে। প্রলোভন ও নানা সুবিধা দেখিয়ে অচল মিনিবাসটি ১০ লাখ ৪০ টাকায় কিনে নেয় মনিরুল আলম। গাড়ির মালিক মুন্সিগঞ্জের রশিদ ফরাজি বাড়ি এলাকার মো: জুয়েল চালক টিপুকে গাড়িটি বিক্রির জন্য মোটা টাকাও দেয়।
মনিরুল আলম ও টিপু চট্টগ্রামে গিয়ে গাড়িটি মেরামত করে কক্সবাজার থেকে চকরিয়া লাইনে চালু করেন। গাড়িটি গত জানুয়ারিতে ক্রয়ের পর ৩ মাস ভালোভাবে চালানোর পর হঠাৎ গত ১০ এপ্রিল সকালে বাংলাবাজার থেকে চকরিয়ায় বিয়ের ভাড়া নিয়ে যাওয়ার নাম করে নিরুদ্দেশ হয়ে যায় চালক টিপু।
মিনিবাসটির রেজিষ্ট্রেশন নং চট্টমেট্রো জ ১১-২০৯০। ইন্জিন নং এইচসিইজেড ২০৩৪৮৭।চেচিস নং এমবি১পিএইবিসি৬এইচএসিজি৬০৩৭।গাড়ির নাম রয়েছে মা বাবার দোয়া।
গাড়ির মালিক মনিরুল আলম জানান- ড্রাইভার টিপু বিশ্বাস জমিয়ে আমাকে গাড়িটি ক্রয় কর দেয় এবং আমি তাকে গাড়িটি চালানোর জন্য বহাল রাখি। কক্সবাজার থানায় আমি জিডি করি। পুলিশ তার লোকেশন ট্রেস করে লক্ষীপুর রয়েছে বলে জানায়। কিন্তু গাড়িটি এখনো উদ্ধার করতে পারিনি।
কক্সবাজার মডেল থানার সাব ইন্সপেক্টর মো: শাহেদ হোসেন জানান- আমি চালক টিপুর ব্যবহৃত ০১৬১৯ ১৯০৯৭২ ট্রেস করে লক্ষীপুর বলে নিশ্চিত হয়েছি। পরে আবার সিলেট চলে যাওয়ায় আটক করতে পারিনি।
গাড়ি হারিয়ে ব্যাংক কিস্তির চাপে অসুস্থ হয়ে পড়েছে অসহায় মনিরুল আলম। গাড়িটি উদ্ধারে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করছেন মনিরুল আলম। গাড়িটির হদিস পেলে ০১৮১৪ ৭১৯৮৮১ নম্বরে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছেন ক্ষতির শিকার বাসটির মালিক মনিরুল আলম। চালক টিপু ও গাড়ির সন্ধান দিলে উপযুক্ত পুরস্কার দেবেন বলে ও তিনি জানান।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 9:59 am