ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ থেকে আত্মরক্ষা করতে নিরাপদ স্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে সাগর পাড়ের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা শুক্রবার গভীর রাত থেকে বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসায় স্থাপিত অস্থায়ী অশ্রয়কেন্দ্রে যেতে থাকে। মূলত প্রশাসনের সতর্কতা জারি/মাইকিংয়ের পর নিজ উদ্যোগে সাগরতীরের মানুষগুলো নিরাপদ জায়গা বেছে নিচ্ছে।
শনিবার (১৩ মে) দুপুরে পৌর প্রিপ্যারেটরি উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো স্কুলজুড়ে অসংখ্য নারী-পুরুষ। রয়েছে শিশুরাও। নীচ তলা থেকে দু’তলার প্রতিটি কক্ষ প্রায় পরিপূর্ণ। স্কুলের ফ্লুর ও টোলে ঘুমাচ্ছে। বসে আড্ডা দিচ্ছে। অলস সময় কাটাচ্ছে অনেকে। কয়েক জোড়া ব্যবহারের কাপড় নিয়ে চলে এসেছে। অনেকে গবাদি গরু, ছাগল ইত্যাদি পশুও সঙ্গে এনেছে।
ষাটোর্ধ মোকতার আহমদ বলেন, জীবন বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে এসেছি। তবে সকাল থেকে খাবার ও পানীয় না পাওয়ায় একটু কষ্ট হচ্ছে।
পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্তমতে ১৩ মে রাতের বেলা থেকে খাবার দেওয়ার কথা। যেহেতু মানুষ আগেভাবে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে এসেছে সেহেতু তাদের জন্য দুপুর থেকে খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে গঠিত ব্যবস্থাপনা কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছি।
কক্সবাজারে আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে মানুষ
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ থেকে আত্মরক্ষা করতে নিরাপদ স্থান ও আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে সাধারণ মানুষ। বিশেষ করে সাগর পাড়ের ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা শুক্রবার গভীর রাত থেকে বিভিন্ন স্কুল, মাদরাসায় স্থাপিত অস্থায়ী অশ্রয়কেন্দ্রে যেতে থাকে। মূলত প্রশাসনের সতর্কতা জারি/মাইকিংয়ের পর নিজ উদ্যোগে সাগরতীরের মানুষগুলো নিরাপদ জায়গা বেছে নিচ্ছে।
শনিবার (১৩ মে) দুপুরে পৌর প্রিপ্যারেটরি উচ্চবিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, পুরো স্কুলজুড়ে অসংখ্য নারী-পুরুষ। রয়েছে শিশুরাও। নীচ তলা থেকে দু’তলার প্রতিটি কক্ষ প্রায় পরিপূর্ণ। স্কুলের ফ্লুর ও টোলে ঘুমাচ্ছে। বসে আড্ডা দিচ্ছে। অলস সময় কাটাচ্ছে অনেকে। কয়েক জোড়া ব্যবহারের কাপড় নিয়ে চলে এসেছে। অনেকে গবাদি গরু, ছাগল ইত্যাদি পশুও সঙ্গে এনেছে।
ষাটোর্ধ মোকতার আহমদ বলেন, জীবন বাঁচাতে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে এসেছি। তবে সকাল থেকে খাবার ও পানীয় না পাওয়ায় একটু কষ্ট হচ্ছে।
পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান বলেন, জেলা প্রশাসনের সিদ্ধান্তমতে ১৩ মে রাতের বেলা থেকে খাবার দেওয়ার কথা। যেহেতু মানুষ আগেভাবে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে এসেছে সেহেতু তাদের জন্য দুপুর থেকে খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে গঠিত ব্যবস্থাপনা কমিটিকে নির্দেশ দিয়েছি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 23, 2024, 6:09 am