অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে তা ছিল ৬৮৬ মার্কিন ডলার। সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে—দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করা। সে লক্ষ্যে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে।
রোববার (১১ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি সৈয়দ আবু হোসেনের এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
আওয়ামী লীগের এমপি মোরশেদ আলমের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে অর্থমন্ত্রী জানান, মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত রাজস্বের পরিমাণ ৩৬৭ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। বিদেশে অর্থ পাচার রোধে বর্তমানে দেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ কার্যকর আছে। প্রয়োজনের নিরিখে ২০১৫ সালে তা আংশিক সংশোধন করা হয়।
তিনি জানান, ২০১৫ সালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে অর্থ পাচার প্রতিরোধে কাজ করে। এর মধ্যে বৈদেশিক বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থ পাচার সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর ক্ষেত্রে জাতীয় রাজ বোর্ডের অধীন দপ্তরগুলো অনুসন্ধান করে মামলা ও তদন্ত পরিচালনা করে।
মাথাপিছু আয় ২৭৬৫ মার্কিন ডলার
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানিয়েছেন, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৬৫ মার্কিন ডলার। ২০০৭-২০০৮ অর্থবছরে তা ছিল ৬৮৬ মার্কিন ডলার। সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে—দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার মাধ্যমে মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি করা। সে লক্ষ্যে সরকার স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে।
রোববার (১১ জুন) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি সৈয়দ আবু হোসেনের এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।
আওয়ামী লীগের এমপি মোরশেদ আলমের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে অর্থমন্ত্রী জানান, মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত রাজস্বের পরিমাণ ৩৬৭ দশমিক ৫৫ কোটি টাকা। বিদেশে অর্থ পাচার রোধে বর্তমানে দেশে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ কার্যকর আছে। প্রয়োজনের নিরিখে ২০১৫ সালে তা আংশিক সংশোধন করা হয়।
তিনি জানান, ২০১৫ সালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর), দুর্নীতি দমন কমিশন ও পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে অর্থ পাচার প্রতিরোধে কাজ করে। এর মধ্যে বৈদেশিক বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্থ পাচার সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর ক্ষেত্রে জাতীয় রাজ বোর্ডের অধীন দপ্তরগুলো অনুসন্ধান করে মামলা ও তদন্ত পরিচালনা করে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 12:19 pm