দুই দিন শেষ হয়ে আজ ঈদের তৃতীয় দিন। রাজধানীর কাঁচাবাজারে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ই কম। যাদের প্রয়োজন তারাই কেবল আসছেন কাঁচাবাজারে। কিন্তু সবজির দাম আগের মতোই হাকছেন ক্রেতারা। কাঁচামরিচের দাম রয়েছে আকাশচুম্বী। আজ প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা দরে, আর ধনেপাতার কেজি ৩০০ টাকা।
শনিবার (১ জুলাই) মিরপুর এক নম্বরের কাঁচাবাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় সবজি বাজারের বর্তমান হালচাল।
বাজারে সবজির দাম আগের মতো থাকলেও সালাদ হিসেবে ব্যবহৃত সবজি বিক্রি হচ্ছে চড়া মূল্যে। টমেটো ১৮০ টাকা, শসা ১০০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর লেবুর আকৃতি ও জাত ভেদে প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকায়।
আজকের কাঁচাবাজারে সবজি বিক্রি হচ্ছে –বেগুন ৭০-৮০ টাকা, শসা ১০০ টাকা, ধুন্দল ৬০, পেপে ৬০ টাকা, পটল ৬০, করল্লা ১২০ টাকা, কাকরোল ৮০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, টমেটো ১৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, চাল কুমড়া ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, পটল ৭০-৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, কচুরমুখী ১০০ টাকা, কাঁচ মরিচ ৬০০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা কেজি দরে। লাউ ৮০ টাকা পিস। এছাড়া আলু ৪০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৮০-৯০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা, ক্রস জাতের পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকা, আদা ৪৫০ টাকা, রসুন ১৬০-১৮০ টাকা কেজি দরে।
এছাড়া ব্রয়লার মুরগি ১৯০, কক মুরগি ২৮০, দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন বলেন, আজকে কেবল দোকান খুলেছি। সবজি অল্প করে এনেছি। কারণ ক্রেতা কম জানতাম।
বাজার করতে আসা চাকরিজীবী রুমন বলেন, ঈদের আগেই বাজার করে রেখেছিলাম। শুধু সালাদের সবজি কেনার জন্য, বাজারে এসেছি। কোনও কিছুর দামই কম পেলাম না। টমেটোর কেজি রাখছে ১৮০ টাকা। কাঁচা মরিচের দামের কথা কী আর বলব।
সেলিনা হোসেন নামের এক নারী বলেন, শুনেছি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে। তবুও তো দাম কমলো না, উল্টো বেড়েছে। আজকে ৬০০ টাকা কেজি বলছে। এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) মরিচও কিনতে পারিনি। আধা পোয়া (১২৫ গ্রাম) কিনেছি ৭৫ টাকা দিয়ে।
এছাড়া মুদি দোকান ঘুরে জানা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের আজকের দর। আজ মুদি মালামালের দাম রয়েছে প্রায় অপরিবর্তিত। বেড়েছে জিরা ও চিনির দাম।
জিরা বিক্রি হচ্ছে ৯৬০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ৯২০ টাকা। চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ১৩০ টাকা।
এছাড়া অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে আগের মতোই। ডালের দাম রয়েছে আগের মতোই। মুসরের ডাল ১৩০ টাকা, মুগ ডাল ১২০ টাকা, খেশারির ডাল ৮০ টাকা, বুটের ডাল ৯৫ টাকা, ছোলা ৮৫ টাকা, আটা ১৩০ টাকা (২ কেজির প্যাকেট), খোলা ময়দা ৬৩ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭৫ টাকা, প্যাকেট সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, খোলা সরিষার তেল ২৫০ টাকা লিটার।
মায়ের দোয়া জেনারেল স্টোর-১ এর বিক্রেতা বলেন, আজকেই মাত্র দোকান খুলেছি। ক্রেতা খুবই কম। সব জিনিসের দাম আগের মতোই আছে, শুধু জিরার দাম বেড়েছে।
কাঁচা মরিচের কেজি ৬০০ টাকা
দুই দিন শেষ হয়ে আজ ঈদের তৃতীয় দিন। রাজধানীর কাঁচাবাজারে ক্রেতা বিক্রেতা উভয়ই কম। যাদের প্রয়োজন তারাই কেবল আসছেন কাঁচাবাজারে। কিন্তু সবজির দাম আগের মতোই হাকছেন ক্রেতারা। কাঁচামরিচের দাম রয়েছে আকাশচুম্বী। আজ প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা দরে, আর ধনেপাতার কেজি ৩০০ টাকা।
শনিবার (১ জুলাই) মিরপুর এক নম্বরের কাঁচাবাজার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় সবজি বাজারের বর্তমান হালচাল।
বাজারে সবজির দাম আগের মতো থাকলেও সালাদ হিসেবে ব্যবহৃত সবজি বিক্রি হচ্ছে চড়া মূল্যে। টমেটো ১৮০ টাকা, শসা ১০০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৬০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর লেবুর আকৃতি ও জাত ভেদে প্রতি হালি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৪০ টাকায়।
আজকের কাঁচাবাজারে সবজি বিক্রি হচ্ছে –বেগুন ৭০-৮০ টাকা, শসা ১০০ টাকা, ধুন্দল ৬০, পেপে ৬০ টাকা, পটল ৬০, করল্লা ১২০ টাকা, কাকরোল ৮০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, টমেটো ১৮০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, চাল কুমড়া ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৭০ টাকা, পটল ৭০-৮০ টাকা, সজনে ১৬০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, কচুরমুখী ১০০ টাকা, কাঁচ মরিচ ৬০০ টাকা, ধনেপাতা ৩০০ টাকা কেজি দরে। লাউ ৮০ টাকা পিস। এছাড়া আলু ৪০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৮০-৯০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা, ক্রস জাতের পেঁয়াজ ৭০-৭৫ টাকা, আদা ৪৫০ টাকা, রসুন ১৬০-১৮০ টাকা কেজি দরে।
এছাড়া ব্রয়লার মুরগি ১৯০, কক মুরগি ২৮০, দেশি মুরগি ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা আনোয়ার হোসেন বলেন, আজকে কেবল দোকান খুলেছি। সবজি অল্প করে এনেছি। কারণ ক্রেতা কম জানতাম।
বাজার করতে আসা চাকরিজীবী রুমন বলেন, ঈদের আগেই বাজার করে রেখেছিলাম। শুধু সালাদের সবজি কেনার জন্য, বাজারে এসেছি। কোনও কিছুর দামই কম পেলাম না। টমেটোর কেজি রাখছে ১৮০ টাকা। কাঁচা মরিচের দামের কথা কী আর বলব।
সেলিনা হোসেন নামের এক নারী বলেন, শুনেছি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়েছে। তবুও তো দাম কমলো না, উল্টো বেড়েছে। আজকে ৬০০ টাকা কেজি বলছে। এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) মরিচও কিনতে পারিনি। আধা পোয়া (১২৫ গ্রাম) কিনেছি ৭৫ টাকা দিয়ে।
এছাড়া মুদি দোকান ঘুরে জানা যায়, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের আজকের দর। আজ মুদি মালামালের দাম রয়েছে প্রায় অপরিবর্তিত। বেড়েছে জিরা ও চিনির দাম।
জিরা বিক্রি হচ্ছে ৯৬০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ৯২০ টাকা। চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৩৫-১৪০ টাকায়। গত সপ্তাহে ছিল ১৩০ টাকা।
এছাড়া অন্যান্য পণ্যের দাম রয়েছে আগের মতোই। ডালের দাম রয়েছে আগের মতোই। মুসরের ডাল ১৩০ টাকা, মুগ ডাল ১২০ টাকা, খেশারির ডাল ৮০ টাকা, বুটের ডাল ৯৫ টাকা, ছোলা ৮৫ টাকা, আটা ১৩০ টাকা (২ কেজির প্যাকেট), খোলা ময়দা ৬৩ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল ১৭৫ টাকা, প্যাকেট সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, খোলা সরিষার তেল ২৫০ টাকা লিটার।
মায়ের দোয়া জেনারেল স্টোর-১ এর বিক্রেতা বলেন, আজকেই মাত্র দোকান খুলেছি। ক্রেতা খুবই কম। সব জিনিসের দাম আগের মতোই আছে, শুধু জিরার দাম বেড়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 9, 2024, 4:55 pm