সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৮ মাস আগে প্রথম পোস্টিং পেয়েছিলেন মিতালি নামের এক নারী। চাকরিতে যোগ দেওয়ার প্রথম দিনেই ঘুস নেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি।
৮ মাস আগে ভারতের ঝাড়খণ্ডের কোডারমার সহকারী রেজিস্ট্রার পদে যোগ দিয়েছিলেন মিতালি শর্মা। সেখানে ঘুস নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েন হাজারিবাগের দুর্নীতি দমন শাখা (এসিবি)-র হাতে। একটি স্থানীয় সংগঠনের কাছ থেকে ঘুস চাওয়া হয়েছে, এই মর্মে অভিযোগ আসার পরেই ফাঁদ পাতেন দুর্নীতি দমন শাখার কর্মকর্তারা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, গত ৭ জুলাই মিতালিকে গ্রেপ্তার করে এসিবি। তার ঘুস নেওয়ার ভিডিও এবং ছবি ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে এসিবির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মিতালি ‘কোডারমা ব্যাপার সহযোগ সমিতি’ নামে একটি স্থানীয় সংগঠন আচমকা পরিদর্শন করেন। সেখানে বেশ কিছু অনিয়ম খুঁজে পান তিনি। সংগঠনের কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার শর্তে তিনি ২০ হাজার টাকা দাবি করেন বলে অভিযোগ।
তার ঘুস চাওয়ার বিষয়টি এসিবির ডিজিকে জানায় সংগঠনের এক সদস্য। দায়ের করা হয় অভিযোগ। এসিবির একটি দল তদন্তে নামে এবং প্রাথমিকভাবে জানতে পারে, মিতালি সত্যিই ২০ হাজার টাকা ঘুস চেয়েছেন। তখন মামলা দায়ের করে ফাঁদ পাতা হয়।
গত ৭ জুলাই ঘুসের প্রথম কিস্তি হিসেবে ১০ হাজার টাকা নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে যান মিতালি। গ্রেপ্তার করার পর মিতালিকে হাজারিবাগে নিয়ে যাওয়া হয়। বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়েছে।
সূত্র: আনন্দবাজার
চাকরির প্রথম দিনেই ঘুস নিতে গিয়ে সরকারি কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে যোগ দিয়ে ৮ মাস আগে প্রথম পোস্টিং পেয়েছিলেন মিতালি নামের এক নারী। চাকরিতে যোগ দেওয়ার প্রথম দিনেই ঘুস নেওয়ার মতো গুরুতর অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন তিনি।
৮ মাস আগে ভারতের ঝাড়খণ্ডের কোডারমার সহকারী রেজিস্ট্রার পদে যোগ দিয়েছিলেন মিতালি শর্মা। সেখানে ঘুস নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েন হাজারিবাগের দুর্নীতি দমন শাখা (এসিবি)-র হাতে। একটি স্থানীয় সংগঠনের কাছ থেকে ঘুস চাওয়া হয়েছে, এই মর্মে অভিযোগ আসার পরেই ফাঁদ পাতেন দুর্নীতি দমন শাখার কর্মকর্তারা।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, গত ৭ জুলাই মিতালিকে গ্রেপ্তার করে এসিবি। তার ঘুস নেওয়ার ভিডিও এবং ছবি ইতিমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
গ্রেপ্তারের বিষয়ে এসিবির এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মিতালি ‘কোডারমা ব্যাপার সহযোগ সমিতি’ নামে একটি স্থানীয় সংগঠন আচমকা পরিদর্শন করেন। সেখানে বেশ কিছু অনিয়ম খুঁজে পান তিনি। সংগঠনের কর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ার শর্তে তিনি ২০ হাজার টাকা দাবি করেন বলে অভিযোগ।
তার ঘুস চাওয়ার বিষয়টি এসিবির ডিজিকে জানায় সংগঠনের এক সদস্য। দায়ের করা হয় অভিযোগ। এসিবির একটি দল তদন্তে নামে এবং প্রাথমিকভাবে জানতে পারে, মিতালি সত্যিই ২০ হাজার টাকা ঘুস চেয়েছেন। তখন মামলা দায়ের করে ফাঁদ পাতা হয়।
গত ৭ জুলাই ঘুসের প্রথম কিস্তি হিসেবে ১০ হাজার টাকা নিতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়ে যান মিতালি। গ্রেপ্তার করার পর মিতালিকে হাজারিবাগে নিয়ে যাওয়া হয়। বিষয়টির তদন্ত শুরু হয়েছে।
সূত্র: আনন্দবাজার
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 27, 2024, 2:50 am