আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে চীন ও ভারত একসাথে মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সহজ হবে, জান্তারাও অত্যাচার করা থেকে পিছিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শনিবার (২৬ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে গণহত্যা অধ্যয়ন কেন্দ্রের আয়োজনে ‘গণহত্যা ও বিচার: রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের অবস্থান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে যে রকম চাপ মিয়ানমারের ওপর প্রয়োগ করা প্রয়োজন সে রকম চাপ আমরা লক্ষ্য করছি না। সেই ক্ষেত্রে আমি মনে করি, এই সংকট সমাধানে চীনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একইসাথে গুরুত্ব আছে ভারতেরও। ভারতের সাথেও আমরা আলাপ করেছি। তারাও মিয়ানমারকে বোঝানোর চেষ্টা করছে। আমরা আশা করছি, এ সংকটের সমাধান হবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নিজেও ক্ষমতায় থাকাকালে রোহিঙ্গা সংকট ছিল। তখন কিছুই করতে পারেনি। এখন বড় বড় কথা বলে। রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পগুলো মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের আস্তানা হয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসীর আঁতুড়ঘর হয়ে গেছে। রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক চাপ না থাকায় দ্রুত সমাধান হচ্ছে না। তবে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
-যমুনা
চীন ও ভারত একসাথে চাপ প্রয়োগ করলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সহজ হবে: তথ্যমন্ত্রী
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বিশেষ করে চীন ও ভারত একসাথে মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সহজ হবে, জান্তারাও অত্যাচার করা থেকে পিছিয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শনিবার (২৬ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে গণহত্যা অধ্যয়ন কেন্দ্রের আয়োজনে ‘গণহত্যা ও বিচার: রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের অবস্থান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গন থেকে যে রকম চাপ মিয়ানমারের ওপর প্রয়োগ করা প্রয়োজন সে রকম চাপ আমরা লক্ষ্য করছি না। সেই ক্ষেত্রে আমি মনে করি, এই সংকট সমাধানে চীনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একইসাথে গুরুত্ব আছে ভারতেরও। ভারতের সাথেও আমরা আলাপ করেছি। তারাও মিয়ানমারকে বোঝানোর চেষ্টা করছে। আমরা আশা করছি, এ সংকটের সমাধান হবে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নিজেও ক্ষমতায় থাকাকালে রোহিঙ্গা সংকট ছিল। তখন কিছুই করতে পারেনি। এখন বড় বড় কথা বলে। রোহিঙ্গাদের ক্যাম্পগুলো মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদের আস্তানা হয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসীর আঁতুড়ঘর হয়ে গেছে। রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক চাপ না থাকায় দ্রুত সমাধান হচ্ছে না। তবে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে অগ্রগতি হয়েছে বলে জানান তিনি।
-যমুনা
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 10:08 am