কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পাহাড়ে গরু চড়াতে গিয়ে ‘আস্তানা’ দেখে ফেলায় এক কিশোরকে গুলি করেছে ডাকাতরা।
শনিবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মুচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পশ্চিম পাশে পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পরিবারের ভাষ্য, ‘রোহিঙ্গা ডাকাতদল কামাল বাহিনীর’ সদস্যরা ওই কিশোরকে গুলি করেছে।
গুলিবিদ্ধ জাফর আলম (১৭) ওই ইউনিয়নের দক্ষিণ লেদা এলাকার প্রয়াত জালাল আহমদের ছেলে।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, “জাফর প্রতিদিনের মতো সকাল ৯টার দিকে গরুকে ঘাস খাওয়াতে পাহাড়ি এলাকায় যায়। এক পর্যায়ে সে গরু নিয়ে পাহাড়ে ডাকাতদলের আস্তানার কাছাকাছি পৌঁছায়।
“এ সময় ‘রোহিঙ্গা ডাকাত কামাল বাহিনীর’ সদস্যরা জাফরকে দেখতে পেয়ে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হলে গরু ফেলে সেখান থেকে পালিয়ে আসে জাফর।”
স্থানীয় লোকজন জাফরকে উদ্ধার করে রোহিঙ্গা শিবির সংলগ্ন এনজিও পরিচালিত একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়, অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায় বলে জানান চেয়ারম্যান।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, “জাফরের পেটে গুলি লেগেছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।“
এ বিষয়ে জানতে টেকনাফ থানার ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
টেকনাফে ‘আস্তানা’ দেখে ফেলায় কিশোরকে ডাকাতদের গুলি
কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় পাহাড়ে গরু চড়াতে গিয়ে ‘আস্তানা’ দেখে ফেলায় এক কিশোরকে গুলি করেছে ডাকাতরা।
শনিবার সকালে উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের মুচনী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পশ্চিম পাশে পাহাড়ে এ ঘটনা ঘটে।
পরিবারের ভাষ্য, ‘রোহিঙ্গা ডাকাতদল কামাল বাহিনীর’ সদস্যরা ওই কিশোরকে গুলি করেছে।
গুলিবিদ্ধ জাফর আলম (১৭) ওই ইউনিয়নের দক্ষিণ লেদা এলাকার প্রয়াত জালাল আহমদের ছেলে।
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, “জাফর প্রতিদিনের মতো সকাল ৯টার দিকে গরুকে ঘাস খাওয়াতে পাহাড়ি এলাকায় যায়। এক পর্যায়ে সে গরু নিয়ে পাহাড়ে ডাকাতদলের আস্তানার কাছাকাছি পৌঁছায়।
“এ সময় ‘রোহিঙ্গা ডাকাত কামাল বাহিনীর’ সদস্যরা জাফরকে দেখতে পেয়ে গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হলে গরু ফেলে সেখান থেকে পালিয়ে আসে জাফর।”
স্থানীয় লোকজন জাফরকে উদ্ধার করে রোহিঙ্গা শিবির সংলগ্ন এনজিও পরিচালিত একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়, অবস্থা গুরুতর হওয়ায় চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠায় বলে জানান চেয়ারম্যান।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা আশিকুর রহমান বলেন, “জাফরের পেটে গুলি লেগেছে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।“
এ বিষয়ে জানতে টেকনাফ থানার ওসি মোহাম্মদ জোবাইর সৈয়দের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: September 20, 2024, 9:28 am