ইয়াবা পুরুষের শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্ত করে, নারীর সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যৌন উদ্দীপক হিসেবে অনেকে ইয়াবা গ্রহণ করে। প্রথম দিকে সেটা কাজ করে যেহেতু এটা খেলে শারীরিক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে তার যৌন ক্ষমতা একেবারেই ধ্বংস হয়ে যায়।
ইয়াবা গ্রহণ করলে পুরুষের শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে সন্তান উৎপাদন ক্ষমতাও কমে যায়। মেয়েদের মাসিকেও সমস্যা হয়।
চিকিৎসকরা বলছেন, ইয়াবা গ্রহণ করলে যৌন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ফুসফুসে পানি জমে। কিডনি নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় এবং লিভার সিরোসিস থেকে ক্যন্সারও হতে পারে।
ইয়াবা গ্রহণকারীর মেজাজ চড়ে যায়, রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, নিষ্ঠুর হয়ে যায় তার শরীরের রক্তচাপ বেড়ে যায়।
সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায় এবং মানসিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মোহিত কামাল জানিয়েছেন, ইয়াবা খেলে মস্তিষ্কের সরু রক্তনালী ছিঁড়ে যেতে পারে। মস্তিষ্কে রক্তপাতও হওয়ার ঘটনাও ঘটে। ব্রেইন ম্যাটার সঙ্কুচিত হয়ে যায়। সেটা যদি ১৫০০ গ্রাম থাকে সেটা শুকিয়ে এক হাজার গ্রামের নিচে নেমে যেতে পারে। জেনেটিক মলিকিউলকেও নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে পরবর্তী প্রজন্মও স্বাস্থ্য-ঝুঁকিতে থাকে।
ইয়াবা গ্রহণ করলে মারাত্মক ক্ষতি
ইয়াবা পুরুষের শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্ত করে, নারীর সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যৌন উদ্দীপক হিসেবে অনেকে ইয়াবা গ্রহণ করে। প্রথম দিকে সেটা কাজ করে যেহেতু এটা খেলে শারীরিক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে তার যৌন ক্ষমতা একেবারেই ধ্বংস হয়ে যায়।
ইয়াবা গ্রহণ করলে পুরুষের শুক্রাণু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে সন্তান উৎপাদন ক্ষমতাও কমে যায়। মেয়েদের মাসিকেও সমস্যা হয়।
চিকিৎসকরা বলছেন, ইয়াবা গ্রহণ করলে যৌন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ফুসফুসে পানি জমে। কিডনি নিষ্ক্রিয় হয়ে যায় এবং লিভার সিরোসিস থেকে ক্যন্সারও হতে পারে।
ইয়াবা গ্রহণকারীর মেজাজ চড়ে যায়, রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, নিষ্ঠুর হয়ে যায় তার শরীরের রক্তচাপ বেড়ে যায়।
সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যায় এবং মানসিক বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়।
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ মোহিত কামাল জানিয়েছেন, ইয়াবা খেলে মস্তিষ্কের সরু রক্তনালী ছিঁড়ে যেতে পারে। মস্তিষ্কে রক্তপাতও হওয়ার ঘটনাও ঘটে। ব্রেইন ম্যাটার সঙ্কুচিত হয়ে যায়। সেটা যদি ১৫০০ গ্রাম থাকে সেটা শুকিয়ে এক হাজার গ্রামের নিচে নেমে যেতে পারে। জেনেটিক মলিকিউলকেও নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে পরবর্তী প্রজন্মও স্বাস্থ্য-ঝুঁকিতে থাকে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 5:38 am