ডেস্ক নিউজ:
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট বন্যা, খরা, ঝড় ও দাবানলে বিশ্বব্যাপী গত পাঁচ বছরে ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের প্রতি মনোযোগ না দেওয়ার অভিযোগও তুলেছে সংস্থাটি।
ইউনিসেফ বলছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সারা বিশ্বে ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। চার ধরনের ক্রমবর্ধমান জলবায়ু বিপর্যয় (বন্যা, ঝড়, খরা ও দাবানল) ৪৪টি দেশে এসব শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এই বাস্তুচ্যুতির ৯৫ শতাংশ বন্যা ও ঝড়ের কারণে হয়েছে।
প্রতিবেদনের সহলেখক লরা হিলি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, এটি প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার শিশু বাস্তুচ্যুত হওয়ার সমান।
তিনি বলেন, এসব তথ্যে খুব সামন্য অংশই উঠে এসেছে। এ প্রতিবেদনে আরও অনেক ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের হিসাব উঠে আসেনি।
ইউনিসেফের এবারের প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া শিশুদের বিভিন্ন করুণ কাহিনীও তুলে ধরা হয়েছে। এসব শিশুর একজন হলো সুদানের খালিদ আবদুল আজিম। খালিদ বলেছে, ‘আমরা কয়েক সপ্তাহ ধরে সড়কে বসবাস করছি। সেখানেই আমাদের সব জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে হয়েছে।’ ভয়াবহ বন্যার পর তার গ্রামে বর্তমানে শুধু নৌকায় করে যাওয়া-আসা করা যায় বলেও জানায় খালিদ।
সাধারণত জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে সৃষ্ট অভ্যন্তরীণ স্থানচ্যুতির ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের বয়সের হিসাব করা হয় না। তবে ইউনিসেফ এবার ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যাও হিসাবে নিয়ে এসেছে।
জলবায়ু পরিবর্তনে বাস্তুচ্যুত কোটি কোটি শিশু : ইউনিসেফ
ডেস্ক নিউজ:
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট বন্যা, খরা, ঝড় ও দাবানলে বিশ্বব্যাপী গত পাঁচ বছরে ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের প্রতি মনোযোগ না দেওয়ার অভিযোগও তুলেছে সংস্থাটি।
ইউনিসেফ বলছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের কারণে ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সারা বিশ্বে ৪ কোটি ৩১ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। চার ধরনের ক্রমবর্ধমান জলবায়ু বিপর্যয় (বন্যা, ঝড়, খরা ও দাবানল) ৪৪টি দেশে এসব শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে। এই বাস্তুচ্যুতির ৯৫ শতাংশ বন্যা ও ঝড়ের কারণে হয়েছে।
প্রতিবেদনের সহলেখক লরা হিলি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, এটি প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার শিশু বাস্তুচ্যুত হওয়ার সমান।
তিনি বলেন, এসব তথ্যে খুব সামন্য অংশই উঠে এসেছে। এ প্রতিবেদনে আরও অনেক ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের হিসাব উঠে আসেনি।
ইউনিসেফের এবারের প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাস্তুচ্যুত হওয়া শিশুদের বিভিন্ন করুণ কাহিনীও তুলে ধরা হয়েছে। এসব শিশুর একজন হলো সুদানের খালিদ আবদুল আজিম। খালিদ বলেছে, ‘আমরা কয়েক সপ্তাহ ধরে সড়কে বসবাস করছি। সেখানেই আমাদের সব জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে হয়েছে।’ ভয়াবহ বন্যার পর তার গ্রামে বর্তমানে শুধু নৌকায় করে যাওয়া-আসা করা যায় বলেও জানায় খালিদ।
সাধারণত জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে সৃষ্ট অভ্যন্তরীণ স্থানচ্যুতির ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্তদের বয়সের হিসাব করা হয় না। তবে ইউনিসেফ এবার ক্ষতিগ্রস্ত শিশুদের সংখ্যাও হিসাবে নিয়ে এসেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:07 am