স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে লড়ছে বাংলাদেশ। স্বপ্নের লড়াইয়ের প্রথমার্ধে দারুণ শুরু পেয়েছে সাবিনা-সানজিদারা। তবে দ্বিতীয়ার্ধে একটি গোল হজম করেছে লাল সবুজের দল।
এই প্রতিবেদন (৭৫ মিনিট) লেখা পর্যন্ত স্কোরলাইন বাংলাদেশ ২-১ নেপাল।
কাঠমুন্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল সোয়া পাঁচটায় দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের ম্যাচটি শুরু হয়। ম্যাচের একদম শুরুতেই আক্রমণে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে প্রথম মিনিটের সেই চেষ্টা প্রতিহত করেন নেপাল গোলরক্ষক।
ম্যাচের শুরুর একাদশে ছিলেন না শামসুন্নাহার। তবে একাদশের একজন খেলোয়াড়ের অসুস্থতার কারণে দশম মিনিটে মাঠে নামেন তিনি। আর এই চার মিনিটের মাথায় করেন বাজিমাত।
কর্নার থেকে দারুণ এক মাপা শটে ম্যাচের ১৪তম মিনিটে বল জালে জড়ান শামসুন্নাহার জুনিয়র। তার গোলের সঙ্গে স্তব্ধ হয়ে যায় রঙ্গশালা স্টেডিয়াম। এরপর অবশ্য খেলায় প্রাধান্য বিস্তার করেছে নেপাল। একটু পরপরই আক্রমণে আসছিল তারা।
এর মাঝে সবচেয়ে বড় বিপদ হতে পারতো ৩৭তম মিনিটে। যে যাত্রায় জটলা থেকে গোল প্রায় পেয়েই গিয়েছিল স্বাগতিকরা। প্রথমে সাইড বার, এরপর গোল লাইন থেকে বল ক্লিয়ার না হলে ম্যাচে সমতায় ফিরতো নেপাল।
খেলার ধারার বিপরীতে ম্যাচের ৪১তম মিনিটে ফের আনন্দে ভাসে বাংলাদেশ। এবার নেপালের ভুলে দারুণ বুদ্ধিমত্তায় গোল করেন কৃষ্ণা রাণী সরকার। ২ গোলের লিড নিয়েই বিরতিতে যায় বাংলার মেয়েরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে নেপাল। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যস্ত ছিল রক্ষণ সামলাতে। আক্রমণের ঝড়ের ফল মেলে ৭০ মিনিটে। এবার বাংলাদেশের জালে বল জড়ান আন্তা বাসনেত।
বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবধান কমালো নেপাল
স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে লড়ছে বাংলাদেশ। স্বপ্নের লড়াইয়ের প্রথমার্ধে দারুণ শুরু পেয়েছে সাবিনা-সানজিদারা। তবে দ্বিতীয়ার্ধে একটি গোল হজম করেছে লাল সবুজের দল।
এই প্রতিবেদন (৭৫ মিনিট) লেখা পর্যন্ত স্কোরলাইন বাংলাদেশ ২-১ নেপাল।
কাঠমুন্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল সোয়া পাঁচটায় দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবলের শ্রেষ্ঠত্বের ম্যাচটি শুরু হয়। ম্যাচের একদম শুরুতেই আক্রমণে গিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে প্রথম মিনিটের সেই চেষ্টা প্রতিহত করেন নেপাল গোলরক্ষক।
ম্যাচের শুরুর একাদশে ছিলেন না শামসুন্নাহার। তবে একাদশের একজন খেলোয়াড়ের অসুস্থতার কারণে দশম মিনিটে মাঠে নামেন তিনি। আর এই চার মিনিটের মাথায় করেন বাজিমাত।
কর্নার থেকে দারুণ এক মাপা শটে ম্যাচের ১৪তম মিনিটে বল জালে জড়ান শামসুন্নাহার জুনিয়র। তার গোলের সঙ্গে স্তব্ধ হয়ে যায় রঙ্গশালা স্টেডিয়াম। এরপর অবশ্য খেলায় প্রাধান্য বিস্তার করেছে নেপাল। একটু পরপরই আক্রমণে আসছিল তারা।
এর মাঝে সবচেয়ে বড় বিপদ হতে পারতো ৩৭তম মিনিটে। যে যাত্রায় জটলা থেকে গোল প্রায় পেয়েই গিয়েছিল স্বাগতিকরা। প্রথমে সাইড বার, এরপর গোল লাইন থেকে বল ক্লিয়ার না হলে ম্যাচে সমতায় ফিরতো নেপাল।
খেলার ধারার বিপরীতে ম্যাচের ৪১তম মিনিটে ফের আনন্দে ভাসে বাংলাদেশ। এবার নেপালের ভুলে দারুণ বুদ্ধিমত্তায় গোল করেন কৃষ্ণা রাণী সরকার। ২ গোলের লিড নিয়েই বিরতিতে যায় বাংলার মেয়েরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে নেপাল। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যস্ত ছিল রক্ষণ সামলাতে। আক্রমণের ঝড়ের ফল মেলে ৭০ মিনিটে। এবার বাংলাদেশের জালে বল জড়ান আন্তা বাসনেত।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 12:19 am