চলছে রমজান মাস, শেষ হয়েছে পর্যটন মৌসুম। সব মিলিয়ে পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে কক্সবাজার। পহেলা রমজান থেকে এক প্রকার জনশূন্য হয়ে আছে কক্সবাজারের পর্যটন স্পটগুলো। পর্যটক না থাকায় মেরামত ও সাজ-সজ্জার কাজ শুরু করেছে অধিকাংশ হোটেল-মোটেল-কটেজ ও রেস্টুরেন্টগুলো। এছাড়া ছাঁটাই করা হয়েছে কর্মচারীও।
জানা গেছে, রমজানের শুরু থেকেই পর্যটক নেই কক্সবাজারে। তাই পর্যটন জোন কলাতলীর হোটেল-মোটেল ও কটেজগুলোর বুকিং একেবারে শূন্য। এছাড়া পর্যটন জোনের সব ধরনের রেস্টুরেন্টও ভোক্তাশূন্য। ভোক্তা না থাকায় বহু রেস্টুরেন্ট বন্ধ রাখা হয়েছে।
তবে রোজার মাসেও পর্যটকদের আকর্ষণ করতে হোটেল-মোটেল মালিকেরা কক্ষভাড়ার বিপরীতে সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ ছাড় ঘোষণা করছেন।
কক্সবাজারের সাতটি হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠনের সমন্বিত মোর্চা ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার বলেন, প্রথম রোজা থেকে কক্সবাজার পর্যটক নেই। আমরা পর্যটক তানতে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছি। তারপরও পর্যটক মিলছে না। ঈদের পরে পর্যটক বাড়বে।
হোটেল সী গাজীপুর রিসোর্টের মালিক আব্দুল জব্বার বলেন, এই মুহূর্তে কোনো পর্যটক নেই। পর্যটক মৌসুমে অনেক পর্যটক বাজেটের অভাবে কক্সবাজার আসতে পারে না। তাদের জন্য ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়েছে। তারপরও পর্যটক মিলছে না। পর্যটক না থাকায় মেরামত ও সাজ-সজ্জার কাজ শুরু করেছি।
হোটেল রেইন ভিউয়ের মালিক মুকিম খান বলেন, ২ হাজার টাকার রুম ৮শ টাকায় বিক্রি করছি। বিশাল ছাড়ের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। তারপরও সাড়া পাচ্ছি না।
কলাতলী রেস্তোরাঁর পরিচালক আবছার বলেন, এই মুহূর্তে কোনো পর্যটক নেই। তারপরও রেস্তোরাঁ চালিয়ে যেতে হচ্ছে। ঈদের পরে পর্যটক বাড়বে।
টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের অধিনায়ক আপেল মাহমুদ বলেন, এখন রমজান মাস। কক্সবাজার পর্যটক স্পটগুলোতে পর্যটক নেই। তারপরও আমরা নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছি।
৬০ শতাংশ ছাড়েও পর্যটক শূন্য কক্সবাজার
চলছে রমজান মাস, শেষ হয়েছে পর্যটন মৌসুম। সব মিলিয়ে পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে কক্সবাজার। পহেলা রমজান থেকে এক প্রকার জনশূন্য হয়ে আছে কক্সবাজারের পর্যটন স্পটগুলো। পর্যটক না থাকায় মেরামত ও সাজ-সজ্জার কাজ শুরু করেছে অধিকাংশ হোটেল-মোটেল-কটেজ ও রেস্টুরেন্টগুলো। এছাড়া ছাঁটাই করা হয়েছে কর্মচারীও।
জানা গেছে, রমজানের শুরু থেকেই পর্যটক নেই কক্সবাজারে। তাই পর্যটন জোন কলাতলীর হোটেল-মোটেল ও কটেজগুলোর বুকিং একেবারে শূন্য। এছাড়া পর্যটন জোনের সব ধরনের রেস্টুরেন্টও ভোক্তাশূন্য। ভোক্তা না থাকায় বহু রেস্টুরেন্ট বন্ধ রাখা হয়েছে।
তবে রোজার মাসেও পর্যটকদের আকর্ষণ করতে হোটেল-মোটেল মালিকেরা কক্ষভাড়ার বিপরীতে সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ ছাড় ঘোষণা করছেন।
কক্সবাজারের সাতটি হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিকদের সংগঠনের সমন্বিত মোর্চা ফেডারেশন অব ট্যুরিজম ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার বলেন, প্রথম রোজা থেকে কক্সবাজার পর্যটক নেই। আমরা পর্যটক তানতে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছি। তারপরও পর্যটক মিলছে না। ঈদের পরে পর্যটক বাড়বে।
হোটেল সী গাজীপুর রিসোর্টের মালিক আব্দুল জব্বার বলেন, এই মুহূর্তে কোনো পর্যটক নেই। পর্যটক মৌসুমে অনেক পর্যটক বাজেটের অভাবে কক্সবাজার আসতে পারে না। তাদের জন্য ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হয়েছে। তারপরও পর্যটক মিলছে না। পর্যটক না থাকায় মেরামত ও সাজ-সজ্জার কাজ শুরু করেছি।
হোটেল রেইন ভিউয়ের মালিক মুকিম খান বলেন, ২ হাজার টাকার রুম ৮শ টাকায় বিক্রি করছি। বিশাল ছাড়ের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে। তারপরও সাড়া পাচ্ছি না।
কলাতলী রেস্তোরাঁর পরিচালক আবছার বলেন, এই মুহূর্তে কোনো পর্যটক নেই। তারপরও রেস্তোরাঁ চালিয়ে যেতে হচ্ছে। ঈদের পরে পর্যটক বাড়বে।
টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিওনের অধিনায়ক আপেল মাহমুদ বলেন, এখন রমজান মাস। কক্সবাজার পর্যটক স্পটগুলোতে পর্যটক নেই। তারপরও আমরা নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 22, 2024, 9:45 pm