মৌলভীবাজারের জুড়ীতে আঞ্চলিক সংগঠন আঞ্জুমানে তালামীযে ইসলামীয়ার মিলাদুন্নবী (সা) র্যালি থেকে মোটরবাইক আরোহীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জুড়ী-বড়লেখা আঞ্চলিক মহাসড়কের জাঙ্গিরাই এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
হামলাকারী ওই ব্যক্তি আঞ্জুমানে আল-ইসলাহের জুড়ী শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ। তিনি জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক মিয়ার ভাতিজা।
জানা যায়, ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে জুড়ীতে একটি র্যালি বের করে স্থানীয় আঞ্চলিক সংগঠন আঞ্জুমানে তালামীযে ইসলামীয়া। র্যালিটি জুড়ী শহর থেকে শুরু হয়ে এম এ মুমিত আসুক চত্বর হয়ে জুড়ী-বড়লেখা রোডের জাঙ্গিরাই এলাকায় পৌঁছালে মোটরবাইক আরোহী ব্যবসায়ী সাঈদ বিন সুলতান ও জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইর্ন্টান চিকিৎসক মিনহাজ ফাহিম ওই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। র্যালিটি অতিক্রম করে যেতে চাইলে এতে বাধা দেন আঞ্জুমানে আল-ইসলাহের জুড়ী শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ।
এসময় বাইক আরোহী জরুরি প্রয়োজন বলে বাইক নিয়ে সামনে আগালে জুনেদ সাঈদ সুলতানকে থাপ্পড় মারতে শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে ইর্ন্টান চিকিৎসক মিনহাজ ফাহিম বলেন, জরুরি রোগী দেখতে সুলতান ভাইকে নিয়ে মোটরবাইকে হাসপাতাল থেকে আমি বের হই। জাঙ্গিরাই এলাকায় গেলে সামনে র্যালি দেখতে পাই। আমাদের জরুরি প্রয়োজন থাকায় সড়কের পাশ দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই। তখন জুনেদ নামের ওই ব্যক্তি আমাদের বলেন সামনে যাওয়া যাবে না। র্যালি শেষ হলে যাবেন। আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাইলে জুনেদ সুলতান ভাইকে থাপ্পড় মারতে শুরু করেন। আমরা সড়কের পাশ দিয়ে যেতে চাইলে সুযোগ দেননি। অথচ ওনারা পুরো সড়ক দখল করে র্যালি করছিলেন।
মারধরের বিষয়টি স্বীকার করে মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ বলেন, আমাদের মিছিল যখন জুড়ী-বড়লেখা সড়কের জাঙ্গিরাই এলাকার স্থানীয় একটি প্রাইভেট হাসপাতালের সামনে যায় তখন দুজন মোটরবাইক আরোহী সড়কের মাঝখানে দাঁড়িয়ে যায়। তখন আমাদের সাবেক উপজেলা সভাপতি তাদের বলেন, সড়ক থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য। ভাইয়ের কথা না শুনে ওনারা মোটরসাইকেল চালাতে শুরু করেন। এসময় আরেকজন স্বেচ্ছাসেবক এসে বাধা দেন তাদের। তখন তারা বলেন, র্যালির উপর দিয়ে তুলে দেবো। কী করবেন? এরপর আমি বাধা দেই। একপর্যায়ে বাইক আরোহীরা আমাকে গালি দিলে ঘটনাটি ঘটে।
মৌলভীবাজারে মিলাদুন্নবীর র্যালি থেকে বাইক আরোহীর ওপর হামলা
মৌলভীবাজারের জুড়ীতে আঞ্চলিক সংগঠন আঞ্জুমানে তালামীযে ইসলামীয়ার মিলাদুন্নবী (সা) র্যালি থেকে মোটরবাইক আরোহীর ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।
সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জুড়ী-বড়লেখা আঞ্চলিক মহাসড়কের জাঙ্গিরাই এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
হামলাকারী ওই ব্যক্তি আঞ্জুমানে আল-ইসলাহের জুড়ী শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ। তিনি জুড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক মিয়ার ভাতিজা।
জানা যায়, ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে জুড়ীতে একটি র্যালি বের করে স্থানীয় আঞ্চলিক সংগঠন আঞ্জুমানে তালামীযে ইসলামীয়া। র্যালিটি জুড়ী শহর থেকে শুরু হয়ে এম এ মুমিত আসুক চত্বর হয়ে জুড়ী-বড়লেখা রোডের জাঙ্গিরাই এলাকায় পৌঁছালে মোটরবাইক আরোহী ব্যবসায়ী সাঈদ বিন সুলতান ও জুড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইর্ন্টান চিকিৎসক মিনহাজ ফাহিম ওই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। র্যালিটি অতিক্রম করে যেতে চাইলে এতে বাধা দেন আঞ্জুমানে আল-ইসলাহের জুড়ী শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ।
এসময় বাইক আরোহী জরুরি প্রয়োজন বলে বাইক নিয়ে সামনে আগালে জুনেদ সাঈদ সুলতানকে থাপ্পড় মারতে শুরু করেন। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
বিষয়টি নিয়ে জানতে চাইলে ইর্ন্টান চিকিৎসক মিনহাজ ফাহিম বলেন, জরুরি রোগী দেখতে সুলতান ভাইকে নিয়ে মোটরবাইকে হাসপাতাল থেকে আমি বের হই। জাঙ্গিরাই এলাকায় গেলে সামনে র্যালি দেখতে পাই। আমাদের জরুরি প্রয়োজন থাকায় সড়কের পাশ দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে চাই। তখন জুনেদ নামের ওই ব্যক্তি আমাদের বলেন সামনে যাওয়া যাবে না। র্যালি শেষ হলে যাবেন। আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাইলে জুনেদ সুলতান ভাইকে থাপ্পড় মারতে শুরু করেন। আমরা সড়কের পাশ দিয়ে যেতে চাইলে সুযোগ দেননি। অথচ ওনারা পুরো সড়ক দখল করে র্যালি করছিলেন।
মারধরের বিষয়টি স্বীকার করে মো. আব্দুল্লাহ মাকসুদ জুনেদ বলেন, আমাদের মিছিল যখন জুড়ী-বড়লেখা সড়কের জাঙ্গিরাই এলাকার স্থানীয় একটি প্রাইভেট হাসপাতালের সামনে যায় তখন দুজন মোটরবাইক আরোহী সড়কের মাঝখানে দাঁড়িয়ে যায়। তখন আমাদের সাবেক উপজেলা সভাপতি তাদের বলেন, সড়ক থেকে সরে দাঁড়ানোর জন্য। ভাইয়ের কথা না শুনে ওনারা মোটরসাইকেল চালাতে শুরু করেন। এসময় আরেকজন স্বেচ্ছাসেবক এসে বাধা দেন তাদের। তখন তারা বলেন, র্যালির উপর দিয়ে তুলে দেবো। কী করবেন? এরপর আমি বাধা দেই। একপর্যায়ে বাইক আরোহীরা আমাকে গালি দিলে ঘটনাটি ঘটে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 9, 2024, 3:24 pm