বিধ্বস্ত হয়েছিল।
ভারতের সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই চারটি মরদেহ পাওয়া গেছে সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউটস এবং তিরঙ্গ মাউন্টেন রেসকিউর যৌথ অভিযানে।
দুই ইঞ্জিনের টার্বোপ্রোপের এই বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয় তখন এটিতে ১০২ জন আরোহী ছিলেন। বিমানটি ১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয়ে হয়।
এরপর কয়েক দশক বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিমানটি নিখোঁজই ছিল। কিন্তু ২০০৩ সালে অটল বিহারী বাজপাই ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেইনারিংয়ের পর্বতারোহীরা বিমানটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায়। এরপর ওই বিমানে থাকা আরোহীদের খুঁজে পেতে একাধিক অভিযান চালিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউটসের সদস্যরা।
তবে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ১০২ আরোহীর মধ্যে মাত্র পাঁচজনের মরদেহ খুঁজে বের করতে সমর্থ হয়েছিলেন তারা। কারণ বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলটির অবস্থান অত্যন্ত জটিল জায়গায়।
উদ্ধারকৃতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন মাখন সিং, সিপাই নারায়ণ সিং এবং থমাস চারান।
বিমান বিধ্বস্তের ৫৬ বছর পর ভারতে বরফে জমে যাওয়া চারজনকে উদ্ধার
বিধ্বস্ত হয়েছিল।
ভারতের সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই চারটি মরদেহ পাওয়া গেছে সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউটস এবং তিরঙ্গ মাউন্টেন রেসকিউর যৌথ অভিযানে।
দুই ইঞ্জিনের টার্বোপ্রোপের এই বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয় তখন এটিতে ১০২ জন আরোহী ছিলেন। বিমানটি ১৯৬৮ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি নিখোঁজ হয়ে হয়।
এরপর কয়েক দশক বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিমানটি নিখোঁজই ছিল। কিন্তু ২০০৩ সালে অটল বিহারী বাজপাই ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেইনারিংয়ের পর্বতারোহীরা বিমানটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পায়। এরপর ওই বিমানে থাকা আরোহীদের খুঁজে পেতে একাধিক অভিযান চালিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনীর দোগরা স্কাউটসের সদস্যরা।
তবে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ১০২ আরোহীর মধ্যে মাত্র পাঁচজনের মরদেহ খুঁজে বের করতে সমর্থ হয়েছিলেন তারা। কারণ বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলটির অবস্থান অত্যন্ত জটিল জায়গায়।
উদ্ধারকৃতদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন মাখন সিং, সিপাই নারায়ণ সিং এবং থমাস চারান।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 9, 2024, 4:44 pm