শীত আসতে বাকি আরো কিছুদিন। তবে এরই মধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে শীতের সবজি। মহেশখালী উপজেলার বাজারগুলোতেও তাই চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে এসব সবজি। আবার শাক খেতে পছন্দ করেন এমন ক্রেতাকে ব্যয় করতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তিতে আছেন আমিষভোজীরা। স্থিতিশীল রয়েছে মাছ ও মাংসের বাজার। মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
৯ ই নভেম্বর (বুধবার) বিকালে দেখা গেছে- বাজারে প্রতি কেজি শিম কিনতে একজন ক্রেতাকে গুনতে হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত। আর মাঝারি আকারের ফুলকপির জন্য লাগছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পাকা টমেটো ও গাজরও। এ দুটি সবজি কিনতে ক্রেতাদের কেজিতে ১০০ টাকার ওপরে ব্যয় করতে হচ্ছে। তবে করলা, পটোল, মুখিকচুসহ কিছু সবজি তুলনামূলক কম দামে কিনতে পারছেন ক্রেতারা।
এছাড়া ঝিঙের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, করলা ৪০ থেকে ৬০, চিচিঙ্গা ৩০ থেকে ৪০, পটোল ৩০ থেকে ৪০, কাঁচা পেঁপে কেজিপ্রতি ২০ থেকে ২৫ ও কাঁচকলার হালি ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে। এ সবজিগুলোর দাম সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ থেকে ১০ টাকা করে কমেছে। এছাড়া আগের মতো ঢ্যাঁড়সের কেজি পাওয়া যাচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে। বরবটির কেজি পাওয়া যাচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। প্রতিটি বাঁধা কফি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে।
বিক্রেতা মোক্তার ও রোকন সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। তাই আগামী কয়েক দিনের মধ্যে শীতকালীন সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে। মহেশখালী কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা জানান, তিন সপ্তাহ ধরে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে শিমসহ অনেক সবজি। অবশ্য আগের তুলনায় বাজারে সরবরাহ বেড়েছে।
এদিকে যেকোনো ধরনের শাক কিনতেই ক্রেতাদের চড়া দাম দিতে হচ্ছে। তবে অন্যান্য শাকের তুলনায় লাল শাকের দাম একটু বেশি। ছোট এক আঁটি লাল শাকের জন্য ক্রেতাদের ১০ থেকে ১৫ টাকা গুনতে হচ্ছে। মুলা শাক বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি। তবে দাম বেশি থাকলেও আগাম শীতের সবজির জন্য অনেক ক্রেতাই বেশি টাকা ব্যয় করতে খুব কার্পণ্য করছেন না। এ বিষয়ে কথা হয় ক্রেতা রুনা আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাজারে নতুন এসেছে ফুলকপি তাই ৮০ টাকা দিয়ে দুটি ফুলকপি কিনেছি। সাইজ হিসেবে দাম অনেক বেশি। দুটি ফুলকপি দিয়ে কোনো রকমে একবেলার রান্না হবে। একবেলার এক সবজির দামই ৮০ টাকা! এটা নিশ্চয় কম না।
মহেশখালীতে শীতের সবজি বাজারে এলেও কমেনি দাম!
শীত আসতে বাকি আরো কিছুদিন। তবে এরই মধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে শীতের সবজি। মহেশখালী উপজেলার বাজারগুলোতেও তাই চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে এসব সবজি। আবার শাক খেতে পছন্দ করেন এমন ক্রেতাকে ব্যয় করতে হচ্ছে বাড়তি টাকা। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা স্বস্তিতে আছেন আমিষভোজীরা। স্থিতিশীল রয়েছে মাছ ও মাংসের বাজার। মহেশখালী উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
৯ ই নভেম্বর (বুধবার) বিকালে দেখা গেছে- বাজারে প্রতি কেজি শিম কিনতে একজন ক্রেতাকে গুনতে হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত। আর মাঝারি আকারের ফুলকপির জন্য লাগছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পাকা টমেটো ও গাজরও। এ দুটি সবজি কিনতে ক্রেতাদের কেজিতে ১০০ টাকার ওপরে ব্যয় করতে হচ্ছে। তবে করলা, পটোল, মুখিকচুসহ কিছু সবজি তুলনামূলক কম দামে কিনতে পারছেন ক্রেতারা।
এছাড়া ঝিঙের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, করলা ৪০ থেকে ৬০, চিচিঙ্গা ৩০ থেকে ৪০, পটোল ৩০ থেকে ৪০, কাঁচা পেঁপে কেজিপ্রতি ২০ থেকে ২৫ ও কাঁচকলার হালি ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে। এ সবজিগুলোর দাম সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ থেকে ১০ টাকা করে কমেছে। এছাড়া আগের মতো ঢ্যাঁড়সের কেজি পাওয়া যাচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে। বরবটির কেজি পাওয়া যাচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। প্রতিটি বাঁধা কফি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজিতে।
বিক্রেতা মোক্তার ও রোকন সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাজারে শীতের সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করেছে। তাই আগামী কয়েক দিনের মধ্যে শীতকালীন সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে আসবে। মহেশখালী কাঁচাবাজারের সবজি বিক্রেতা জানান, তিন সপ্তাহ ধরে চড়া দামেই বিক্রি হচ্ছে শিমসহ অনেক সবজি। অবশ্য আগের তুলনায় বাজারে সরবরাহ বেড়েছে।
এদিকে যেকোনো ধরনের শাক কিনতেই ক্রেতাদের চড়া দাম দিতে হচ্ছে। তবে অন্যান্য শাকের তুলনায় লাল শাকের দাম একটু বেশি। ছোট এক আঁটি লাল শাকের জন্য ক্রেতাদের ১০ থেকে ১৫ টাকা গুনতে হচ্ছে। মুলা শাক বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ২০ টাকা আঁটি। তবে দাম বেশি থাকলেও আগাম শীতের সবজির জন্য অনেক ক্রেতাই বেশি টাকা ব্যয় করতে খুব কার্পণ্য করছেন না। এ বিষয়ে কথা হয় ক্রেতা রুনা আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাজারে নতুন এসেছে ফুলকপি তাই ৮০ টাকা দিয়ে দুটি ফুলকপি কিনেছি। সাইজ হিসেবে দাম অনেক বেশি। দুটি ফুলকপি দিয়ে কোনো রকমে একবেলার রান্না হবে। একবেলার এক সবজির দামই ৮০ টাকা! এটা নিশ্চয় কম না।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 9:40 am