প্রবাসী বা দেশের ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে প্রথমে প্রেমের ফাঁদে ফেলেন কুমিল্লার মেয়ে সিনথিয়া আক্তার মুনা। পরে বিয়ের পিড়িতে বসে ছয়মাস না পেরোতেই বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। শুধু তাই নয়, তার বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ছবি ও ভিডিও ধারণের পর ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ এসেছে। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল ‘চট্টলা টিভি’র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন—এমন অভিযোগও এনেছেন ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, মুনার নাম পরিচয় এক হলেও ভিন্ন ভিন্ন জন্ম তারিখ, কন্যারর ঘরে কুমারি শব্দ ব্যবহার করে রমরমা বিয়ে বাণিজ্য করে। প্রতিটি বিয়ের কাবিনে ৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহর নির্ধারণ ছিলো। কিন্তু কয়েক মাস সংসার করে বিবাহবিচ্ছেদের পর ভয়ভীতি দেখিয়ে দেনমোহরের চাইতে বেশি টাকা আদায় করে নিতো মুনা। যদিও বাড়তি টাকা আদায় করে দিতো কথিত সাংবাদিক সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন—এমনটাই দাবি ভুক্তভোগীদের।
জানা গেছে, পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে সিনথিয়া আক্তার মুনা তার বড় বোনের বাসায় থেকে পড়াশোনা করতেন। টাকার লোভ সামলাতে না পেরে মুনা তার বড় বোনের স্বামীকে জোরপূর্বক বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিতো মুনা।
মুনার বড়বোন রেহানা আক্তার জানান, পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে সিনথিয়া আক্তার মুনা আমার বাসায় থেকে পড়াশোনা করতো। টাকার লোভ সামলাতে না পেরে মুনা আমার স্বামীকে জোরপূর্বক বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিতো মুনা।
বড় মেয়ের জামাইয়ের সাথে ছোট মেয়ের বিয়ে ছাড়াও একাধিক বিয়ের বিষয়টি স্বীকার করেন সিনথিয়া আক্তার মুনার বাবা মো. আবদুল করিম।
মুনার বিরুদ্ধে অসংখ্য বিয়ের অভিযোগ থাকলেও অনুসন্ধানে চারটি বিয়ের কাবিননামা হাতে এসেছে। কাবিনগুলোতে দেখা গেছে, ২০০৯ সালের ১৭ জুলাই নগরীর ডবলমুরিং থানার পাঠানটুলীর মোশাররফ হোসেন খানের সঙ্গে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে হয় মুনার। ওই সময় মুনার বয়স লেখা হয় ১৮ বছর। বিয়ের কিছুদিনের মাথায় ৫ লাখ টাকা আদায় করে মোশাররফকে তালাক দেন মুনা।
এরপর ২০১১ সালের ১ জুলাই ৫ লাখ টাকা কাবিনে নগরের লালখান বাজার বাঘঘোনা এলাকার মো. নাছির হোসেনকে বিয়ে করেন মুনা। কাবিননামার ৫ নম্বর কলামে মুনাকে কুমারি হিসাবে দেখানো হয়। আর জন্ম তারিখটি ব্যবহার করা হয় ১৯৯২ সালের ৫ জুন। ৬ মাস পর কাবিননামায় উল্লেখ করা দেনমোহর আদায় করে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তাদের।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মো. নাছির হোসেন বলেন, ‘পাপ বাপকেও ছাড়েনা। আমার বাচ্চারা বড় হয়েছে। আত্বীয় স্বজনরা আছেন। লজ্জাকর বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাইনা। তবে তারা আমার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।’
তারপর ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মো. সহীদুল ইসলাম নামের এক আবাসন ব্যবসায়ীকে ৫ লাখ টাকা কাবিনে কুমারি হিসাবে উল্লেখ করে বিয়ে করেন মুনা।
মো. সহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে বিয়ে করে বিভিন্ন সময় ২৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় মুনা এবং তার চক্রটি। কথিত সাংবাদিক সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনের আস্তানায় নিয়ে আমার কাপড় খুলে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। তারপর সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করছে এখনো। তাই আমি তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলাও (নম্বর: ৪৩৬/২০২২) দায়ের করি। বর্তমানে মামলাটি সিআইডি তদন্ত করছেন।’
বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল `চট্টলা টিভি`র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন।
বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল `চট্টলা টিভি`র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন।
প্রতারণা করতে ২০২০ সালে ভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নেন মুনা। অভিযোগ রয়েছে, সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনের মাধ্যমে ভুক্তভোগী আবাসন ব্যবসায়ী ও প্রবাসী মো. মঈনুদ্দিনের কোম্পানিতে রিসিপশনিষ্ট পদে চাকরি নেন মুনা। এরপর বিভিন্ন কৌশলে মঈনুদ্দিনকে তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসে মুনা। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ২৩ নভেম্বর ২০ লাখ টাকা কাবিনে কুমারি সেজে মঈনুদ্দিনকে বিয়ে করে মুনা। সে কাবিননামায় তথ্যগোপন করে জন্মতারিখ লেখা হয় ১৯৯৭ সালের ৫ জুন।
এবিষয়ে মো. মঈনুদ্দিন বলেন, ‘বিয়ে বাণিজ্যের সাথে মুনার সাথে সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করেছে সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনসহ আরো কয়েকজন। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি সাজ্জাদ সুমন চট্টগ্রামের অনিবন্ধিত একটি অনলাইন চ্যানেলের মালিক। তিনি অনলাইন চ্যানেলের মালিক ও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে এভাবেই অবৈধভাবে নারীদের দিয়ে বছরের পর বছর ব্যবসা করাচ্ছেন। এছাড়া তার বিরুদ্ধে দাপট খাটিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা ও ভুমি দখল করারও অভিযোগ রয়েছে।’
অভিযোগের সত্যতা জানতে চাইলে সিনথিয়া আক্তার মুনা বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ সত্য নয়।’ এক পর্যায়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে দেখে নেয়ার হুমকি দেন তিনি।
তবে অভিযোগের বিষয়ে সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন সিভয়েসকে বলেন, ‘২০২০ সালে একটা অসহায় মেয়ে থানাতে অভিযোগ করে এবং আমাকেও জানায়। আমি কেন হেল্প করতে গেলাম তাই আমার নামটাও জড়িয়ে গেছে। আমার নাম জড়াক, সমস্যা নাই। আমি অপরাধী হলে সেটা আইন বুঝবে, আদালত আছে, সমাজ আছে।’
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সুমন আরও বলেন, ‘ওর বোন জামাই ফেসবুকে পাঁচ ছয়টা ফেইক আইডি খুলে ডিস্টার্ব করতেছিল। সে থানায় অভিযোগ করে আমাদেরকেও জানায়। তাই আমি তাকে হেল্প করি। এটা বায়েজিদ থানাও জানে। থানার কাগজপত্রও আমার কাছে আছে। আপনাদের কাছে যে তথ্যগুলো আছে সেটা অসমাপ্ত। এগুলা নিয়ে অনেক মিডিয়া ঘুরতেছে। আমরাও তো চ্যানেল চালাই। সাংবাদিকের কাজ নয় অর্ধেক কাগজপত্র নিয়ে কাজ করা।
আপনি আমাকে ফোন দিয়েছন আমি খুব খুশি হয়েছি। আমার কাছ থেকেও কাগজপত্র নিতে পারবেন। তবে আমি বলবো, আমি মেয়েটাকে কেন হেল্প করতে গেলাম তাই তার বোন ও বোন জামাইয়ের খারাপ লাগছে। মোট কথা, এটা অসহায় মেয়েকে হেল্প করতে গিয়ে আমি পরিস্থিতির স্বীকার। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। সুত্র: সিভয়েস
সিনথিয়ার বিয়ে বাণিজ্য, সহযোগী অনলাইন টিভির সম্পাদক
প্রবাসী বা দেশের ব্যবসায়ীদের টার্গেট করে প্রথমে প্রেমের ফাঁদে ফেলেন কুমিল্লার মেয়ে সিনথিয়া আক্তার মুনা। পরে বিয়ের পিড়িতে বসে ছয়মাস না পেরোতেই বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। শুধু তাই নয়, তার বিরুদ্ধে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ছবি ও ভিডিও ধারণের পর ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ এসেছে। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল ‘চট্টলা টিভি’র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন—এমন অভিযোগও এনেছেন ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, মুনার নাম পরিচয় এক হলেও ভিন্ন ভিন্ন জন্ম তারিখ, কন্যারর ঘরে কুমারি শব্দ ব্যবহার করে রমরমা বিয়ে বাণিজ্য করে। প্রতিটি বিয়ের কাবিনে ৫ থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহর নির্ধারণ ছিলো। কিন্তু কয়েক মাস সংসার করে বিবাহবিচ্ছেদের পর ভয়ভীতি দেখিয়ে দেনমোহরের চাইতে বেশি টাকা আদায় করে নিতো মুনা। যদিও বাড়তি টাকা আদায় করে দিতো কথিত সাংবাদিক সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন—এমনটাই দাবি ভুক্তভোগীদের।
জানা গেছে, পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে সিনথিয়া আক্তার মুনা তার বড় বোনের বাসায় থেকে পড়াশোনা করতেন। টাকার লোভ সামলাতে না পেরে মুনা তার বড় বোনের স্বামীকে জোরপূর্বক বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিতো মুনা।
মুনার বড়বোন রেহানা আক্তার জানান, পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে সিনথিয়া আক্তার মুনা আমার বাসায় থেকে পড়াশোনা করতো। টাকার লোভ সামলাতে না পেরে মুনা আমার স্বামীকে জোরপূর্বক বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে ক্রমান্বয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিতো মুনা।
বড় মেয়ের জামাইয়ের সাথে ছোট মেয়ের বিয়ে ছাড়াও একাধিক বিয়ের বিষয়টি স্বীকার করেন সিনথিয়া আক্তার মুনার বাবা মো. আবদুল করিম।
মুনার বিরুদ্ধে অসংখ্য বিয়ের অভিযোগ থাকলেও অনুসন্ধানে চারটি বিয়ের কাবিননামা হাতে এসেছে। কাবিনগুলোতে দেখা গেছে, ২০০৯ সালের ১৭ জুলাই নগরীর ডবলমুরিং থানার পাঠানটুলীর মোশাররফ হোসেন খানের সঙ্গে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে হয় মুনার। ওই সময় মুনার বয়স লেখা হয় ১৮ বছর। বিয়ের কিছুদিনের মাথায় ৫ লাখ টাকা আদায় করে মোশাররফকে তালাক দেন মুনা।
এরপর ২০১১ সালের ১ জুলাই ৫ লাখ টাকা কাবিনে নগরের লালখান বাজার বাঘঘোনা এলাকার মো. নাছির হোসেনকে বিয়ে করেন মুনা। কাবিননামার ৫ নম্বর কলামে মুনাকে কুমারি হিসাবে দেখানো হয়। আর জন্ম তারিখটি ব্যবহার করা হয় ১৯৯২ সালের ৫ জুন। ৬ মাস পর কাবিননামায় উল্লেখ করা দেনমোহর আদায় করে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায় তাদের।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মো. নাছির হোসেন বলেন, ‘পাপ বাপকেও ছাড়েনা। আমার বাচ্চারা বড় হয়েছে। আত্বীয় স্বজনরা আছেন। লজ্জাকর বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাইনা। তবে তারা আমার কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।’
তারপর ২০১৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মো. সহীদুল ইসলাম নামের এক আবাসন ব্যবসায়ীকে ৫ লাখ টাকা কাবিনে কুমারি হিসাবে উল্লেখ করে বিয়ে করেন মুনা।
মো. সহীদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে বিয়ে করে বিভিন্ন সময় ২৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় মুনা এবং তার চক্রটি। কথিত সাংবাদিক সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনের আস্তানায় নিয়ে আমার কাপড় খুলে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে। তারপর সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে ব্ল্যাকমেইল করছে এখনো। তাই আমি তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলাও (নম্বর: ৪৩৬/২০২২) দায়ের করি। বর্তমানে মামলাটি সিআইডি তদন্ত করছেন।’
বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল `চট্টলা টিভি`র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন।
বিবাহ বিচ্ছেদের পর হাতিয়ে নিতেন কাবিনের নামে লাখ লাখ টাকা। এর নেপথ্যে আছেন অনিবন্ধিত অনলাইন চ্যানেল `চট্টলা টিভি`র কর্ণধার সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন।
প্রতারণা করতে ২০২০ সালে ভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নেন মুনা। অভিযোগ রয়েছে, সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনের মাধ্যমে ভুক্তভোগী আবাসন ব্যবসায়ী ও প্রবাসী মো. মঈনুদ্দিনের কোম্পানিতে রিসিপশনিষ্ট পদে চাকরি নেন মুনা। এরপর বিভিন্ন কৌশলে মঈনুদ্দিনকে তার হাতের মুঠোয় নিয়ে আসে মুনা। এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ২৩ নভেম্বর ২০ লাখ টাকা কাবিনে কুমারি সেজে মঈনুদ্দিনকে বিয়ে করে মুনা। সে কাবিননামায় তথ্যগোপন করে জন্মতারিখ লেখা হয় ১৯৯৭ সালের ৫ জুন।
এবিষয়ে মো. মঈনুদ্দিন বলেন, ‘বিয়ে বাণিজ্যের সাথে মুনার সাথে সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করেছে সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমনসহ আরো কয়েকজন। খোঁজ নিয়ে জানতে পারি সাজ্জাদ সুমন চট্টগ্রামের অনিবন্ধিত একটি অনলাইন চ্যানেলের মালিক। তিনি অনলাইন চ্যানেলের মালিক ও সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে এভাবেই অবৈধভাবে নারীদের দিয়ে বছরের পর বছর ব্যবসা করাচ্ছেন। এছাড়া তার বিরুদ্ধে দাপট খাটিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা ও ভুমি দখল করারও অভিযোগ রয়েছে।’
অভিযোগের সত্যতা জানতে চাইলে সিনথিয়া আক্তার মুনা বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ সত্য নয়।’ এক পর্যায়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে দেখে নেয়ার হুমকি দেন তিনি।
তবে অভিযোগের বিষয়ে সাজ্জাদ বিন খালেদ সুমন সিভয়েসকে বলেন, ‘২০২০ সালে একটা অসহায় মেয়ে থানাতে অভিযোগ করে এবং আমাকেও জানায়। আমি কেন হেল্প করতে গেলাম তাই আমার নামটাও জড়িয়ে গেছে। আমার নাম জড়াক, সমস্যা নাই। আমি অপরাধী হলে সেটা আইন বুঝবে, আদালত আছে, সমাজ আছে।’
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সুমন আরও বলেন, ‘ওর বোন জামাই ফেসবুকে পাঁচ ছয়টা ফেইক আইডি খুলে ডিস্টার্ব করতেছিল। সে থানায় অভিযোগ করে আমাদেরকেও জানায়। তাই আমি তাকে হেল্প করি। এটা বায়েজিদ থানাও জানে। থানার কাগজপত্রও আমার কাছে আছে। আপনাদের কাছে যে তথ্যগুলো আছে সেটা অসমাপ্ত। এগুলা নিয়ে অনেক মিডিয়া ঘুরতেছে। আমরাও তো চ্যানেল চালাই। সাংবাদিকের কাজ নয় অর্ধেক কাগজপত্র নিয়ে কাজ করা।
আপনি আমাকে ফোন দিয়েছন আমি খুব খুশি হয়েছি। আমার কাছ থেকেও কাগজপত্র নিতে পারবেন। তবে আমি বলবো, আমি মেয়েটাকে কেন হেল্প করতে গেলাম তাই তার বোন ও বোন জামাইয়ের খারাপ লাগছে। মোট কথা, এটা অসহায় মেয়েকে হেল্প করতে গিয়ে আমি পরিস্থিতির স্বীকার। আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো ভিত্তিহীন। সুত্র: সিভয়েস
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: December 5, 2024, 6:03 am