বাইশারী ইউনিয়ন সংলগ্ন বটতলী বাজার থেকে থিমছড়ি — শিয়াপাড়া হয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার নতুন রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এত দিন এই এলাকার মানুষ খালের পাড়ের সরু একটি পথ পাহাড় দিয়ে চলাচল করতেন। দীর্ঘ দিন চেষ্টার পর দ্বিতীয় বার নির্বাচিত ইউপি সদস্য আবদুল জব্বারের সহযোগিতায় স্বাধীনতার ৫০ বছর পর নতুন রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় গ্রামের হাজারো মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।
স্থানীয়রা জানান বিগত দিন বর্ষা মৌসুমে হাঁটু পানি ও কাঁদা ভেঙে চলাচল করতে হয়েছে। এখন তাঁরা আশা প্রকাশ করেছেন কাঁচা রাস্তা নির্মাণ হলেও পরবর্তীতে রাস্তাটি পাকা করা হবে বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আবদুল জব্বার।
সরজমিন গিয়ে এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানাযায় , ২নং গর্জনিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শিয়া পাড়া, ঘোনা পাড়া, হরিণ পাড়া, ও থিমছড়ি এলাকার প্রায় ১২ হাজার মানুষ বসবাস করেন। হরিণ খাইয়া খালের পাশ দিয়ে সরু একটি পথ দিয়ে যাতায়াত করতেন তাঁরা। এই রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে দীর্ঘদিন দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাঁদের। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগ নিরসনে কক্সবাজার -৩ আসনের সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল (এমপি) অতি -দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্পে ৪০ দিনের কর্মসূচি আওতায় রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্প সভাপতি ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আবদুল জব্বার বলেন, এই এলাকায় চলাচলের জন্য কোনো রাস্তা ছিল না। গাড়ি চলাচলতো দূরের কথা ভ্যানও ঢুকতে পারত না গ্রামে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের ধান-চালের বস্তা মাথায় করে নিয়ে যেতে কষ্টের সীমা ছিলনা। শুকনো মৌসুমে খালে পাড়ের পথ দিয়ে চলাচল করা গেলেও বর্ষাকালে কষ্ট আরও বেড়ে যেত। কাঁদা পানি ভেঙে যাতায়াত করতে হতো সবাইকে। এখন মাটির রাস্তা হয়েছে। ভবিষ্যতে পাকা রাস্তা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হরিণ পাড়া গ্রামের মুহিব উল্লাহ বলেন, গ্রামের অনেক ছেলে-মেয়ে বিদ্যালয় ও কলেজে লেখাপড়া করে। রাস্তা না থাকায় শিক্ষার্থীদের স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় যেতে অনেক কষ্ট করতে হতো। নতুন রাস্তা হওয়ায় এসব শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ কমবে।
গর্জনিয়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ জুবাইর বলেন, এলাকাবাসীর দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশা ছিল রাস্তা নির্মাণ হবে এবং সেটি পাকা করা হবে। তাঁদের প্রত্যাশা পূরণের প্রথম ধাপ শুরু হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে রাস্তা নির্মাণের কাজ শেষ হবে। পরবর্তীতে রাস্তাটি পাকা করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
২নং গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বাবুল চৌধুরী বলেন, গ্রামের মানুষের সুবিধার জন্য অতি -দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্পে ৪০ দিনের কর্মসূচি আওতায় রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট, সেতু-কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন বাস্তবায়নে জনপদের দৃশ্যপট চিত্র পাল্টে যাবে।
পাল্টে যাচ্ছে থিমছড়ি-শিয়াপাড়া-বাইশারী সড়কের চিত্র : স্বস্তি হাজারো মানুষের
বাইশারী ইউনিয়ন সংলগ্ন বটতলী বাজার থেকে থিমছড়ি — শিয়াপাড়া হয়ে প্রায় তিন কিলোমিটার নতুন রাস্তার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। এত দিন এই এলাকার মানুষ খালের পাড়ের সরু একটি পথ পাহাড় দিয়ে চলাচল করতেন। দীর্ঘ দিন চেষ্টার পর দ্বিতীয় বার নির্বাচিত ইউপি সদস্য আবদুল জব্বারের সহযোগিতায় স্বাধীনতার ৫০ বছর পর নতুন রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় গ্রামের হাজারো মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।
স্থানীয়রা জানান বিগত দিন বর্ষা মৌসুমে হাঁটু পানি ও কাঁদা ভেঙে চলাচল করতে হয়েছে। এখন তাঁরা আশা প্রকাশ করেছেন কাঁচা রাস্তা নির্মাণ হলেও পরবর্তীতে রাস্তাটি পাকা করা হবে বলে জানিয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আবদুল জব্বার।
সরজমিন গিয়ে এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানাযায় , ২নং গর্জনিয়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের শিয়া পাড়া, ঘোনা পাড়া, হরিণ পাড়া, ও থিমছড়ি এলাকার প্রায় ১২ হাজার মানুষ বসবাস করেন। হরিণ খাইয়া খালের পাশ দিয়ে সরু একটি পথ দিয়ে যাতায়াত করতেন তাঁরা। এই রাস্তায় চলাচল করতে গিয়ে দীর্ঘদিন দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে তাঁদের। স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগ নিরসনে কক্সবাজার -৩ আসনের সাংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল (এমপি) অতি -দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্পে ৪০ দিনের কর্মসূচি আওতায় রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্প সভাপতি ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য আবদুল জব্বার বলেন, এই এলাকায় চলাচলের জন্য কোনো রাস্তা ছিল না। গাড়ি চলাচলতো দূরের কথা ভ্যানও ঢুকতে পারত না গ্রামে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের ধান-চালের বস্তা মাথায় করে নিয়ে যেতে কষ্টের সীমা ছিলনা। শুকনো মৌসুমে খালে পাড়ের পথ দিয়ে চলাচল করা গেলেও বর্ষাকালে কষ্ট আরও বেড়ে যেত। কাঁদা পানি ভেঙে যাতায়াত করতে হতো সবাইকে। এখন মাটির রাস্তা হয়েছে। ভবিষ্যতে পাকা রাস্তা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হরিণ পাড়া গ্রামের মুহিব উল্লাহ বলেন, গ্রামের অনেক ছেলে-মেয়ে বিদ্যালয় ও কলেজে লেখাপড়া করে। রাস্তা না থাকায় শিক্ষার্থীদের স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় যেতে অনেক কষ্ট করতে হতো। নতুন রাস্তা হওয়ায় এসব শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ কমবে।
গর্জনিয়া ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ জুবাইর বলেন, এলাকাবাসীর দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশা ছিল রাস্তা নির্মাণ হবে এবং সেটি পাকা করা হবে। তাঁদের প্রত্যাশা পূরণের প্রথম ধাপ শুরু হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে রাস্তা নির্মাণের কাজ শেষ হবে। পরবর্তীতে রাস্তাটি পাকা করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
২নং গর্জনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান বাবুল চৌধুরী বলেন, গ্রামের মানুষের সুবিধার জন্য অতি -দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি প্রকল্পে ৪০ দিনের কর্মসূচি আওতায় রাস্তা নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।গ্রামীণ জনপদের রাস্তা-ঘাট, সেতু-কালভার্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপক উন্নয়ন বাস্তবায়নে জনপদের দৃশ্যপট চিত্র পাল্টে যাবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 6:13 pm