নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত এই রায় দিয়েছেন। অং সান সু চির আইনজীবীর বরাত দিয়ে এই তথ্য জানায় বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সু চি এখন ১১টি মামলায় ২০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযোগ বাকি রয়েছে৷ তবে সু চি এখন পর্যন্ত সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদালতের রায়গুলোকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে নিন্দা করেছে অধিকার গোষ্ঠীগুলো। সমস্ত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে তার প্রায় ২০০ বছরের জেল হতে পারে।
সু চির আইনজীবীরা বলেছেন, নতুন সাজাটিতে কঠোর শ্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ৭৬ বছর বয়সী নোবেল বিজয়ী তার বেশিরভাগ সময় মিয়ানমারের রাজধানীতে গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন।
জনসাধারণ ও মিডিয়ার আদালতের এই শুনানিতে অংশগ্রহণ করার কোনো সুযোগ নেই। এছাড়াও সামরিক বাহিনী তার আইনজীবীদের সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে বাধা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আদালত তাকে ২০২০ সালের নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে জালিয়াতি করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। নির্বাচনটি তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) অপ্রতিরোধ্যভাবে জিতেছিল।
ভোটে ব্যাপক ভোটার জালিয়াতির অভিযোগ করার পর দেশটির সেনাবাহিনী গত বছর একটি অভ্যুত্থান শুরু করেছিল। কিন্তু স্বাধীন নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা বলেন, ভোটটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিনিধি ছিল।
সু চিকে আরও তিন বছরের জেল
নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চিকে আরও তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমারের একটি সামরিক আদালত এই রায় দিয়েছেন। অং সান সু চির আইনজীবীর বরাত দিয়ে এই তথ্য জানায় বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সু চি এখন ১১টি মামলায় ২০ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত হয়েছেন। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অভিযোগ বাকি রয়েছে৷ তবে সু চি এখন পর্যন্ত সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
আদালতের রায়গুলোকে রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে নিন্দা করেছে অধিকার গোষ্ঠীগুলো। সমস্ত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলে তার প্রায় ২০০ বছরের জেল হতে পারে।
সু চির আইনজীবীরা বলেছেন, নতুন সাজাটিতে কঠোর শ্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ৭৬ বছর বয়সী নোবেল বিজয়ী তার বেশিরভাগ সময় মিয়ানমারের রাজধানীতে গৃহবন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন।
জনসাধারণ ও মিডিয়ার আদালতের এই শুনানিতে অংশগ্রহণ করার কোনো সুযোগ নেই। এছাড়াও সামরিক বাহিনী তার আইনজীবীদের সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে বাধা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
আদালত তাকে ২০২০ সালের নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে জালিয়াতি করার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করেছেন। নির্বাচনটি তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) অপ্রতিরোধ্যভাবে জিতেছিল।
ভোটে ব্যাপক ভোটার জালিয়াতির অভিযোগ করার পর দেশটির সেনাবাহিনী গত বছর একটি অভ্যুত্থান শুরু করেছিল। কিন্তু স্বাধীন নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা বলেন, ভোটটি জনগণের ইচ্ছার প্রতিনিধি ছিল।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 3:36 pm