অবৈধ সম্পদ অর্জনের একটি মামলায় ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনিরুল ইসলাম খানকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার ছয় নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এ রায় দেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৫১ টাকা অর্থদণ্ড করেছেন আদালত। অনাদায়ে তাকে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রায়ে মনিরুল ইসলাম খানের স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছেন আদালত। তিনি মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম।
মামলা থেকে জানা যায়, মনিরুল ইসলাম খানকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের নোটিশ দেয় দুদক। ২০১৭ সালের ১৩ এপ্রিল নিজ ও স্ত্রীর নামীয় সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন। সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দুদক দেখে, মনিরুল ইসলাম খান ও স্ত্রী শাহনাজ ইসলাম ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৭ হাজার ৯৭৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে তা ভোগ দখলে রেখেছেন।
এ অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ফারুক আহমেদ রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে ২০২০ সালের ২ মার্চ মনিরুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক মোহা.আবুল হোসেন। এরপর মামলাটিতে দুই আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম বলেন, ‘জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মনিরুল ইসলামসহ চারজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর মনিরুল ইসলামকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।’
সাদেক হোসেন খোকার এপিএস মনিরুলের ৫ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধ সম্পদের মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের একটি মামলায় ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনিরুল ইসলাম খানকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়েছেন আদালত।
আজ মঙ্গলবার ঢাকার ছয় নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এ রায় দেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামিকে ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৫১ টাকা অর্থদণ্ড করেছেন আদালত। অনাদায়ে তাকে আরও ছয় মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রায়ে মনিরুল ইসলাম খানের স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দিয়েছেন আদালত। তিনি মামলার শুরু থেকেই পলাতক ছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম।
মামলা থেকে জানা যায়, মনিরুল ইসলাম খানকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের নোটিশ দেয় দুদক। ২০১৭ সালের ১৩ এপ্রিল নিজ ও স্ত্রীর নামীয় সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন। সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দুদক দেখে, মনিরুল ইসলাম খান ও স্ত্রী শাহনাজ ইসলাম ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৭ হাজার ৯৭৩ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে তা ভোগ দখলে রেখেছেন।
এ অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ফারুক আহমেদ রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত করে ২০২০ সালের ২ মার্চ মনিরুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক মোহা.আবুল হোসেন। এরপর মামলাটিতে দুই আসামির বিরুদ্ধে চার্জগঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে আদালত ৮ জন সাক্ষীর মধ্যে ৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।
মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম বলেন, ‘জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মনিরুল ইসলামসহ চারজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এরপর মনিরুল ইসলামকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করেন।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 5:58 pm