কক্সবাজারের খুরুশকুলে নির্মাণাধীন দেশের প্রথম ও বৃহত্তম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পটি আগামী জুনে উৎপাদনে যাচ্ছে।
দেশে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ বা ক্লিন এনার্জির ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য অংশ হিসাবে এই ৬০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইউএস–ডিকে গ্রিন এনার্জি (বিডি) লিমিটেড স্থাপন করছে।
প্রকল্প ব্যবস্থাপক (প্রকল্প ও পরিকল্পনা) প্রকৌশলী মুকিত আলম খান জানান, একটি চুক্তির আওতায় রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এখান থেকে বিদ্যুৎ কিনবে।
তিনি বলেন, বায়ু থেকে ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য মোট ২২টি টারবাইন স্থাপন করা হবে, যার প্রতিটি টারবাইন ৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।
ব্যাকআপের জন্য স্ট্যান্ডবাই হিসেবে দুটি টারবাইন বসানো হবে। এর জন্য ২০টিরও বেশি টারবাইনের প্রয়োজন হবে।
এজন্য ১২০ মেগাওয়াট পর্যন্ত উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয়া হয়েছে।
২০২২ সালের ৩১ মার্চ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
এই লক্ষ্যে পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট (পিপিএ) এবং ইমপ্লিমেন্টেশন এগ্রিমেন্ট (আইএ) করা হয়েছিল ২০১৪ সালের ১৫ মে।
কক্সবাজার ৬০ মেগাওয়াট উইন্ড পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রজেক্টের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হেই ঝাও (ব্রেট) বলেন, ইউএস–ডিকে গ্রিন এনার্জি (বিডি) লিমিটেড প্ল্যান্টটির উন্নয়নে ১১৬.৫১ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।
এই আধুনিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে, যার উৎপাদন ক্ষমতা ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।
দেশের প্রথম ও বৃহত্তম কক্সবাজারের বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প জুনে উৎপাদনে যাচ্ছে
কক্সবাজারের খুরুশকুলে নির্মাণাধীন দেশের প্রথম ও বৃহত্তম বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্পটি আগামী জুনে উৎপাদনে যাচ্ছে।
দেশে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ বা ক্লিন এনার্জির ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য অংশ হিসাবে এই ৬০ মেগাওয়াট বায়ু বিদ্যুৎ প্রকল্প বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইউএস–ডিকে গ্রিন এনার্জি (বিডি) লিমিটেড স্থাপন করছে।
প্রকল্প ব্যবস্থাপক (প্রকল্প ও পরিকল্পনা) প্রকৌশলী মুকিত আলম খান জানান, একটি চুক্তির আওতায় রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এখান থেকে বিদ্যুৎ কিনবে।
তিনি বলেন, বায়ু থেকে ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য মোট ২২টি টারবাইন স্থাপন করা হবে, যার প্রতিটি টারবাইন ৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে।
ব্যাকআপের জন্য স্ট্যান্ডবাই হিসেবে দুটি টারবাইন বসানো হবে। এর জন্য ২০টিরও বেশি টারবাইনের প্রয়োজন হবে।
এজন্য ১২০ মেগাওয়াট পর্যন্ত উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের কাছে একটি প্রস্তাব জমা দেয়া হয়েছে।
২০২২ সালের ৩১ মার্চ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
এই লক্ষ্যে পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট (পিপিএ) এবং ইমপ্লিমেন্টেশন এগ্রিমেন্ট (আইএ) করা হয়েছিল ২০১৪ সালের ১৫ মে।
কক্সবাজার ৬০ মেগাওয়াট উইন্ড পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রজেক্টের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হেই ঝাও (ব্রেট) বলেন, ইউএস–ডিকে গ্রিন এনার্জি (বিডি) লিমিটেড প্ল্যান্টটির উন্নয়নে ১১৬.৫১ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে।
এই আধুনিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে, যার উৎপাদন ক্ষমতা ২০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বাড়ানোর সুযোগ থাকবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:29 am