কক্সবাজারের উখিয়া ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রুর কোনারপাড়া গ্রামে অবস্থান নেওয়া শূন্যরেখার রোহিঙ্গাদের শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিন এবং কুতুপালং ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করার জন্য ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
রবিবার ২৯ জানুয়ারি সকাল ১১টায় তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রোহিঙ্গ্যা নাগরিকদের ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৬৮ পরিবারের ১ হাজার ৪২৮ জন রোহিঙ্গ্যার ডাটা এন্ট্রি করা হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
বর্তমানে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ ও আশপাশের কয়েকটি এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে ঝুপড়িঘর তুলে বসতি স্থাপন করছে কয়েক হাজার রোহিঙ্গা।
এদিকে রবিবার বিকাল ৩টায় তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোনারপাড়ার রোহিঙ্গ্যা নাগরিকদের ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম দেখতে কক্সবাজারস্থ আরআরআরসি (Refugee Relief and Repatriation of Commission) প্রতিনিধি উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৫ এর সিআইসি প্রীতম সাহা পরিদর্শনে আসেন।
উল্লেখ্য গত ১৮ জানুয়ারি তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখা কোনারপাড়া আশ্রয়শিবিরে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান স্যালভেশন আর্মি’র (আরসা) সঙ্গে মিয়ানমারের আরেকটি সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন’-এর (আরএসও) মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ওই দিনের গোলাগুলিতে দুইজন রোহিঙ্গা নিহত ও নারী-শিশু আহত হয়।
এ ঘটনার পর শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে ৬৩০টির বেশি ঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ওই শিবিরে থাকা ৪ হাজার ৩০০ রোহিঙ্গা গৃহহীন হয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আশ্রয় নেয়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু রোহিঙ্গা তুমব্রু থেকে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের দিকে পাড়ি দিয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বাসিন্দাদের ধারণা, বর্তমানে তুমব্রু এলাকায় দুই হাজারের মতো রোহিঙ্গা আছে।
বর্তমানে কক্সবাজার জেলার উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১২ লাখ। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর কয়েক মাসে দেশটির সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসে ৮ লাখ রোহিঙ্গা। ওই সময় স্থলপথে ৬ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা পালিয়ে এসে শূন্যরেখায় আশ্রয়শিবির গড়ে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলেন, ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে ছিল ৬২১টি পরিবারের ৪ হাজার ৩০০ জন রোহিঙ্গা।
তুমব্রুর শূন্যরেখার রোহিঙ্গ্যাদের কক্সবাজারের কুতুপালং ক্যাম্পে স্থানান্তরে ডাটা এন্ট্রি শুরু
কক্সবাজারের উখিয়া ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী ঘুমধুম ইউনিয়নের তুমব্রুর কোনারপাড়া গ্রামে অবস্থান নেওয়া শূন্যরেখার রোহিঙ্গাদের শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধিন এবং কুতুপালং ট্রানজিট ক্যাম্পে স্থানান্তর করার জন্য ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
রবিবার ২৯ জানুয়ারি সকাল ১১টায় তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রোহিঙ্গ্যা নাগরিকদের ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম শুরু হয়।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৬৮ পরিবারের ১ হাজার ৪২৮ জন রোহিঙ্গ্যার ডাটা এন্ট্রি করা হয়েছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
বর্তমানে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠ ও আশপাশের কয়েকটি এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে ঝুপড়িঘর তুলে বসতি স্থাপন করছে কয়েক হাজার রোহিঙ্গা।
এদিকে রবিবার বিকাল ৩টায় তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোনারপাড়ার রোহিঙ্গ্যা নাগরিকদের ডাটা এন্ট্রি কার্যক্রম দেখতে কক্সবাজারস্থ আরআরআরসি (Refugee Relief and Repatriation of Commission) প্রতিনিধি উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৫ এর সিআইসি প্রীতম সাহা পরিদর্শনে আসেন।
উল্লেখ্য গত ১৮ জানুয়ারি তুমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখা কোনারপাড়া আশ্রয়শিবিরে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান স্যালভেশন আর্মি’র (আরসা) সঙ্গে মিয়ানমারের আরেকটি সশস্ত্র গোষ্ঠী ‘আরাকান রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন’-এর (আরএসও) মধ্যে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ওই দিনের গোলাগুলিতে দুইজন রোহিঙ্গা নিহত ও নারী-শিশু আহত হয়।
এ ঘটনার পর শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে ৬৩০টির বেশি ঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ওই শিবিরে থাকা ৪ হাজার ৩০০ রোহিঙ্গা গৃহহীন হয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আশ্রয় নেয়। ইতিমধ্যে বেশ কিছু রোহিঙ্গা তুমব্রু থেকে কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের দিকে পাড়ি দিয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও বাসিন্দাদের ধারণা, বর্তমানে তুমব্রু এলাকায় দুই হাজারের মতো রোহিঙ্গা আছে।
বর্তমানে কক্সবাজার জেলার উখিয়া ও টেকনাফের ৩৩টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১২ লাখ। এর মধ্যে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর কয়েক মাসে দেশটির সেনাবাহিনীর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসে ৮ লাখ রোহিঙ্গা। ওই সময় স্থলপথে ৬ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা পালিয়ে এসে শূন্যরেখায় আশ্রয়শিবির গড়ে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা বলেন, ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে ছিল ৬২১টি পরিবারের ৪ হাজার ৩০০ জন রোহিঙ্গা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 5:18 pm