চীনের ওপর নজরদারি বাড়াতে ফিলিপাইনে আরও চারটি সামরিক ঘাঁটি গড়ার সুযোগ পেলো যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার দুই দেশের প্রতিরক্ষা প্রধানরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
ম্যানিলায় ফিলিপাইনের সামরিক সদর দফতরে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন এবং ফিলিপাইনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী কার্লিটো গালভেজ বলেছেন, ২০১৪ সালের উন্নত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির (ইডিসিএ) অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও চারটি স্থানে প্রবেশাধিকার দেওয়া হবে।
অস্টিন ফিলিপাইনের সিদ্ধান্তটিকে ‘বড় চুক্তি’ হিসাবে উল্লেখ করেছেন। দুই দেশই তাদের জোটকে শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের জোট আমাদের উভয় দেশের গণতন্ত্রকে আরও সুরক্ষিত করবে এবং ইন্দো-প্যাসিফিককে একটি মুক্ত ও উদার রাখতে রাখতে সহায়তা করবে। আমরা পশ্চিম ফিলিপাইন সাগরসহ ফিলিপাইনের আশেপাশের জলসীমায় অস্থিতিশীল কার্যকলাপ মোকাবেলার জন্য দৃঢ় পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি এবং আমরা সশস্ত্র আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য আমাদের পারস্পরিক ক্ষমতা জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘এটি আমাদের জোটের আধুনিকীকরণের প্রচেষ্টার অংশ মাত্র। এই প্রচেষ্টাগুলো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গণপ্রজাতন্ত্রী চীন পশ্চিম ফিলিপাইন সাগরে তার অবৈধ দানি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।’
এর সমালোচনা করে চীন বলেছে, ফিলিপাইনের সামরিক ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবেশাধিকার আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ‘এটি এমন একটি কাজ যা এই অঞ্চলে উত্তেজনা বাড়াবে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করবে।’
চীনকে ঠেকাতে ফিলিপাইনে যুক্তরাষ্ট্রের আরও ৪ সামরিক ঘাঁটি
চীনের ওপর নজরদারি বাড়াতে ফিলিপাইনে আরও চারটি সামরিক ঘাঁটি গড়ার সুযোগ পেলো যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবার দুই দেশের প্রতিরক্ষা প্রধানরা এ তথ্য জানিয়েছেন।
ম্যানিলায় ফিলিপাইনের সামরিক সদর দফতরে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন এবং ফিলিপাইনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী কার্লিটো গালভেজ বলেছেন, ২০১৪ সালের উন্নত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির (ইডিসিএ) অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে আরও চারটি স্থানে প্রবেশাধিকার দেওয়া হবে।
অস্টিন ফিলিপাইনের সিদ্ধান্তটিকে ‘বড় চুক্তি’ হিসাবে উল্লেখ করেছেন। দুই দেশই তাদের জোটকে শক্তিশালী করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তিনি বলেছেন, ‘আমাদের জোট আমাদের উভয় দেশের গণতন্ত্রকে আরও সুরক্ষিত করবে এবং ইন্দো-প্যাসিফিককে একটি মুক্ত ও উদার রাখতে রাখতে সহায়তা করবে। আমরা পশ্চিম ফিলিপাইন সাগরসহ ফিলিপাইনের আশেপাশের জলসীমায় অস্থিতিশীল কার্যকলাপ মোকাবেলার জন্য দৃঢ় পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করেছি এবং আমরা সশস্ত্র আক্রমণ প্রতিহত করার জন্য আমাদের পারস্পরিক ক্ষমতা জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছি।’
তিনি আরও বলেছেন, ‘এটি আমাদের জোটের আধুনিকীকরণের প্রচেষ্টার অংশ মাত্র। এই প্রচেষ্টাগুলো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গণপ্রজাতন্ত্রী চীন পশ্চিম ফিলিপাইন সাগরে তার অবৈধ দানি নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।’
এর সমালোচনা করে চীন বলেছে, ফিলিপাইনের সামরিক ঘাঁটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবেশাধিকার আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং উত্তেজনা বাড়িয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বলেছেন, ‘এটি এমন একটি কাজ যা এই অঞ্চলে উত্তেজনা বাড়াবে এবং আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতাকে বিপন্ন করবে।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 1:08 am