কক্সবাজারের টেকনাফ দক্ষিণ লম্বরী ঘাট থেকে ৮ লক্ষ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় ৩ রোহিঙ্গাসহ চার আসামির ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে দুই লাখ টাকা করে নগদ অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরো এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এস.টি মামলা নং-২৩১৯/২০১৮ শুনানী শেষে এ রায় ঘোষণা করেন কক্সবাজার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ভোলা চরফ্যাশন দৌলতপুরের মৃত সোবাহান হাওলাদারের ছেলে মোহাম্মদ আলী, মিয়ানমারের মংডু আলীটানজু হাসুরাতা এলাকার আবুল বশরের ছেলে হাফিজ উল্লাহ, আকিয়াবের বুচিদং কিতার বিলের বাসিন্দা মৃত নজু মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ জামিল ও মংডুর নারির বিলের মৃত হোসেনের ছেলে বদি আলম। রায় ঘোষণাকালে আদালতে আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
তাদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, এডভোকেট সাঈদ হোসেন, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, মইনুল আমিন।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট ফরিদুল আলম।
বীচ নিউজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা নাজির বেদারুল আলম। মামলার নথির সূত্র ধরে তিনি বলেন, ২০১৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর টেকনাফ দক্ষিণ লম্বরী ঘাট থেকে ৮ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করে র্যাব-৭। এঘটনায় ২৭ সেপ্টেম্বর চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন টেকনাফ অস্থায়ী ক্যাম্পের ডিএডি নাজমুল হুদা। যার এস.টি মামলা নং-২৩১৯/১৮ (জিআর মামলা নং-৭৪১/১৭, টেকনাফ থানা মামলা নং-২৮)।
২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনজুরুল হক। ২০১৯ সালের ৯ মে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ এর ১৯ (১) ধারার সারণির ৯ (খ) ধারামতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ১৫ ফেব্রুয়ারি চার আসামির সাজা দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক।
৮ লক্ষ ইয়াবার মামলায় ৩ রোহিঙ্গাসহ চারজনের ১৫ বছর কারাদণ্ড
কক্সবাজারের টেকনাফ দক্ষিণ লম্বরী ঘাট থেকে ৮ লক্ষ ইয়াবা উদ্ধারের মামলায় ৩ রোহিঙ্গাসহ চার আসামির ১৫ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে দুই লাখ টাকা করে নগদ অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরো এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এস.টি মামলা নং-২৩১৯/২০১৮ শুনানী শেষে এ রায় ঘোষণা করেন কক্সবাজার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাঈল।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ভোলা চরফ্যাশন দৌলতপুরের মৃত সোবাহান হাওলাদারের ছেলে মোহাম্মদ আলী, মিয়ানমারের মংডু আলীটানজু হাসুরাতা এলাকার আবুল বশরের ছেলে হাফিজ উল্লাহ, আকিয়াবের বুচিদং কিতার বিলের বাসিন্দা মৃত নজু মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ জামিল ও মংডুর নারির বিলের মৃত হোসেনের ছেলে বদি আলম। রায় ঘোষণাকালে আদালতে আসামিরা উপস্থিত ছিলেন।
তাদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, এডভোকেট সাঈদ হোসেন, এডভোকেট মোহাম্মদ আলী, মইনুল আমিন।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এডভোকেট ফরিদুল আলম।
বীচ নিউজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা নাজির বেদারুল আলম। মামলার নথির সূত্র ধরে তিনি বলেন, ২০১৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর টেকনাফ দক্ষিণ লম্বরী ঘাট থেকে ৮ লাখ ইয়াবা উদ্ধার করে র্যাব-৭। এঘটনায় ২৭ সেপ্টেম্বর চারজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন টেকনাফ অস্থায়ী ক্যাম্পের ডিএডি নাজমুল হুদা। যার এস.টি মামলা নং-২৩১৯/১৮ (জিআর মামলা নং-৭৪১/১৭, টেকনাফ থানা মামলা নং-২৮)।
২০১৮ সালের ১৮ আগস্ট অভিযোগপত্র দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনজুরুল হক। ২০১৯ সালের ৯ মে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ গঠন করা হয়। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯০ এর ১৯ (১) ধারার সারণির ৯ (খ) ধারামতে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ১৫ ফেব্রুয়ারি চার আসামির সাজা দিয়েছেন বিজ্ঞ বিচারক।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 4:44 pm