কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে বঙ্গোপসাগরে বর্শিতে ধরা পড়েছে ১৩০কেজি ওজনের একটি শাপলা পাতা মাছ। পরে মাছটি ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এ সময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।
বৃহস্পতিবার ( ২ মার্চ) বিকেলে শাহরীরদ্বীপ পশ্চিম পাড়া সমুদ্র সৈকত থেকে মাছটি কেনেন টেকনাফের নুর মোহাম্মদ নামে এক পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী।
শাহপরীর দ্বীপ দক্ষিণ পাড়ার জেলে আবদুল আমিন বলেন, তিনজন সহযোগী নিয়ে বুধবার রাতে নৌকা নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে যান ।
উদ্দেশ্য, বড়শি দিয়ে কোরালসহ বড় বড় মাছ ধরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বড়শিতে চিংড়ি মাছ দিয়ে টোপ সাগরে ফেলেন। একপর্যায়ে বড়শিতে হ্যাঁচকা টান পড়ল। টোপ গিলেছে বড় কিছু এমন ধারণা সবার। ধীরে ধীরে বড়শি ওপরে আনার পর ভেসে উঠল বিশাল আকারের একটি শাপলা পাতা মাছ। পরে মাছটি টেকনাফের মাছ ব্যবসায়ী নুর মোহাম্মদের কাছে ২০ হাজার টাকা মণ দরে মোট ৭০ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়।
টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ২০১২ আইন অনুসারে শাপলা পাতা মাছ ধরা ক্রয় বিক্রয় সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। এটি হচ্ছে স্ট্রিং রে প্রজাতির মাছ।
বৈজ্ঞানিক নাম হিমানটুরা ইমব্রিকাটা (Himantura Imbricata)। ইংরেজি নাম (Leopard Stingray)। এ প্রজাতির মাছ অগভীর সমুদ্রের বেশি পাওয়া যায়। সমুদ্রের অগভীর স্থানে তলদেশ ঘেঁষে বিচরণ করে শাপলা পাতা মাছ।জেলেদেরকে বিভিন্ন সভা সেমিনারে এই সব শাপলা পাতা মাছ না ধরার জন্য উৎসাহিত করা হয়।
বড়শিতে ধরা পড়েছে ১৩০ কেজি ওজনের শাপলা পাতা মাছ
কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে বঙ্গোপসাগরে বর্শিতে ধরা পড়েছে ১৩০কেজি ওজনের একটি শাপলা পাতা মাছ। পরে মাছটি ৭০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এ সময় মাছটি এক নজর দেখতে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা।
বৃহস্পতিবার ( ২ মার্চ) বিকেলে শাহরীরদ্বীপ পশ্চিম পাড়া সমুদ্র সৈকত থেকে মাছটি কেনেন টেকনাফের নুর মোহাম্মদ নামে এক পাইকারি মাছ ব্যবসায়ী।
শাহপরীর দ্বীপ দক্ষিণ পাড়ার জেলে আবদুল আমিন বলেন, তিনজন সহযোগী নিয়ে বুধবার রাতে নৌকা নিয়ে সাগরে মাছ ধরতে যান ।
উদ্দেশ্য, বড়শি দিয়ে কোরালসহ বড় বড় মাছ ধরা। বৃহস্পতিবার দুপুরে বড়শিতে চিংড়ি মাছ দিয়ে টোপ সাগরে ফেলেন। একপর্যায়ে বড়শিতে হ্যাঁচকা টান পড়ল। টোপ গিলেছে বড় কিছু এমন ধারণা সবার। ধীরে ধীরে বড়শি ওপরে আনার পর ভেসে উঠল বিশাল আকারের একটি শাপলা পাতা মাছ। পরে মাছটি টেকনাফের মাছ ব্যবসায়ী নুর মোহাম্মদের কাছে ২০ হাজার টাকা মণ দরে মোট ৭০ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করা হয়।
টেকনাফ উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন বলেন, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ২০১২ আইন অনুসারে শাপলা পাতা মাছ ধরা ক্রয় বিক্রয় সম্পূর্ন নিষিদ্ধ। এটি হচ্ছে স্ট্রিং রে প্রজাতির মাছ।
বৈজ্ঞানিক নাম হিমানটুরা ইমব্রিকাটা (Himantura Imbricata)। ইংরেজি নাম (Leopard Stingray)। এ প্রজাতির মাছ অগভীর সমুদ্রের বেশি পাওয়া যায়। সমুদ্রের অগভীর স্থানে তলদেশ ঘেঁষে বিচরণ করে শাপলা পাতা মাছ।জেলেদেরকে বিভিন্ন সভা সেমিনারে এই সব শাপলা পাতা মাছ না ধরার জন্য উৎসাহিত করা হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 7:25 pm