টেকনাফে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩টি লার্নিং সেন্টার, স্থানীয়দের ২টি ঘরসহ রোহিঙ্গাদের ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (১৮এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে টেকনাফের লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-৯ ব্লকে অগ্নিকাণ্ডের সুত্রপাত হয়। তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়ে স্থানীয় জনসাধারণ এবং রোহিঙ্গারা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে হ্নীলা ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী স্থানীয় মেম্বার মো. আলী ঘটনাস্থলে যান।
দ্রুত ফায়ার সার্ভিস এসে সম্মিলিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এই অগ্নিকাণ্ডে এনজিও সংস্থার পরিচালিত ৩টি লার্নিং সেন্টার,ক্যাম্প এলাকায় বসবাসরত স্থানীয় হায়দর আলীর মেয়ে ফাতেমা খাতুন ও মৃত মোজাহার মিয়ার স্ত্রী জরিনার ঘরসহ রোহিঙ্গাদের ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক মাঝি আজিম উল্লাহ বলেন, রোহিঙ্গাদের শেড বা ঘর থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। সকলের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। তবে ৩টি এনজিও সংস্থার লার্নিং সেন্টার, স্থানীয়দের ২টিসহ মোট ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে আনুমানিক কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নির্ধারণ করে বলতে পারেনি।
১৬-আর্মড (এপিবিএন) পুলিশ ব্যাটালিয়নের পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ জামাল পাশা বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এখন ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না। প্রাথমিকভাবে ৩৫টির মতো ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে বলে জেনেছি। এতে অন্তত শতাধিক রোহিঙ্গা ঘর-বাড়ি হারিয়েছে। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে, সেটি খতিয়ে দেখছি আমরা।
টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আগুনে ৩টি লার্নিং সেন্টারসহ ৩৫ ঘর পুড়ে ছাঁই
টেকনাফে লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৩টি লার্নিং সেন্টার, স্থানীয়দের ২টি ঘরসহ রোহিঙ্গাদের ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (১৮এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে টেকনাফের লেদা ২৪নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সি-৯ ব্লকে অগ্নিকাণ্ডের সুত্রপাত হয়। তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিয়ে স্থানীয় জনসাধারণ এবং রোহিঙ্গারা মিলে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে হ্নীলা ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী স্থানীয় মেম্বার মো. আলী ঘটনাস্থলে যান।
দ্রুত ফায়ার সার্ভিস এসে সম্মিলিতভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এই অগ্নিকাণ্ডে এনজিও সংস্থার পরিচালিত ৩টি লার্নিং সেন্টার,ক্যাম্প এলাকায় বসবাসরত স্থানীয় হায়দর আলীর মেয়ে ফাতেমা খাতুন ও মৃত মোজাহার মিয়ার স্ত্রী জরিনার ঘরসহ রোহিঙ্গাদের ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
লেদা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ব্লক মাঝি আজিম উল্লাহ বলেন, রোহিঙ্গাদের শেড বা ঘর থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত। সকলের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে এবং প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। তবে ৩টি এনজিও সংস্থার লার্নিং সেন্টার, স্থানীয়দের ২টিসহ মোট ৩৫টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে আনুমানিক কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নির্ধারণ করে বলতে পারেনি।
১৬-আর্মড (এপিবিএন) পুলিশ ব্যাটালিয়নের পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ জামাল পাশা বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এখন ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বলা যাচ্ছে না। প্রাথমিকভাবে ৩৫টির মতো ঘরবাড়ি পুড়ে গেছে বলে জেনেছি। এতে অন্তত শতাধিক রোহিঙ্গা ঘর-বাড়ি হারিয়েছে। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে, সেটি খতিয়ে দেখছি আমরা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:28 am