পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। একসময় দেশটির জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন। এখন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রধান। কিন্তু সম্প্রতি সীমাহীন চাপের মুখে রয়েছেন তিনি।
তাকে গ্রেপ্তারের ৯ মে সেনা দপ্তরে হামলাকে কেন্দ্র করে তার অবস্থান বেশ নড়বড়ে হয়েছে। কয়েক দিন আগে ক্ষমতাসীন দল পিএমএল-এনের শীর্ষ নেতা মরিয়ম নওয়াজ বলেই দিয়েছেন ইমরানের খেলা এবার শেষ। এমন প্রেক্ষাপটে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ বলেছেন সামরিক আদালতে ইমরানের বিচার হওয়া উচিত। যদি তা-ই হয় তা হলে ইমরানের ভাগ্য অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সরকারের ওপর নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। দেশটির অতীত ইতিহাস সেই সাক্ষ্যই দেয়। সেই সেনাবাহিনী প্রধানের কড়া সমালোচনা করেছেন ইমরান। এখন দেখা যাচ্ছে ইমরানের দলের একের পর এক নেতা পদত্যাগ করছেন। শীর্ষ নেতারা পর্যন্ত বিবৃতি দিচ্ছেন তারা আর ইমরানের সঙ্গে নেই। পদত্যাগকারীদের অনেকেই ইমরানের সেনাবিরোধী অবস্থানের সমালোচনা করেছেন। যদিও ইমরান বলছেন, নিরাপত্তা বাহিনীর চাপের মুখে তারা পদত্যাগ করছেন।
এমন পরিস্থিতিতে ইমরান সরকারের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন সেই প্রস্তাবও ফিরিয়ে দিয়েছে সরকার। সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তার কোনো নেতাকর্মীদের সঙ্গেই তাকে যোগাযোগ করতে দেওয়া হচ্ছে না। শুধু তা-ই নয়, তার খবর প্রচারেও সরকার কড়াকড়ি আরোপ করেছে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, গত মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ডন নিউজের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় যে, সামরিক আদালতে ইমরান খানের বিচার করা হবে কিনা? জবাবে সানাউল্লাহ বলেন, অবশ্যই, কেনা করা হবে না? তিনি সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তারপরে তা কার্যকর করেছিলেন। আমি যতটা বুঝি, এটি পুরোপুরি সামরিক আদালতের মামলা।’
তিনি আরও বলেন, আমাদের হাতে প্রমাণ রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন টুইট বার্তায় তার নির্দেশনা দেওয়া ছিল, কারা কী করবে, কোথায় করবে তিনি (ইমরান) জেলে যাওয়ার আগেই সব পরিকল্পনা ঠিক করে গিয়েছিলেন।
দুর্নীতির মামলায় গত ৯ মে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে নাটকীয়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয় ইমরান খানকে। সেই গ্রেপ্তার পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশে মারাত্মক অস্থিরতা সৃষ্টি করে। আধাসামরিক বাহিনী রেঞ্জার্স ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের ফলে পাকিস্তানে যে অস্থিরতা শুরু হয় তা টানা চারদিন অব্যাহত ছিল এবং এতে ১০ জনের মৃত্যু এবং বহু সামরিক ও রাষ্ট্রীয় স্থাপনা ধ্বংস হয়।
এদিকে গতকাল বুধবার আরও একটি মামলায় ইমরানকে জামিন দেওয়া হয়েছে। ডনের খবরে বলা হয়, আল-কাদির ট্রাস্ট মামলা তাকে ১৯ জুন পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়েছে।
ইমরানের ভাগ্যে কী আছে
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। একসময় দেশটির জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন। এখন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রধান। কিন্তু সম্প্রতি সীমাহীন চাপের মুখে রয়েছেন তিনি।
তাকে গ্রেপ্তারের ৯ মে সেনা দপ্তরে হামলাকে কেন্দ্র করে তার অবস্থান বেশ নড়বড়ে হয়েছে। কয়েক দিন আগে ক্ষমতাসীন দল পিএমএল-এনের শীর্ষ নেতা মরিয়ম নওয়াজ বলেই দিয়েছেন ইমরানের খেলা এবার শেষ। এমন প্রেক্ষাপটে দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ বলেছেন সামরিক আদালতে ইমরানের বিচার হওয়া উচিত। যদি তা-ই হয় তা হলে ইমরানের ভাগ্য অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সরকারের ওপর নানাভাবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। দেশটির অতীত ইতিহাস সেই সাক্ষ্যই দেয়। সেই সেনাবাহিনী প্রধানের কড়া সমালোচনা করেছেন ইমরান। এখন দেখা যাচ্ছে ইমরানের দলের একের পর এক নেতা পদত্যাগ করছেন। শীর্ষ নেতারা পর্যন্ত বিবৃতি দিচ্ছেন তারা আর ইমরানের সঙ্গে নেই। পদত্যাগকারীদের অনেকেই ইমরানের সেনাবিরোধী অবস্থানের সমালোচনা করেছেন। যদিও ইমরান বলছেন, নিরাপত্তা বাহিনীর চাপের মুখে তারা পদত্যাগ করছেন।
এমন পরিস্থিতিতে ইমরান সরকারের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন সেই প্রস্তাবও ফিরিয়ে দিয়েছে সরকার। সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, তার কোনো নেতাকর্মীদের সঙ্গেই তাকে যোগাযোগ করতে দেওয়া হচ্ছে না। শুধু তা-ই নয়, তার খবর প্রচারেও সরকার কড়াকড়ি আরোপ করেছে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়, গত মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ডন নিউজের পক্ষ থেকে প্রশ্ন করা হয় যে, সামরিক আদালতে ইমরান খানের বিচার করা হবে কিনা? জবাবে সানাউল্লাহ বলেন, অবশ্যই, কেনা করা হবে না? তিনি সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তারপরে তা কার্যকর করেছিলেন। আমি যতটা বুঝি, এটি পুরোপুরি সামরিক আদালতের মামলা।’
তিনি আরও বলেন, আমাদের হাতে প্রমাণ রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন টুইট বার্তায় তার নির্দেশনা দেওয়া ছিল, কারা কী করবে, কোথায় করবে তিনি (ইমরান) জেলে যাওয়ার আগেই সব পরিকল্পনা ঠিক করে গিয়েছিলেন।
দুর্নীতির মামলায় গত ৯ মে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে নাটকীয়ভাবে গ্রেপ্তার করা হয় ইমরান খানকে। সেই গ্রেপ্তার পারমাণবিক অস্ত্রধারী এই দেশে মারাত্মক অস্থিরতা সৃষ্টি করে। আধাসামরিক বাহিনী রেঞ্জার্স ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের ফলে পাকিস্তানে যে অস্থিরতা শুরু হয় তা টানা চারদিন অব্যাহত ছিল এবং এতে ১০ জনের মৃত্যু এবং বহু সামরিক ও রাষ্ট্রীয় স্থাপনা ধ্বংস হয়।
এদিকে গতকাল বুধবার আরও একটি মামলায় ইমরানকে জামিন দেওয়া হয়েছে। ডনের খবরে বলা হয়, আল-কাদির ট্রাস্ট মামলা তাকে ১৯ জুন পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 3:47 pm