জামালপুরে দুর্বৃত্তের হামলায় আহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম (৪২) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বেলা পৌনে ৩টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে গোলাম রব্বানিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।’
এর আগে, বুধবার (১৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বকশীগঞ্জ সরকারি কলেজ এলাকায় নাদিমের ওপর আক্রমণ চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়ে সেখানেই অচেতন হয়ে পড়েন তিনি।
স্থানীয় লোকজন থেকে তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নাদিমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সাংবাদিক লালন বলেন, ‘অফিসের পেশাগত কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন গোলাম রব্বানি নাদিম। পথিমধ্যে একদল দুর্বৃত্ত তাকে পিটিয়ে অজ্ঞান করে নির্জন স্থানে ফেলে রেখে যায়। খবর পেয়ে পথচারীদের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।’
নিহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। হাসপাতালে তার সঙ্গে কথা বলা চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু অবস্থার অবনতি থাকায় তা সম্ভব হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত রেজাউল নামের একজনকে চিহ্নিত করতে পেরেছি। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে। বাকিদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
দুর্বৃত্তের হামলায় আহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানির মৃত্যু
জামালপুরে দুর্বৃত্তের হামলায় আহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানি নাদিম (৪২) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) বেলা পৌনে ৩টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে গোলাম রব্বানিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।’
এর আগে, বুধবার (১৪ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বকশীগঞ্জ সরকারি কলেজ এলাকায় নাদিমের ওপর আক্রমণ চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়ে সেখানেই অচেতন হয়ে পড়েন তিনি।
স্থানীয় লোকজন থেকে তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে নাদিমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সাংবাদিক লালন বলেন, ‘অফিসের পেশাগত কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন গোলাম রব্বানি নাদিম। পথিমধ্যে একদল দুর্বৃত্ত তাকে পিটিয়ে অজ্ঞান করে নির্জন স্থানে ফেলে রেখে যায়। খবর পেয়ে পথচারীদের সহায়তায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে আসি।’
নিহত সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামীকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আমি আমার স্বামী হত্যার বিচার চাই।’
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল রানা বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। হাসপাতালে তার সঙ্গে কথা বলা চেষ্টাও করেছিলাম। কিন্তু অবস্থার অবনতি থাকায় তা সম্ভব হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত রেজাউল নামের একজনকে চিহ্নিত করতে পেরেছি। তাকে আটকের চেষ্টা চলছে। বাকিদের দ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:09 am