পর্যটন মৌসুম শুরু হয়ে গেছে বিশ্বজুড়ে। নানা দেশ থেকে ভ্রমণপিয়াসী লোকজন ছুটে যাচ্ছেন পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। সুন্দর সুন্দর স্থানে গিয়ে আনন্দময় সময় কাটাবেন, আর তার ছবি দেবেন না সামাজিক মাধ্যমে তা কি হয়! তাই তো ফেসবুকজুড়ে এখন লোকজনের গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটানোর ছবি।
তবে দুঃখের ব্যাপার বা আনন্দের ব্যাপার, যাই বলি না কেন, ফিনল্যান্ডের অসাধারণ সুন্দর দ্বীপ উল্কো ট্যামিওতে গেলে কিন্তু ফেসবুকে ছবি দেয়ার ব্যাপারটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে আপনাকে। কারণ, এই দ্বীপে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ।
প্রকৃতি আর আশপাশের লোকজনের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাতেই কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্ত। আসল ব্যাপার হলো, এই মোবাইল ফোনের কারণে ভার্চুয়াল বন্ধুর সংখ্যা অগণিত হলেও সঙ্গী বা পাশের জনের সঙ্গে কিন্তু দূরত্ব বেড়েছে আমাদের। আর স্ক্রিনটাইম বেড়ে যাওয়ায় কমেছে প্রকৃতির সৌন্দর্য খোঁজার বা উপভোগ করার মনমানসিকতা। তাই তো উল্কো ট্যামিও কর্তৃপক্ষ মোবাইল ফোনের ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করেছে।
বিশ্বের সুখী দেশগুলোর মধ্যে ষষ্ঠবারের মতো প্রথম স্থান অধিকারী দেশ হলো ফিনল্যান্ড। এরই পূর্ব উপসাগরে অবস্থিত উল্কো ট্যামিও। নানা ধরনের বিরল প্রজাতির পাখি ও বৃক্ষরাজি-সমৃদ্ধ এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত। রয়েছে পাহাড় আর সাগরের মিতালি। তাই ডিজিটাল ডিটক্সিফিকেশনের জন্য এটি হতে পারে সবচেয়ে ভালো স্থান।
ফিনিশ স্বাস্থ্য কল্যাণ প্রতিষ্ঠানের রিসার্চ ম্যানেজার ও মনোবিদ সারি কাস্ট্রেন বলেন, ‘মোবাইল ফোন বন্ধ করে যখনই আপনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আবিষ্কার ও আশপাশের মানুষের সঙ্গে বাচনিক ও সরাসরি যোগাযোগে মনোযোগী হবেন, তখন আপনার মন-মেজাজ ভালো হতে বাধ্য। এটা আপনার ভেতরে ভালো থাকার বোধ তৈরি করবে।’
মোবাইল নিয়ে আমরা এখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যস্ত থাকি। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারে বুঁদ হয়ে থাকি। তাই এসব থেকে ছোট্ট একটা বিরতি নেয়া মানে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা গ্রহণের জন্য কিছুটা সময় পাওয়া, বললেন সারি।
সূত্র: সিএনএন
যে দ্বীপে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ
পর্যটন মৌসুম শুরু হয়ে গেছে বিশ্বজুড়ে। নানা দেশ থেকে ভ্রমণপিয়াসী লোকজন ছুটে যাচ্ছেন পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে। সুন্দর সুন্দর স্থানে গিয়ে আনন্দময় সময় কাটাবেন, আর তার ছবি দেবেন না সামাজিক মাধ্যমে তা কি হয়! তাই তো ফেসবুকজুড়ে এখন লোকজনের গ্রীষ্মকালীন ছুটি কাটানোর ছবি।
তবে দুঃখের ব্যাপার বা আনন্দের ব্যাপার, যাই বলি না কেন, ফিনল্যান্ডের অসাধারণ সুন্দর দ্বীপ উল্কো ট্যামিওতে গেলে কিন্তু ফেসবুকে ছবি দেয়ার ব্যাপারটা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে আপনাকে। কারণ, এই দ্বীপে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ।
প্রকৃতি আর আশপাশের লোকজনের সঙ্গে সুন্দর সময় কাটাতেই কর্তৃপক্ষের এ সিদ্ধান্ত। আসল ব্যাপার হলো, এই মোবাইল ফোনের কারণে ভার্চুয়াল বন্ধুর সংখ্যা অগণিত হলেও সঙ্গী বা পাশের জনের সঙ্গে কিন্তু দূরত্ব বেড়েছে আমাদের। আর স্ক্রিনটাইম বেড়ে যাওয়ায় কমেছে প্রকৃতির সৌন্দর্য খোঁজার বা উপভোগ করার মনমানসিকতা। তাই তো উল্কো ট্যামিও কর্তৃপক্ষ মোবাইল ফোনের ব্যাপারে কড়াকড়ি আরোপ করেছে।
বিশ্বের সুখী দেশগুলোর মধ্যে ষষ্ঠবারের মতো প্রথম স্থান অধিকারী দেশ হলো ফিনল্যান্ড। এরই পূর্ব উপসাগরে অবস্থিত উল্কো ট্যামিও। নানা ধরনের বিরল প্রজাতির পাখি ও বৃক্ষরাজি-সমৃদ্ধ এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত। রয়েছে পাহাড় আর সাগরের মিতালি। তাই ডিজিটাল ডিটক্সিফিকেশনের জন্য এটি হতে পারে সবচেয়ে ভালো স্থান।
ফিনিশ স্বাস্থ্য কল্যাণ প্রতিষ্ঠানের রিসার্চ ম্যানেজার ও মনোবিদ সারি কাস্ট্রেন বলেন, ‘মোবাইল ফোন বন্ধ করে যখনই আপনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আবিষ্কার ও আশপাশের মানুষের সঙ্গে বাচনিক ও সরাসরি যোগাযোগে মনোযোগী হবেন, তখন আপনার মন-মেজাজ ভালো হতে বাধ্য। এটা আপনার ভেতরে ভালো থাকার বোধ তৈরি করবে।’
মোবাইল নিয়ে আমরা এখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ব্যস্ত থাকি। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারে বুঁদ হয়ে থাকি। তাই এসব থেকে ছোট্ট একটা বিরতি নেয়া মানে নতুন নতুন অভিজ্ঞতা গ্রহণের জন্য কিছুটা সময় পাওয়া, বললেন সারি।
সূত্র: সিএনএন
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 22, 2024, 9:44 pm