কুতুবদিয়ায় কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেলের বিরুদ্ধে ক্লাস ফাঁকিসহ নানান অভিযোগ তুলে বুধবার দীর্ঘক্ষণ তাঁকে ঘেরাও করেছিলেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যরা। এসময় তাঁকে অপসারণের দাবিও জানান তাঁরা।
জানা যায়, নিয়মিত স্কুলে উপস্থিত থাকেন না ক্লাস ফাঁকি দেন,কোচিং বাণিজ্যে, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনিয়ম করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াসহ,পরিচালনা কমিটির সভা না করে এবং এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল মারাত্মক বিপর্যয় হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেলকে ঘেরাও করেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যরা। অন্যদিকে সদ্য এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ৮৭জন শিক্ষার্থী তার মধ্যে পাশ করেছেন ৪৯জন এবং ৩৮জন পাশ করেননি। পাননি কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫।
অন্যদিকে, অভিযোগ করে পরিচালনা কমিটির সাবেক সদস্য খলিলুর রহমান জানান, নিয়মিত প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে ক্লাস করেন না ও উপস্থিত থাকেন না। শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য করেন। এমন কি ইংরেজির মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিজের কাঁধে রেখে পাঠদান দেন না ৷ যার কারণে দিন দিন শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় পিছিয়ে পড়ছে৷ তাই খুব শীঘ্রই উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষ কে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেল জানান, এটি ষড়যন্ত্র। যারা এখানে অভিভাবক পরিচয় দিয়েছে কয়েকজন ছাড়া বাকিদের কোন ছেলে-মেয়ে স্কুলে পড়ে না। স্কুলের কিছু শিক্ষক মিলে এ কাজটি করেছে। ফলাফল খরাপ করার বিষয়টি তিনি স্বীকার করেন।
এ বিষয়ে,কুতুবদিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজিম শরিফ বলেন,প্রধান শিক্ষক ফলাফলের বিষয় নিয়ে কিছু অভিভাবক স্কুলে আসার কথা জানিয়েছেন। অনিয়ম বা স্কুলের অনুপস্থিত বিষয়ে আমাকে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি ।
কুতুবদিয়ায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ, ঘেরাও স্কুল
কুতুবদিয়ায় কৈয়ারবিল আইডিয়াল হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেলের বিরুদ্ধে ক্লাস ফাঁকিসহ নানান অভিযোগ তুলে বুধবার দীর্ঘক্ষণ তাঁকে ঘেরাও করেছিলেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যরা। এসময় তাঁকে অপসারণের দাবিও জানান তাঁরা।
জানা যায়, নিয়মিত স্কুলে উপস্থিত থাকেন না ক্লাস ফাঁকি দেন,কোচিং বাণিজ্যে, অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অনিয়ম করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াসহ,পরিচালনা কমিটির সভা না করে এবং এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল মারাত্মক বিপর্যয় হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেলকে ঘেরাও করেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবক এবং পরিচালনা কমিটির সদস্যরা। অন্যদিকে সদ্য এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন ৮৭জন শিক্ষার্থী তার মধ্যে পাশ করেছেন ৪৯জন এবং ৩৮জন পাশ করেননি। পাননি কোন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫।
অন্যদিকে, অভিযোগ করে পরিচালনা কমিটির সাবেক সদস্য খলিলুর রহমান জানান, নিয়মিত প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে ক্লাস করেন না ও উপস্থিত থাকেন না। শিক্ষার্থীদের কোচিং করতে বাধ্য করেন। এমন কি ইংরেজির মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিজের কাঁধে রেখে পাঠদান দেন না ৷ যার কারণে দিন দিন শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় পিছিয়ে পড়ছে৷ তাই খুব শীঘ্রই উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষ কে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক ইসহাক হায়দার সোহেল জানান, এটি ষড়যন্ত্র। যারা এখানে অভিভাবক পরিচয় দিয়েছে কয়েকজন ছাড়া বাকিদের কোন ছেলে-মেয়ে স্কুলে পড়ে না। স্কুলের কিছু শিক্ষক মিলে এ কাজটি করেছে। ফলাফল খরাপ করার বিষয়টি তিনি স্বীকার করেন।
এ বিষয়ে,কুতুবদিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজিম শরিফ বলেন,প্রধান শিক্ষক ফলাফলের বিষয় নিয়ে কিছু অভিভাবক স্কুলে আসার কথা জানিয়েছেন। অনিয়ম বা স্কুলের অনুপস্থিত বিষয়ে আমাকে কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি ।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:42 am