রাজধানীর বাসাবো এলাকায় আজ শনিবার সকালে মায়ের কোল থেকে কৌশলে জুনায়েদ নামের ৯ দিন বয়সী শিশুকে অপহরণ করেছে এক নারী। শিশুটির মায়ের নাম হালিমা।
জানা যায়, রাজারবাগ এলাকায় বসবাস করেন তিনি।
হালিমার বরাত দিয়ে সবুজবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রলয় কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে হালিমা তাঁর ৯ দিন বয়সী সন্তান (জুনায়েদ)কে নিয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দিকে রওনা হন। রাজারবাগ থেকে তিনি অটোরিকশায় ওঠেন। হালিমাকে বহনকারী অটোরিকশাটি কদমতলা এলাকায় পৌঁছালে ওই অটোরিকশায় আরও নারী ওঠেন। এরপর অটোরিকশাটি বৌদ্ধমন্দির থেকে একটু দূরে থামার পর হালিমা তাঁর সন্তানকে নিয়ে নেমে যান। ওই অজ্ঞাতনামা নারীও সেখানে নামেন।
ওসি আরও বলেন, অটোরিকশা থেকে নামার পর অজ্ঞাতনামা ওই নারী জুনায়েদকে কোলে নেন। এরপর হালিমা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই নারী শিশুটিকে নিয়ে পালিয়ে যান। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে অজ্ঞাতনামা নারীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা যায়, হালিমার স্বামী পেশায় রিকশাচালক। তাঁরা রাজারবাগ এলাকায় বসবাস করেন। এই দম্পতির চার সন্তান। এ ঘটনায় সবুজবাগ থানায় মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন ওসি।
রাজধানীতে মায়ের কোল থেকে শিশু অপহরণ
রাজধানীর বাসাবো এলাকায় আজ শনিবার সকালে মায়ের কোল থেকে কৌশলে জুনায়েদ নামের ৯ দিন বয়সী শিশুকে অপহরণ করেছে এক নারী। শিশুটির মায়ের নাম হালিমা।
জানা যায়, রাজারবাগ এলাকায় বসবাস করেন তিনি।
হালিমার বরাত দিয়ে সবুজবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রলয় কুমার সাহা সাংবাদিকদের বলেন, সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে হালিমা তাঁর ৯ দিন বয়সী সন্তান (জুনায়েদ)কে নিয়ে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দিকে রওনা হন। রাজারবাগ থেকে তিনি অটোরিকশায় ওঠেন। হালিমাকে বহনকারী অটোরিকশাটি কদমতলা এলাকায় পৌঁছালে ওই অটোরিকশায় আরও নারী ওঠেন। এরপর অটোরিকশাটি বৌদ্ধমন্দির থেকে একটু দূরে থামার পর হালিমা তাঁর সন্তানকে নিয়ে নেমে যান। ওই অজ্ঞাতনামা নারীও সেখানে নামেন।
ওসি আরও বলেন, অটোরিকশা থেকে নামার পর অজ্ঞাতনামা ওই নারী জুনায়েদকে কোলে নেন। এরপর হালিমা কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওই নারী শিশুটিকে নিয়ে পালিয়ে যান। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে অজ্ঞাতনামা নারীকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা যায়, হালিমার স্বামী পেশায় রিকশাচালক। তাঁরা রাজারবাগ এলাকায় বসবাস করেন। এই দম্পতির চার সন্তান। এ ঘটনায় সবুজবাগ থানায় মামলার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন বলে জানিয়েছেন ওসি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:43 am