৭ বছরের শিশুকে হত্যার পর লুকিয়ে রাখা হয়েছিল কচুরিপানার নিচে। এ ঘটনায় সৎ পিতার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন।
শিশু আরাফাত হোসেন বাপ্পীকে হত্যার দায়ে সৎপিতা মোঃ সেলিম ওরফে রুবেলকে (২৫) এই সাজা দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার দনাজোর গ্রামের মোঃ জলিল হকের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল আসামি রুবেল বাপ্পীকে অপহরণ করে। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে আসামির কথামত সিএনজি অটোরিকশা যোগে কবিরাজের বাড়ি গিয়েও সন্ধান করে। আসামির আচরণে সন্দেহ হলে তাকে চাপ প্রয়োগ করলে লাশ দনাজোর গ্রামের কচুরি পানাযুক্ত ডোবার ভেতর আছে বলে জানায়। ২০২২ সালের ১৮ এপ্রিল নিহতের মামা মোঃ আল-আমিন বাদী হয়ে রুবেলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীনুর ইসলাম অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ও আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ড প্রদান করে আদালত।
এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে এপিপি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সেলিম মিয়া বলেন, আমরা আশা করছি উচ্চ আদালত এ রায় বহাল রেখে দ্রুত কার্যকর করবেন। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করি।
শিশু হত্যা, সৎ পিতার ফাঁসি
৭ বছরের শিশুকে হত্যার পর লুকিয়ে রাখা হয়েছিল কচুরিপানার নিচে। এ ঘটনায় সৎ পিতার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ বৃহস্পতিবার কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রোজিনা খান এ রায় দেন।
শিশু আরাফাত হোসেন বাপ্পীকে হত্যার দায়ে সৎপিতা মোঃ সেলিম ওরফে রুবেলকে (২৫) এই সাজা দেওয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার দনাজোর গ্রামের মোঃ জলিল হকের ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৫ এপ্রিল আসামি রুবেল বাপ্পীকে অপহরণ করে। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে আসামির কথামত সিএনজি অটোরিকশা যোগে কবিরাজের বাড়ি গিয়েও সন্ধান করে। আসামির আচরণে সন্দেহ হলে তাকে চাপ প্রয়োগ করলে লাশ দনাজোর গ্রামের কচুরি পানাযুক্ত ডোবার ভেতর আছে বলে জানায়। ২০২২ সালের ১৮ এপ্রিল নিহতের মামা মোঃ আল-আমিন বাদী হয়ে রুবেলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীনুর ইসলাম অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ও আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে তাকে মৃত্যুদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থ দণ্ড প্রদান করে আদালত।
এ রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে এপিপি অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সেলিম মিয়া বলেন, আমরা আশা করছি উচ্চ আদালত এ রায় বহাল রেখে দ্রুত কার্যকর করবেন। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলে মনে করি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 7:43 am