টেকনাফে পৃথকভাবে ৫ কৃষককে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। মুক্তিপণ না পেয়ে অপহরণকারীদের প্রহার গুলিতে গুলিবিদ্ধসহ ৩ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আবুল মঞ্জুরের ছেলে গুলিবিদ্ধ শাহাজাহান আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সেই সাথে ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আবু বক্কর ও তার ছেলে মেহেদী হাসান (১৮) এর চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এখনো পানখালী এলাকার নজির আহমদ ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেন নিখোঁজ রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী ও মরিচ্যাঘোনা এলাকায় গভীর অরণ্যে এ ঘটনা ঘটলেও সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনো অপর দু’জনকে জীবিত বা মৃত উদ্ধার করা হয়নি। তাদের সন্ধানও স্বজনদের হাতে নেই বলেও জানা গেছে।
অপহৃতদের আত্নীয় স্বজন ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো পাহড়ের পাদদেশে ধান চাষ ও ক্ষেত খামার রক্ষণাবেক্ষণে যান তারা। সেখান থেকে ৭-১০ জনের সশস্ত্র অপহরণকারী তাদের অপহরণ করে ৫ লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা আদায়ে ব্যর্থ হওয়ায় শাহাজাহানকে গুলি করা হয়। অপর দুইজনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করে অপহরণকারী দল। তাদের আত্নীয়স্বজনরা খবর পেয়ে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আবুল মঞ্জুর জানান, ‘আমার ছেলে শাহাজাহান ধানক্ষেত পাহাড়া দিতে গেলে সশস্ত্র অপহরণকারীরা তাকে সহ অপরাপর লোকজনকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা না পেয়ে গুলি করে মেরে ফেলার চেষ্টা চালায়। এখনো জানিনা ছেলে বাঁচে কিনা? অপহরণকারীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন পরিচিত বলেও জানান তিনি।’
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, তারা নিয়মিত ধান চাষ ক্ষেত খামার রক্ষাণাবেক্ষণের কারণে সেখানে যেতে হয়। সেখান থেকে অপহরণকারীরা তাদের অপহরণ করে। মুক্তিপণ না পাওয়ার কারণে বেশ কয়েকজন রক্তাক্ত করে। এ ব্যাপারে থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানান, বিষয়টি শুনেছি। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ওই এলাকাগুলোতে দিন দিন অপহরণকারী চক্র বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এর কিছুদিন আগে ছানা উল্লাহ নামের এক যুবককে অপহরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনাফ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এখনো নিরপত্তাহনীনতায় রয়েছে বলেও জানান সানা উল্লাহ। দ্রুত কঠোর অভিযানের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
টেকনাফে পৃথকভাবে ৫ কৃষককে অ প হ র ণ, উদ্ধার-৩,নিখোঁজ-২
টেকনাফে পৃথকভাবে ৫ কৃষককে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। মুক্তিপণ না পেয়ে অপহরণকারীদের প্রহার গুলিতে গুলিবিদ্ধসহ ৩ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আবুল মঞ্জুরের ছেলে গুলিবিদ্ধ শাহাজাহান আশঙ্কাজনক অবস্থায় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সেই সাথে ঠান্ডা মিয়ার ছেলে আবু বক্কর ও তার ছেলে মেহেদী হাসান (১৮) এর চিকিৎসাধীন রয়েছে।
এখনো পানখালী এলাকার নজির আহমদ ও তার ছেলে মোহাম্মদ হোসেন নিখোঁজ রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর রাতে হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী ও মরিচ্যাঘোনা এলাকায় গভীর অরণ্যে এ ঘটনা ঘটলেও সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে মুমুর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনো অপর দু’জনকে জীবিত বা মৃত উদ্ধার করা হয়নি। তাদের সন্ধানও স্বজনদের হাতে নেই বলেও জানা গেছে।
অপহৃতদের আত্নীয় স্বজন ও জনপ্রতিনিধি সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিনের মতো পাহড়ের পাদদেশে ধান চাষ ও ক্ষেত খামার রক্ষণাবেক্ষণে যান তারা। সেখান থেকে ৭-১০ জনের সশস্ত্র অপহরণকারী তাদের অপহরণ করে ৫ লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা আদায়ে ব্যর্থ হওয়ায় শাহাজাহানকে গুলি করা হয়। অপর দুইজনকে কুপিয়ে রক্তাক্ত করে অপহরণকারী দল। তাদের আত্নীয়স্বজনরা খবর পেয়ে উদ্ধার করে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। বর্তমানে তারা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
আবুল মঞ্জুর জানান, ‘আমার ছেলে শাহাজাহান ধানক্ষেত পাহাড়া দিতে গেলে সশস্ত্র অপহরণকারীরা তাকে সহ অপরাপর লোকজনকে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা না পেয়ে গুলি করে মেরে ফেলার চেষ্টা চালায়। এখনো জানিনা ছেলে বাঁচে কিনা? অপহরণকারীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন পরিচিত বলেও জানান তিনি।’
হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান, তারা নিয়মিত ধান চাষ ক্ষেত খামার রক্ষাণাবেক্ষণের কারণে সেখানে যেতে হয়। সেখান থেকে অপহরণকারীরা তাদের অপহরণ করে। মুক্তিপণ না পাওয়ার কারণে বেশ কয়েকজন রক্তাক্ত করে। এ ব্যাপারে থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. হাফিজুর রহমান জানান, বিষয়টি শুনেছি। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ওই এলাকাগুলোতে দিন দিন অপহরণকারী চক্র বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। এর কিছুদিন আগে ছানা উল্লাহ নামের এক যুবককে অপহরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে টেকনাফ থানায় সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এখনো নিরপত্তাহনীনতায় রয়েছে বলেও জানান সানা উল্লাহ। দ্রুত কঠোর অভিযানের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:08 am