মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সংঘর্ষ। শুরুর দিকে এ সংঘর্ষের ক্ষেত্র ছিল বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে কয়েকটি পাহাড়। তবে ক্রমে সংঘর্ষের ব্যাপ্তি ছড়িয়েছে।
এ অবস্থায় গত সোমবার থেকে রাখাইনের জেলা শহর মংডু থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্য আসা বন্ধ হয়ে গেছে। একইভাবে এপার থেকেও কোনো পণ্য যাচ্ছে না ওই শহরে।
মংডুর অবস্থান টেকনাফের উল্টো পাশে নাফ নদীর ওপারে। টেকনাফ স্থলবন্দর থেকে শহরটির দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার।
টেকনাফ-মংডু সীমান্ত বাণিজ্য অচল হয়ে পড়ায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এখন ৪০০ কিলোমিটার দূরে মিয়ানমারের বিভাগীয় বন্দরনগর আকিয়াব (সিথুয়ে) থেকে পণ্য আনতে হচ্ছে তাঁদের। এতে ব্যয় বেড়েছে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে আকিয়াব–টেকনাফ পথেও পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫টি ট্রলারে করে মংডু থেকে নারকেল, পেঁয়াজ, আদা, আচার ইত্যাদি পণ্য আসত টেকনাফ স্থলবন্দরে। ছয় দিন ধরে তা বন্ধ রয়েছে। আবার আকিয়াব থেকেও আগের মতো পণ্য আসছে না। স্বাভাবিক সময়ে সেখান থেকে ১০–১২টি ট্রলারে নানা ধরনের পণ্য আসত টেকনাফ স্থলবন্দরে। গতকাল শনিবার এসেছে মাত্র তিনটি ট্রলার। এর আগের দিন শুক্রবার এ সংখ্যা ছিল চার।
টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আমিনুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, সংঘর্ষের কারণে মংডুর পরিস্থিতি থমথমে। ফলে সেখান থেকে ট্রলারে করে পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না।
তবে বন্দরনগর আকিয়াব থেকে কিছু ট্রলার বঙ্গোপসাগর হয়ে সেন্ট মার্টিনের জলসীমানা দিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসছে। কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
‘আমদানি-রপ্তানিতে অঘোষিত বিধিনিষেধ’
মংডু-টেকনাফ সীমান্ত বাণিজ্য বন্ধ
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে চলছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) সংঘর্ষ। শুরুর দিকে এ সংঘর্ষের ক্ষেত্র ছিল বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে কয়েকটি পাহাড়। তবে ক্রমে সংঘর্ষের ব্যাপ্তি ছড়িয়েছে।
এ অবস্থায় গত সোমবার থেকে রাখাইনের জেলা শহর মংডু থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে পণ্য আসা বন্ধ হয়ে গেছে। একইভাবে এপার থেকেও কোনো পণ্য যাচ্ছে না ওই শহরে।
মংডুর অবস্থান টেকনাফের উল্টো পাশে নাফ নদীর ওপারে। টেকনাফ স্থলবন্দর থেকে শহরটির দূরত্ব মাত্র পাঁচ কিলোমিটার।
টেকনাফ-মংডু সীমান্ত বাণিজ্য অচল হয়ে পড়ায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। এখন ৪০০ কিলোমিটার দূরে মিয়ানমারের বিভাগীয় বন্দরনগর আকিয়াব (সিথুয়ে) থেকে পণ্য আনতে হচ্ছে তাঁদের। এতে ব্যয় বেড়েছে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে আকিয়াব–টেকনাফ পথেও পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫টি ট্রলারে করে মংডু থেকে নারকেল, পেঁয়াজ, আদা, আচার ইত্যাদি পণ্য আসত টেকনাফ স্থলবন্দরে। ছয় দিন ধরে তা বন্ধ রয়েছে। আবার আকিয়াব থেকেও আগের মতো পণ্য আসছে না। স্বাভাবিক সময়ে সেখান থেকে ১০–১২টি ট্রলারে নানা ধরনের পণ্য আসত টেকনাফ স্থলবন্দরে। গতকাল শনিবার এসেছে মাত্র তিনটি ট্রলার। এর আগের দিন শুক্রবার এ সংখ্যা ছিল চার।
টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আমিনুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, সংঘর্ষের কারণে মংডুর পরিস্থিতি থমথমে। ফলে সেখান থেকে ট্রলারে করে পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না।
তবে বন্দরনগর আকিয়াব থেকে কিছু ট্রলার বঙ্গোপসাগর হয়ে সেন্ট মার্টিনের জলসীমানা দিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আসছে। কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে বন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
‘আমদানি-রপ্তানিতে অঘোষিত বিধিনিষেধ’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 9:26 am