নাচ-গান আর নানা উৎসবে মেতেছে সৈকত শহর কক্সবাজার। সপ্তাহব্যাপি পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালের নানা আয়োজনে মুগ্ধ পর্যটকরা। বিশেষ করে মেলায় স্থানীয়দের তৈরি নানা জিনিসপত্র ছাড়াও স্টলগুলোতে স্থান পেয়েছে রোহিঙ্গা নারীদের তৈরি করা নানান তৈজষপত্র। তবে কক্সবাজারের পর্যটন সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে এ আয়োজন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
সন্ধ্যা হলেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্টে শুরু হয় নাচ; একেক দিন একেক নৃত্য শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় চলে এই নাচ। তবে সবচেয়ে বেশি পর্যটকসহ স্থানীয় দর্শনার্থী মেতে উঠে রাখাইন নারীদের অংশগ্রহণে নাচ দেখে।
শেষ কবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এমন আয়োজন হয়েছে তা মনে নেই কারো। নাচের সঙ্গে সঙ্গে গানেও মেতে উঠে পর্যটকসহ স্থানীয় দর্শনার্থীরা।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসের সপ্তাহব্যাপি আয়োজনে প্রতিদিনই চলছে কক্সবাজার সৈকতে নাচ-গানসহ নানা উৎসব। সাগরের উত্তাল ঢেউও হার মানে আত্মহারা মানুষের আনন্দ উৎসবে।
বিচ কার্নিভালের স্টল যেন গ্রাম-বাংলার প্রতিচ্ছবি। কক্সবাজারের স্থানীয় এবং রোহিঙ্গাদের হাতে তৈরি তৈজষপত্র শোভা পাচ্ছে স্থান পাচ্ছে। একই সঙ্গে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে কক্সবাজার ইতিহাস-ঐতিহ্য।
লাবণী পয়েন্টে প্রত্যাশা স্টলের কর্মকর্তা আসিফ বলেন, এই মেলার মাধ্যমে কক্সবাজারের স্থানীয়দের তৈরিকৃত পোষাকসহ অন্যান্য সামগ্রী বিশ^ দরবারে ছড়িয়ে দিতে চাই। একই সঙ্গে কক্সবাজারকে ব্র্যান্ডিং করতে চাই।
আরেক স্টলের কর্মকর্তা রিজিয়া সুলতানা বলেন, পরিবেশ সচেতন কিছু সামগ্রী নিয়ে স্টল দিয়েছে। এই মেলায় এসব সামগ্রী নিয়ে পর্যটকসহ স্থানীয়দের আগ্রহ বেশি দেখছি।
দিনব্যাপি পর্যটকসহ স্থানীয়রা মেলার স্টলগুলোতে কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকলেও সন্ধ্যা ও রাতে মেতে উঠেন নাচ-গানের উৎসবে। তবে দীর্ঘদিন পর কক্সবাজারে এমন আয়োজন দেখে দারুণ খুশি পর্যটকরা।
রফিকুল ইসলাম নামের এক পর্যটক বলেন, কক্সবাজারের কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস-ঐহিত্য এসব মেলায় এসে দেখতে পেয়েছি। একই সঙ্গে বিদেশিরাও মেলা এসে এসব দেখছে। এরকম আয়োজন আমরা সবসময় কক্সবাজারে দেখতে চাই।
আরেক পর্যটক তৌহিদুর রহমান বলেন, খুবই ভালো লাগছে। কক্সবাজার বেড়াতে এসে এমন আয়োজন দেখে। এরকম আয়োজন সামনে আরও বেশি বেশি করে হোক এটাই দাবি জানাচ্ছি।
আর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে; কক্সবাজারের পর্যটন সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে এমন আয়োজন।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক ট্যুরিজমের একটি হাব হিসেবে চিহ্নিত করতে চাই। যাতে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং কক্সবাজারের মাধ্যমে একটা ভিন্ন উচ্চতায় পৌছাতে পারে।
পর্যটন মেলায় স্টল রয়েছে ২’শ ৩০টি। আর জেলা প্রশাসন ও সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপি পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল শেষ হচ্ছে আজ সোমবার।
সপ্তাহব্যাপি উৎসবে মেতেছে কক্সবাজার
নাচ-গান আর নানা উৎসবে মেতেছে সৈকত শহর কক্সবাজার। সপ্তাহব্যাপি পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালের নানা আয়োজনে মুগ্ধ পর্যটকরা। বিশেষ করে মেলায় স্থানীয়দের তৈরি নানা জিনিসপত্র ছাড়াও স্টলগুলোতে স্থান পেয়েছে রোহিঙ্গা নারীদের তৈরি করা নানান তৈজষপত্র। তবে কক্সবাজারের পর্যটন সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে এ আয়োজন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
সন্ধ্যা হলেই কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্টে শুরু হয় নাচ; একেক দিন একেক নৃত্য শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় চলে এই নাচ। তবে সবচেয়ে বেশি পর্যটকসহ স্থানীয় দর্শনার্থী মেতে উঠে রাখাইন নারীদের অংশগ্রহণে নাচ দেখে।
শেষ কবে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে এমন আয়োজন হয়েছে তা মনে নেই কারো। নাচের সঙ্গে সঙ্গে গানেও মেতে উঠে পর্যটকসহ স্থানীয় দর্শনার্থীরা।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবসের সপ্তাহব্যাপি আয়োজনে প্রতিদিনই চলছে কক্সবাজার সৈকতে নাচ-গানসহ নানা উৎসব। সাগরের উত্তাল ঢেউও হার মানে আত্মহারা মানুষের আনন্দ উৎসবে।
বিচ কার্নিভালের স্টল যেন গ্রাম-বাংলার প্রতিচ্ছবি। কক্সবাজারের স্থানীয় এবং রোহিঙ্গাদের হাতে তৈরি তৈজষপত্র শোভা পাচ্ছে স্থান পাচ্ছে। একই সঙ্গে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে কক্সবাজার ইতিহাস-ঐতিহ্য।
লাবণী পয়েন্টে প্রত্যাশা স্টলের কর্মকর্তা আসিফ বলেন, এই মেলার মাধ্যমে কক্সবাজারের স্থানীয়দের তৈরিকৃত পোষাকসহ অন্যান্য সামগ্রী বিশ^ দরবারে ছড়িয়ে দিতে চাই। একই সঙ্গে কক্সবাজারকে ব্র্যান্ডিং করতে চাই।
আরেক স্টলের কর্মকর্তা রিজিয়া সুলতানা বলেন, পরিবেশ সচেতন কিছু সামগ্রী নিয়ে স্টল দিয়েছে। এই মেলায় এসব সামগ্রী নিয়ে পর্যটকসহ স্থানীয়দের আগ্রহ বেশি দেখছি।
দিনব্যাপি পর্যটকসহ স্থানীয়রা মেলার স্টলগুলোতে কেনাকাটায় ব্যস্ত থাকলেও সন্ধ্যা ও রাতে মেতে উঠেন নাচ-গানের উৎসবে। তবে দীর্ঘদিন পর কক্সবাজারে এমন আয়োজন দেখে দারুণ খুশি পর্যটকরা।
রফিকুল ইসলাম নামের এক পর্যটক বলেন, কক্সবাজারের কৃষ্টি-কালচার, ইতিহাস-ঐহিত্য এসব মেলায় এসে দেখতে পেয়েছি। একই সঙ্গে বিদেশিরাও মেলা এসে এসব দেখছে। এরকম আয়োজন আমরা সবসময় কক্সবাজারে দেখতে চাই।
আরেক পর্যটক তৌহিদুর রহমান বলেন, খুবই ভালো লাগছে। কক্সবাজার বেড়াতে এসে এমন আয়োজন দেখে। এরকম আয়োজন সামনে আরও বেশি বেশি করে হোক এটাই দাবি জানাচ্ছি।
আর জেলা প্রশাসন জানিয়েছে; কক্সবাজারের পর্যটন সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে এমন আয়োজন।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক ট্যুরিজমের একটি হাব হিসেবে চিহ্নিত করতে চাই। যাতে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং কক্সবাজারের মাধ্যমে একটা ভিন্ন উচ্চতায় পৌছাতে পারে।
পর্যটন মেলায় স্টল রয়েছে ২’শ ৩০টি। আর জেলা প্রশাসন ও সৈকত ব্যবস্থাপনা কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত সপ্তাহব্যাপি পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল শেষ হচ্ছে আজ সোমবার।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 5:28 pm