কয়েকদিন আগেও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছিলেন তাদের নেতা তারেক রহমান। তার নেতৃত্বেই আন্দোলন করবে বিএনপি। কিন্তু এক সপ্তাহ না যেতেই সুর পাল্টে ফেলেছেন তিনি। মঙ্গলবার মির্জা ফখরুল বলেছেন, তারেক রহমান নয়; খালেদা জিয়ার নেতৃত্বেই আন্দোলন হবে।
এদিকে, মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দুই বছরের বেশি সময় ধরে রাজনীতি থেকে নির্বাসিত। এ সময়ে কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে তিনি নেই। এমনকি দলের কোনো বিষয়ে কথাবার্তাও বলছেন না খালেদা জিয়া। রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করার মতো অবস্থাও তার নেই। এ পরিস্থিতিতে তিনি কীভাবে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন?
খালেদা জিয়ার পারিবারিক সূত্র বলছে, তিনি রাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এ নিয়ে কথা বলতেও উৎসাহ বোধ করেন না। বরং ছেলে তারেকের হাতেই দল ছেড়ে দিয়েছেন তিনি।
নেতাকর্মীরা জানান, তারেক রহমানকে নিয়েই এখন বিএনপি সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তিতে আছে। তার ব্যাপারে এখন নানারকম মুখরোচক কথাবার্তা শোনা যায়। তারেক সকালে একটি নির্দেশ দেন, বিকেলে সেই নির্দেশ পাল্টে ফেলেন। সকালে একজনকে নেতা বানান, বিকেলেই তার পদ কেড়ে নেন। তিনি কখন কী করছেন তা দলের কেউ বুঝে উঠতে পারছেন না।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমান বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতাকে বলেছেন- কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আবার মির্জা ফখরুলকে বলেছেন- কর্নেল অলি আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। তিনিই বলেছেন জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে হবে। আবার বলেছেন জামায়াতের ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা তারেক রহমানের নেই। তিনি নিজেই দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। আর তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েছে বিএনপিও। এ অবস্থায় তারা কীভাবে আন্দোলন করবে তা নিয়েও বিভ্রান্ত দলীয় নেতাকর্মীরা।
তারেকের নেতৃত্ব নিয়ে বিভ্রান্ত বিএনপি
কয়েকদিন আগেও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলছিলেন তাদের নেতা তারেক রহমান। তার নেতৃত্বেই আন্দোলন করবে বিএনপি। কিন্তু এক সপ্তাহ না যেতেই সুর পাল্টে ফেলেছেন তিনি। মঙ্গলবার মির্জা ফখরুল বলেছেন, তারেক রহমান নয়; খালেদা জিয়ার নেতৃত্বেই আন্দোলন হবে।
এদিকে, মির্জা ফখরুলের এমন বক্তব্যে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
অন্যদিকে, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া দুই বছরের বেশি সময় ধরে রাজনীতি থেকে নির্বাসিত। এ সময়ে কোনো দলীয় কর্মকাণ্ডে তিনি নেই। এমনকি দলের কোনো বিষয়ে কথাবার্তাও বলছেন না খালেদা জিয়া। রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করার মতো অবস্থাও তার নেই। এ পরিস্থিতিতে তিনি কীভাবে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন?
খালেদা জিয়ার পারিবারিক সূত্র বলছে, তিনি রাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। এ নিয়ে কথা বলতেও উৎসাহ বোধ করেন না। বরং ছেলে তারেকের হাতেই দল ছেড়ে দিয়েছেন তিনি।
নেতাকর্মীরা জানান, তারেক রহমানকে নিয়েই এখন বিএনপি সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তিতে আছে। তার ব্যাপারে এখন নানারকম মুখরোচক কথাবার্তা শোনা যায়। তারেক সকালে একটি নির্দেশ দেন, বিকেলে সেই নির্দেশ পাল্টে ফেলেন। সকালে একজনকে নেতা বানান, বিকেলেই তার পদ কেড়ে নেন। তিনি কখন কী করছেন তা দলের কেউ বুঝে উঠতে পারছেন না।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, তারেক রহমান বিএনপির কেন্দ্রীয় এক নেতাকে বলেছেন- কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। আবার মির্জা ফখরুলকে বলেছেন- কর্নেল অলি আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। তিনিই বলেছেন জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে হবে। আবার বলেছেন জামায়াতের ব্যাপারে নীরবতা অবলম্বন করতে হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা তারেক রহমানের নেই। তিনি নিজেই দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। আর তা নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েছে বিএনপিও। এ অবস্থায় তারা কীভাবে আন্দোলন করবে তা নিয়েও বিভ্রান্ত দলীয় নেতাকর্মীরা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 9:00 pm