দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী বছরের নভেম্বরেই ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আলমগীর। প্রতি বুথে সিসি ক্যামেরা এবং একদিনেই ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। নির্বাচনে বিচারকি ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে না সেনাবাহিনীকে; মাঠে থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।
২০২৪ সালের ৩০ জানুয়ারি শেষ হবে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদকাল। সংবিধান অনুযায়ী সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে রূপরেখা খসড়ার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। কমিশনের হাতে আছে এক বছরের বেশি সময়। নির্ধারিত এই সময়ে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন দলের নিবন্ধন, আইন সংস্কার, ইভিএম ক্রয় ও প্রশিক্ষণসহ বেশকিছু বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে খসড়ায়। আগামী বছরের নভেম্বরে ভোটের তফসিল হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, “নির্বাচনের টার্গেট নেওয়া হচ্ছে ডিসেম্বরের শেষ দিকে অথবা জানুয়ারির প্রথম দিকে। তবে কোন দিন-তারিখ এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। স্বাভাবিকভাবে নভেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে সিডিউল দিতে হবে। আর যদি জানুয়ারি হয় তাহলে নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সিডিউল।”
আগামী নির্বাচনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তাব রাখবে কমিশন; আইন অনুযায়ী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবেই মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী। আর সংবিধানে থাকলেও একাধিক দিনে ভোট করা দেশের প্রেক্ষাপটে কঠিন বলে মন্তব্য করেন এই নির্বাচন কমিশনার।
মো. আলমগীর আরও বলেন, “মূল কথা সেনাবাহিনীকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কাজে তারা সহযোগিতা করবে। সেনা মোতায়েনের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব রাখবো। আশা করি, সরকার এই প্রস্তাব অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নিবেন।”
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি বুথে সিসি ক্যামেরা রাখার কথা ভাবছে ইসি।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, “আমাদের উদ্দেশ্য যতগুলো কেন্দ্র আছে সব কেন্দ্রের বুথগুলো মনিটরিং করবো। এর পরেও যদি দেখা যায় যে কোন একটা কেন্দ্রে কোনো ইন্টারনেটই নেই সেখানে অন্য ব্যবস্থা।”
নিবন্ধিত সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান নির্বাচন কমিশনের।
মো. আলমগীর বলেন, “কোনো রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে আসা না আসা তার গণতান্ত্রিক অধিকার। আমরা সেই গণতান্ত্রিক অধিকারে কোনক্রমেই হস্তক্ষেপ করতে পারি না।
আগামী বছরের নভেম্বরে নির্বাচনের তফসিল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী বছরের নভেম্বরেই ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আলমগীর। প্রতি বুথে সিসি ক্যামেরা এবং একদিনেই ভোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। নির্বাচনে বিচারকি ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে না সেনাবাহিনীকে; মাঠে থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।
২০২৪ সালের ৩০ জানুয়ারি শেষ হবে একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদকাল। সংবিধান অনুযায়ী সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যেই নির্বাচন করতে হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে রূপরেখা খসড়ার কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। কমিশনের হাতে আছে এক বছরের বেশি সময়। নির্ধারিত এই সময়ে সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন দলের নিবন্ধন, আইন সংস্কার, ইভিএম ক্রয় ও প্রশিক্ষণসহ বেশকিছু বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে খসড়ায়। আগামী বছরের নভেম্বরে ভোটের তফসিল হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, “নির্বাচনের টার্গেট নেওয়া হচ্ছে ডিসেম্বরের শেষ দিকে অথবা জানুয়ারির প্রথম দিকে। তবে কোন দিন-তারিখ এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। স্বাভাবিকভাবে নভেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে সিডিউল দিতে হবে। আর যদি জানুয়ারি হয় তাহলে নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে সিডিউল।”
আগামী নির্বাচনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তাব রাখবে কমিশন; আইন অনুযায়ী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবেই মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী। আর সংবিধানে থাকলেও একাধিক দিনে ভোট করা দেশের প্রেক্ষাপটে কঠিন বলে মন্তব্য করেন এই নির্বাচন কমিশনার।
মো. আলমগীর আরও বলেন, “মূল কথা সেনাবাহিনীকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা কাজে তারা সহযোগিতা করবে। সেনা মোতায়েনের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব রাখবো। আশা করি, সরকার এই প্রস্তাব অনুযায়ী তারা ব্যবস্থা নিবেন।”
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি বুথে সিসি ক্যামেরা রাখার কথা ভাবছে ইসি।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, “আমাদের উদ্দেশ্য যতগুলো কেন্দ্র আছে সব কেন্দ্রের বুথগুলো মনিটরিং করবো। এর পরেও যদি দেখা যায় যে কোন একটা কেন্দ্রে কোনো ইন্টারনেটই নেই সেখানে অন্য ব্যবস্থা।”
নিবন্ধিত সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান নির্বাচন কমিশনের।
মো. আলমগীর বলেন, “কোনো রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে আসা না আসা তার গণতান্ত্রিক অধিকার। আমরা সেই গণতান্ত্রিক অধিকারে কোনক্রমেই হস্তক্ষেপ করতে পারি না।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 6:15 am