সরকার চাইলেই খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল করতে পারে। আর বাড়াবাড়ি করলে সে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে বিএনপিকে হুঁশিয়ার করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (বিলিয়া) সংবিধান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, আগামী নির্বাচনের আগে কী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবার কারাগারে ফেরত পাঠানোর সম্ভাবনা রয়েছে? জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয় না খালেদা জিয়াকে ফৌজদারি কার্যবিধি ৪০১ ধারায় তার দণ্ডাদেশ স্থগিত রেখে শর্ত যুক্তভাবে যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তার পরিবর্তন আনার কোনো চিন্তা-ভাবনা সরকার করছে।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম বাদ দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনতে অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছরের দণ্ডিত সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি ছিলেন। এর মধ্যে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
পরবর্তীতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে পরিবারের সদস্যদের আবেদনে সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখে তাকে সাময়িক সময়ের জন্য মুক্তি দেয় সরকার।
এরপর খালেদা জিয়া রাজধানীর গুলশান এভিনিউয়ের নিজের বাসভবন ফিরোজায় যান। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ফের মেয়াদ আরো বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে খালেদা জিয়া করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সবশেষে ১৯ সেপ্টম্বর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ছয় মাসের জন্য মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়।
প্রতিবার একই শর্তে তাকে কারাগারের বাইরে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শর্ত অনুযায়ী, মুক্ত থাকার সময়ে খালেদা জিয়া বিদেশে যেতে পারবেন না।
চাইলেই খালেদার সাজার স্থগিতাদেশ পরিবর্তন করতে পারে সরকার: আইনমন্ত্রী
সরকার চাইলেই খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের আদেশ বাতিল করতে পারে। আর বাড়াবাড়ি করলে সে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে বিএনপিকে হুঁশিয়ার করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স (বিলিয়া) সংবিধান দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক সেমিনার শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন তিনি।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা জানতে চেয়েছিলেন, আগামী নির্বাচনের আগে কী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে আবার কারাগারে ফেরত পাঠানোর সম্ভাবনা রয়েছে? জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয় না খালেদা জিয়াকে ফৌজদারি কার্যবিধি ৪০১ ধারায় তার দণ্ডাদেশ স্থগিত রেখে শর্ত যুক্তভাবে যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তার পরিবর্তন আনার কোনো চিন্তা-ভাবনা সরকার করছে।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম বাদ দিয়ে ধর্মনিরপেক্ষতা ফিরিয়ে আনতে অপেক্ষা করতে হবে।
উল্লেখ্য, দুর্নীতির দুই মামলায় ১৭ বছরের দণ্ডিত সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি ছিলেন। এর মধ্যে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন।
পরবর্তীতে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে পরিবারের সদস্যদের আবেদনে সাজা ছয় মাসের জন্য স্থগিত রেখে তাকে সাময়িক সময়ের জন্য মুক্তি দেয় সরকার।
এরপর খালেদা জিয়া রাজধানীর গুলশান এভিনিউয়ের নিজের বাসভবন ফিরোজায় যান। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ফের মেয়াদ আরো বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে খালেদা জিয়া করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের সিসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সবশেষে ১৯ সেপ্টম্বর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ছয় মাসের জন্য মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়।
প্রতিবার একই শর্তে তাকে কারাগারের বাইরে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শর্ত অনুযায়ী, মুক্ত থাকার সময়ে খালেদা জিয়া বিদেশে যেতে পারবেন না।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 10:54 am