কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী দেশে সময়মতো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। বিএনপি বা কেউ নির্বাচনে না আসলে তাতে কিছু যায়-আসে না। তবে আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো যাতে বিএনপি নির্বাচনে আসে।’
শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকালে টাঙ্গাইলের মধুপুরে শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জানা যাবে তারা (বিএনপি) নির্বাচনে আসবে কিনা। আমার দৃঢ় বিশ্বাস তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি না আসলেও নির্বাচন আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। দলীয়ভাবে না আসলেও তাদের একাংশ নির্বাচনে আসতে পারে। এছাড়াও অন্য দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
আওয়ামী লীগ বিএনপির জন্য সবসময় সংলাপের দরজা খোলা রাখবে উল্লেখ করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যে কোনো সমস্যা সমাধানে সংলাপ সবচেয়ে ভালো উপায়। আওয়ামী লীগ সবসময় সংলাপকে স্বাগত জানাবে। তবে সংবিধানের আলোকেই সবকিছু হতে হবে।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি দেশে আবারও অরাজকতা সৃষ্টির সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। আন্দোলন সংগ্রামের নামে ২০১৪-১৫ সালের মতো সহিংসতার পুনরাবৃত্তি কঠোরভাবে মোকাবেলা করা হবে। তাদেরকে কোনো হরতাল অবরোধ করতে দেওয়া হবে না।’
বিএনপির আন্দোলন মানেই ব্যর্থতার পুনরাবৃত্তি উল্লেখ করে সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বলেন, ‘বিগত ১৪ বছরে বিএনপি কোনো আন্দোলনে সফল হতে পারেনি। এবারও তারা ব্যর্থ হবে, ব্যর্থ হয়ে আবারও নতুন কর্মসূচি দেবে। এই ব্যর্থ আন্দোলনের পুনরাবৃত্তি চলতেই থাকবে।’
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরফুদ্দীন, মধুপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
নির্বাচনে বিএনপি না আসলে কিছু যায় আসে না: কৃষিমন্ত্রী
কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী দেশে সময়মতো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। বিএনপি বা কেউ নির্বাচনে না আসলে তাতে কিছু যায়-আসে না। তবে আমরা শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো যাতে বিএনপি নির্বাচনে আসে।’
শনিবার (৭ জানুয়ারি) সকালে টাঙ্গাইলের মধুপুরে শহীদ স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যেই জানা যাবে তারা (বিএনপি) নির্বাচনে আসবে কিনা। আমার দৃঢ় বিশ্বাস তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি না আসলেও নির্বাচন আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতা পাবে। দলীয়ভাবে না আসলেও তাদের একাংশ নির্বাচনে আসতে পারে। এছাড়াও অন্য দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’
আওয়ামী লীগ বিএনপির জন্য সবসময় সংলাপের দরজা খোলা রাখবে উল্লেখ করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘যে কোনো সমস্যা সমাধানে সংলাপ সবচেয়ে ভালো উপায়। আওয়ামী লীগ সবসময় সংলাপকে স্বাগত জানাবে। তবে সংবিধানের আলোকেই সবকিছু হতে হবে।’
আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি দেশে আবারও অরাজকতা সৃষ্টির সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। আন্দোলন সংগ্রামের নামে ২০১৪-১৫ সালের মতো সহিংসতার পুনরাবৃত্তি কঠোরভাবে মোকাবেলা করা হবে। তাদেরকে কোনো হরতাল অবরোধ করতে দেওয়া হবে না।’
বিএনপির আন্দোলন মানেই ব্যর্থতার পুনরাবৃত্তি উল্লেখ করে সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী বলেন, ‘বিগত ১৪ বছরে বিএনপি কোনো আন্দোলনে সফল হতে পারেনি। এবারও তারা ব্যর্থ হবে, ব্যর্থ হয়ে আবারও নতুন কর্মসূচি দেবে। এই ব্যর্থ আন্দোলনের পুনরাবৃত্তি চলতেই থাকবে।’
অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরফুদ্দীন, মধুপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছরোয়ার আলম খান আবু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার শফি উদ্দিন মনি, পৌর মেয়র সিদ্দিক হোসেন খান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয়
আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 8:40 pm
