বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ড বলেছেন, বাংলাদেশে আমার তিন বছর চলছে। এ সময়ে আমি এখানকার স্থানীয় নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি। আমি আশা করছি, বাংলাদেশে একটি ফ্রি ও ফেয়ার ইলেকশন (অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন) হবে। এটি বাংলাদেশের জন্য আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সিগন্যাল।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের সম্পর্ক ৫০ বছর ধরে অব্যাহত আছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে সব সময়ই অংশীদার হতে চাই আমরা। এলডিসি থেকে গ্র্যাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ কীভাবে সামনে এগোবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নাগরিকদের বিনিয়োগ বাড়ছে, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রতি আরও স্বচ্ছতা দেখাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি এখানে সব সময়ই স্বচ্ছতা দেখছি। সব আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনেই মানুষ সেখানে হিসাব খুলে অর্থ রাখছেন। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গেও খুব নিবিড়ভাবে কাজ করছি।
বাংলাদেশ সরকার ও বিএফআইউ যেসব তথ্য জানতে চেয়েছে, তা দেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার টেবিলে অনেক প্রস্তাব এখনো আছে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এ নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সরকারের কাছ থেকেও আমি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি। আমরা সঠিক নিয়মেই আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সুইজারল্যান্ডের কোনো পর্যবেক্ষণ আছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে নাতালি বলেন, আমার এখানে তিন বছর চলছে। এসময়ে আমি এখানকার স্থানীয় নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি। এখানের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের পার্টনারশিপ আছে। তাই এখানকার মানবাধিকার নিয়ে সবসময়ই সজাগ দৃষ্টি রাখি আমরা। কারণ, এটি আমাদের ডিএনএর মধ্যেই আছে। এটি সুইস সংবিধানেও আছে।
বাংলাদেশের স্থানীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছি: সুইস রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাতালি চুয়ার্ড বলেছেন, বাংলাদেশে আমার তিন বছর চলছে। এ সময়ে আমি এখানকার স্থানীয় নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি। আমি আশা করছি, বাংলাদেশে একটি ফ্রি ও ফেয়ার ইলেকশন (অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন) হবে। এটি বাংলাদেশের জন্য আমাদের গুরুত্বপূর্ণ সিগন্যাল।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নানের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের সম্পর্ক ৫০ বছর ধরে অব্যাহত আছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে সব সময়ই অংশীদার হতে চাই আমরা। এলডিসি থেকে গ্র্যাজুয়েশনের পর বাংলাদেশ কীভাবে সামনে এগোবে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নাগরিকদের বিনিয়োগ বাড়ছে, সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রতি আরও স্বচ্ছতা দেখাবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে সুইস রাষ্ট্রদূত বলেন, আমি এখানে সব সময়ই স্বচ্ছতা দেখছি। সব আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনেই মানুষ সেখানে হিসাব খুলে অর্থ রাখছেন। আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গেও খুব নিবিড়ভাবে কাজ করছি।
বাংলাদেশ সরকার ও বিএফআইউ যেসব তথ্য জানতে চেয়েছে, তা দেওয়া হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার টেবিলে অনেক প্রস্তাব এখনো আছে। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে এ নিয়ে আমরা আলোচনা করছি। সরকারের কাছ থেকেও আমি ইতিবাচক সাড়া পেয়েছি। আমরা সঠিক নিয়মেই আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।
বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে সুইজারল্যান্ডের কোনো পর্যবেক্ষণ আছে কি না, এ প্রশ্নের জবাবে নাতালি বলেন, আমার এখানে তিন বছর চলছে। এসময়ে আমি এখানকার স্থানীয় নির্বাচনগুলো পর্যবেক্ষণ করেছি। এখানের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে সুইজারল্যান্ডের পার্টনারশিপ আছে। তাই এখানকার মানবাধিকার নিয়ে সবসময়ই সজাগ দৃষ্টি রাখি আমরা। কারণ, এটি আমাদের ডিএনএর মধ্যেই আছে। এটি সুইস সংবিধানেও আছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 6:45 am