রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তার সহধর্মিনী রাশিদা খানম দেশের ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রোববার বঙ্গভবনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। বিকেল ৫টার দিকে বঙ্গভবনের লনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতির সহধর্মিনী ড. রেবেকা সুলতানা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘ ব্যবধানের পর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় দুই হাজার ৫০০ জনের মতো অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
এর মধ্যে ছিলেন- মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পরিবারের সদস্যরা।
শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দও সংবর্ধনায় যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য ও বিশিষ্ট নাগরিকরা। এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
পরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. সাইফুল কাবির।
বঙ্গভবনে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও তার সহধর্মিনী রাশিদা খানম দেশের ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে রোববার বঙ্গভবনে এক সংবর্ধনার আয়োজন করেন। বিকেল ৫টার দিকে বঙ্গভবনের লনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া সংবর্ধনায় উপস্থিত ছিলেন নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতির সহধর্মিনী ড. রেবেকা সুলতানা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দীর্ঘ ব্যবধানের পর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রায় দুই হাজার ৫০০ জনের মতো অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
এর মধ্যে ছিলেন- মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, তিন বাহিনীর প্রধান, সংসদ সদস্য, সিনিয়র রাজনৈতিক নেতা, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী নেতা, শিল্পী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং পরিবারের সদস্যরা।
শীর্ষ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দও সংবর্ধনায় যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- বীরত্ব পুরস্কারপ্রাপ্ত সদস্য ও বিশিষ্ট নাগরিকরা। এ উপলক্ষে কেক কাটেন রাষ্ট্রপতি হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অনুষ্ঠানে তারা আহত মুক্তিযোদ্ধা এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তি ও অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
পরে ইফতারের আয়োজন করা হয়। ইফতারের আগে দেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত পরিচালনা করেন বঙ্গভবন জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো. সাইফুল কাবির।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:28 am