দেশের বেশিরভাগ এলাকায় চলছে দাবদাহ। বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকার কারণে আরও বেশি গরম অনুভূত হচ্ছে। দেশের অন্যস্থানের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে এবং তা আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকবে। এছাড়া দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে তাপপ্রবাহটি বাড়ছে। প্রথমে এটি রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু জায়গা থেকে শুরু হলেও ধীরে ধীরে এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। আজ রোববার এবং আগামীকাল সোমবারও তাপমাত্রা বাড়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। মঙ্গলবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমার সম্ভাবনা থাকলেও তাপপ্রবাহ চলবে আরও কিছুদিন।
আবহাওয়াবিদরা জানান, একটা ভালো বৃষ্টি হলে এই তাপপ্রবাহ কমে যাবে। তবে আপাতত বৃষ্টি হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই।
জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গত ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর টানা ১৪ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে চুয়াডাঙ্গায়।
আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুর ইসলাম আমাদের সময়কে বলেন, ঢাকা, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দেশের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
তিনি বলেন, দাবদাহ বছরের এই সময়ের বৈশিষ্ট্য। বৃষ্টি না হলে এই সময় তাপপ্রবাহ তৈরি হয়। এবার বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তাপপ্রবাহের সঙ্গে আর্দ্রতা বাড়ার কারণে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি বেশি হচ্ছে। দু-তিন দিন ধরে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়েছে। ফলে ভাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। রাতের তাপমাত্রাও কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু এখন রাতের তাপমাত্রা ও বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে।
বৃষ্টি হলে কমবে তাপপ্রবাহ, তবে নেই সে সম্ভাবনা
দেশের বেশিরভাগ এলাকায় চলছে দাবদাহ। বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকার কারণে আরও বেশি গরম অনুভূত হচ্ছে। দেশের অন্যস্থানের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বইছে এবং তা আরও কিছুদিন অব্যাহত থাকবে। এছাড়া দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গত ৪ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে তাপপ্রবাহটি বাড়ছে। প্রথমে এটি রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের কিছু জায়গা থেকে শুরু হলেও ধীরে ধীরে এখন সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। আজ রোববার এবং আগামীকাল সোমবারও তাপমাত্রা বাড়ার এই প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। মঙ্গলবার থেকে তাপমাত্রা কিছুটা কমার সম্ভাবনা থাকলেও তাপপ্রবাহ চলবে আরও কিছুদিন।
আবহাওয়াবিদরা জানান, একটা ভালো বৃষ্টি হলে এই তাপপ্রবাহ কমে যাবে। তবে আপাতত বৃষ্টি হওয়ার কোনো সম্ভবনা নেই।
জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গত ৫৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। আর টানা ১৪ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে চুয়াডাঙ্গায়।
আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুর ইসলাম আমাদের সময়কে বলেন, ঢাকা, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দেশের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।
তিনি বলেন, দাবদাহ বছরের এই সময়ের বৈশিষ্ট্য। বৃষ্টি না হলে এই সময় তাপপ্রবাহ তৈরি হয়। এবার বৃষ্টিপাত কম হওয়ার কারণে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তাপপ্রবাহের সঙ্গে আর্দ্রতা বাড়ার কারণে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি বেশি হচ্ছে। দু-তিন দিন ধরে বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বেড়েছে। ফলে ভাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। রাতের তাপমাত্রাও কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু এখন রাতের তাপমাত্রা ও বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 6:49 pm