বিরল রোগে আক্রান্ত (বৃক্ষ মানব) আবুল বাজানদার ফের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন। শনিবার (১৩ মে) ঢামেক বার্ন ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়।
আবুল বাজানদার বলেন, ‘ফের আমাকে চিকিৎসকরা ভর্তি হতে বলেছেন। তাই আজ ভর্তি হলাম। আমি বার্ন ইউনিটের ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি আছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে চিকিৎসক স্যাররা ধারাবাহিকভাবে আমার ২৫ বার অস্ত্রোপচার করেন। তারা আমার হাতে-পায়ে গজিয়ে ওঠা গাছের মতো দেখতে শেকড়গুলো ধারাবাহিকভাবে আস্তে আস্তে সব কেটে ফেলেন। তারপরে পরিপূর্ণ সুস্থ হলেও আস্তে আস্তে ফের সেগুলো উঠতে থাকে। বর্তমানে আমার হাত-পায়ের অবস্থা সেই আগের মতোই হয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আবুল বাজানদার ফের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তার চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।’
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আবুল বাজানদার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন তার হাত-পা স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল না। গাছের শিকড়ের মতো শক্ত অতিরিক্ত অংশ হাত ও পা বদলে দিয়েছিল। এরপর তার চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এমনকি তার চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। তিনি নির্দেশ দেন আবুলের সব খরচ রাষ্ট্রীয়ভাবে করার। থাকা-খাওয়া, ওষুধ, অপারেশন কোনোকিছুর জন্যই আবুলকে অর্থ দিতে হয়নি। সবখরচ বহন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ফের শেকড় গজিয়েছে আবুল বাজানদারের হাতে
বিরল রোগে আক্রান্ত (বৃক্ষ মানব) আবুল বাজানদার ফের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি হয়েছেন। শনিবার (১৩ মে) ঢামেক বার্ন ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়।
আবুল বাজানদার বলেন, ‘ফের আমাকে চিকিৎসকরা ভর্তি হতে বলেছেন। তাই আজ ভর্তি হলাম। আমি বার্ন ইউনিটের ৭০১ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি আছি।’
তিনি বলেন, ‘২০১৬ সাল থেকে চিকিৎসক স্যাররা ধারাবাহিকভাবে আমার ২৫ বার অস্ত্রোপচার করেন। তারা আমার হাতে-পায়ে গজিয়ে ওঠা গাছের মতো দেখতে শেকড়গুলো ধারাবাহিকভাবে আস্তে আস্তে সব কেটে ফেলেন। তারপরে পরিপূর্ণ সুস্থ হলেও আস্তে আস্তে ফের সেগুলো উঠতে থাকে। বর্তমানে আমার হাত-পায়ের অবস্থা সেই আগের মতোই হয়েছে।’
ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ‘আবুল বাজানদার ফের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তার চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।’
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে আবুল বাজানদার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তখন তার হাত-পা স্বাভাবিক অবস্থায় ছিল না। গাছের শিকড়ের মতো শক্ত অতিরিক্ত অংশ হাত ও পা বদলে দিয়েছিল। এরপর তার চিকিৎসার জন্য পাঁচ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
এমনকি তার চিকিৎসা সহায়তায় এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। তিনি নির্দেশ দেন আবুলের সব খরচ রাষ্ট্রীয়ভাবে করার। থাকা-খাওয়া, ওষুধ, অপারেশন কোনোকিছুর জন্যই আবুলকে অর্থ দিতে হয়নি। সবখরচ বহন করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 19, 2024, 6:30 am