নেতাকর্মীশূন্য হয়ে পড়েছে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেলের পর থেকেই ফাঁকা হতে শুরু করে দলীয় কার্যালয়। দলের নেতাকর্মীরা দ্রুত কার্যালয় ছেড়ে চলে যান। শুধু কার্যালয়ের ভেতরেই নয়, মহাসমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতাকর্মীদেরও নয়াপল্টন ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দলের শীর্ষ পর্যায় থেকে।
বিএনপি কার্যালয় সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নেতাকর্মীদের আটক করতে পারে- এমন আশঙ্কা থেকেই কার্যালয় ফাঁকা করার এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিকেলে দলটির স্থায়ী কমিটির সভা শেষ করেই মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষনেতারা দ্রুত অফিস ত্যাগ করেন। তবে কার্যালয়ের অভ্যন্তরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ দপ্তরের কয়েকজন নেতা উপস্থিত আছেন।
বিএনপির আরেকটি সূত্র জানায়, আজ অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মহাসমাবেশের স্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দলটি। বৈঠকে সিংহভাগ স্থায়ী কমিটির সদস্য গোলাপবাগে সমাবেশ না করার বিষয়ে মতামত দেন। বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
বৈঠকের পর থেকেই সিনিয়র নেতারা দলীয় কার্যালয় ছেড়ে যান এবং পর্যায়ক্রমে অন্য নেতাকর্মীরাও নয়াপল্টন এলাকা ত্যাগ করতে থাকেন।
কার্যালয়ের প্রধান ফটকে কর্তব্যরত নিরাপত্তাকর্মী জানান, দলীয় কার্যালয়ে কোনো নেতাকর্মী নেই, সবকিছু বন্ধ। বাইরে থেকেও কাউকে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নেতাকর্মীদের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, এদিন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অদূরে দুইপাশে অন্যান্য দিনের তুলনায় বেশি সংখ্যক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি দেখা গেছে। একই সঙ্গে প্রস্তুত রাখা হয়েছে জলকামান।
নেতাকর্মীশূন্য বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়
নেতাকর্মীশূন্য হয়ে পড়েছে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়। বুধবার (২৬ জুলাই) বিকেলের পর থেকেই ফাঁকা হতে শুরু করে দলীয় কার্যালয়। দলের নেতাকর্মীরা দ্রুত কার্যালয় ছেড়ে চলে যান। শুধু কার্যালয়ের ভেতরেই নয়, মহাসমাবেশে যোগ দিতে আসা নেতাকর্মীদেরও নয়াপল্টন ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দলের শীর্ষ পর্যায় থেকে।
বিএনপি কার্যালয় সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নেতাকর্মীদের আটক করতে পারে- এমন আশঙ্কা থেকেই কার্যালয় ফাঁকা করার এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিকেলে দলটির স্থায়ী কমিটির সভা শেষ করেই মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষনেতারা দ্রুত অফিস ত্যাগ করেন। তবে কার্যালয়ের অভ্যন্তরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ দপ্তরের কয়েকজন নেতা উপস্থিত আছেন।
বিএনপির আরেকটি সূত্র জানায়, আজ অনুষ্ঠিত স্থায়ী কমিটির বৈঠকে মহাসমাবেশের স্থান নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি দলটি। বৈঠকে সিংহভাগ স্থায়ী কমিটির সদস্য গোলাপবাগে সমাবেশ না করার বিষয়ে মতামত দেন। বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
বৈঠকের পর থেকেই সিনিয়র নেতারা দলীয় কার্যালয় ছেড়ে যান এবং পর্যায়ক্রমে অন্য নেতাকর্মীরাও নয়াপল্টন এলাকা ত্যাগ করতে থাকেন।
কার্যালয়ের প্রধান ফটকে কর্তব্যরত নিরাপত্তাকর্মী জানান, দলীয় কার্যালয়ে কোনো নেতাকর্মী নেই, সবকিছু বন্ধ। বাইরে থেকেও কাউকে একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নেতাকর্মীদের এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, এদিন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অদূরে দুইপাশে অন্যান্য দিনের তুলনায় বেশি সংখ্যক পুলিশ সদস্যের উপস্থিতি দেখা গেছে। একই সঙ্গে প্রস্তুত রাখা হয়েছে জলকামান।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 9:40 am