কর্মচারীরা বেশি খাটুক, তা চায় না দক্ষিণ কোরিয়ার স্মার্টফোন নির্মাতা স্যামসাং। তাদের কর্মজীবনের মধ্যে ব্যালেন্স তৈরি করতে এক অদ্ভুত কম্পিউটার মাউস আবিষ্কার করেছে তারা।
দেখতে স্বাভাবিক মাউসের মতো হলেও অদ্ভুত এই গ্যাজেটে রয়েছে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য। এই মাউসে রয়েছে একটি বিশেষ সেন্সর; যা সেই ব্যবহারকারীর হ্যান্ড মুভমেন্ট শনাক্ত করে। সেই কর্মচারী যদি একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পরও অতিরিক্ত কাজের জন্য মাউসে হাত দেয়, ঠিক তখনই এটির সেন্সর শনাক্ত করে নেবে। মাউসে হাত দিতে গেলেই ছুঁটে পালাবে।
মূলত কোরিয়াতে মানুষের কাজের চাপ যে পরিমাণে বাড়ছে তা নিয়ন্ত্রণে আনতেই এই ফন্দি এঁটেছে স্যামসাং। একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার সাথে যৌথ উদ্যোগে ইউটিউব চ্যানেলে এই মাউসের ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।
এই ভিডিওতে স্যামসাং জানিয়েছে বেশিরভাগ কর্মচারীরা তাদের সময়মতো কাজ থেকে বেরোতে পারেন না। অফিস থেকে বেরোনোর আগে অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য সর্বদা প্রচুর চাপের মধ্যে থাকতে হয়। কখনও কখনও তাদের অতিরিক্ত কাজও করতে হয়। সে কথা ভেবেই এই মাউস ডিজাইন করা হয়েছে।
মাউস পালানোর পর যদি আপনি যদি ধরেও ফেলেন, তাও বেশিক্ষণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন না। সেন্সর শনাক্ত হওয়ার পর এই মাউস থেকে একটি নীল এবং গোলাপি রঙের লাইট বেরোতে থাকবে এবং আপনারা টেবিলের চারপাশে ছুঁটে বেড়াবে। কারণ এটি বুঝতে পারবে যে আপনার আঙ্গুলগুলো এটির কাছাকাছি রয়েছে। এই মাউসের একমাত্র উদ্দেশ্য হল কাজ ও জীবনের মাঝখানে ভারসাম্য তৈরি করা।
বেশি কাজ করলেই পালাবে মাউস, স্যামসাংয়ের অদ্ভুত গ্যাজেট
কর্মচারীরা বেশি খাটুক, তা চায় না দক্ষিণ কোরিয়ার স্মার্টফোন নির্মাতা স্যামসাং। তাদের কর্মজীবনের মধ্যে ব্যালেন্স তৈরি করতে এক অদ্ভুত কম্পিউটার মাউস আবিষ্কার করেছে তারা।
দেখতে স্বাভাবিক মাউসের মতো হলেও অদ্ভুত এই গ্যাজেটে রয়েছে বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য। এই মাউসে রয়েছে একটি বিশেষ সেন্সর; যা সেই ব্যবহারকারীর হ্যান্ড মুভমেন্ট শনাক্ত করে। সেই কর্মচারী যদি একটি নির্দিষ্ট সময় কাজ করার পরও অতিরিক্ত কাজের জন্য মাউসে হাত দেয়, ঠিক তখনই এটির সেন্সর শনাক্ত করে নেবে। মাউসে হাত দিতে গেলেই ছুঁটে পালাবে।
মূলত কোরিয়াতে মানুষের কাজের চাপ যে পরিমাণে বাড়ছে তা নিয়ন্ত্রণে আনতেই এই ফন্দি এঁটেছে স্যামসাং। একটি বিজ্ঞাপন সংস্থার সাথে যৌথ উদ্যোগে ইউটিউব চ্যানেলে এই মাউসের ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।
এই ভিডিওতে স্যামসাং জানিয়েছে বেশিরভাগ কর্মচারীরা তাদের সময়মতো কাজ থেকে বেরোতে পারেন না। অফিস থেকে বেরোনোর আগে অসমাপ্ত কাজ সম্পূর্ণ করার জন্য সর্বদা প্রচুর চাপের মধ্যে থাকতে হয়। কখনও কখনও তাদের অতিরিক্ত কাজও করতে হয়। সে কথা ভেবেই এই মাউস ডিজাইন করা হয়েছে।
মাউস পালানোর পর যদি আপনি যদি ধরেও ফেলেন, তাও বেশিক্ষণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন না। সেন্সর শনাক্ত হওয়ার পর এই মাউস থেকে একটি নীল এবং গোলাপি রঙের লাইট বেরোতে থাকবে এবং আপনারা টেবিলের চারপাশে ছুঁটে বেড়াবে। কারণ এটি বুঝতে পারবে যে আপনার আঙ্গুলগুলো এটির কাছাকাছি রয়েছে। এই মাউসের একমাত্র উদ্দেশ্য হল কাজ ও জীবনের মাঝখানে ভারসাম্য তৈরি করা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 14, 2024, 1:45 am