ঢালিউডের আলোচিত জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমণি। মাসখানেক আগে মা হয়েছেন তিনি। তাকে ঘিরে বাবা শরীফুল রাজ ও মা পরীমণির প্রতিটি দিন কাটছে আনন্দে। প্রতিটি দিনই তাদের জন্য নতুন নতুন অভিজ্ঞতা।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ছেলে রাজ্যের বয়স এক মাস পূর্ণ হয়েছে। দিনটি উদ্যাপন করতে ভোলেননি তারা। তাই মাসপূর্তির দিনটি কেক কেটে পালন করেছেন রাজ-পরী।
কেক কাটার ছবি ফেসবুকে আপলোড করে পরীমনি লিখেছেন, ‘আমার ছেলের বয়স এক মাস হয়ে গেল। আলহামদুলিল্লাহ। হ্যাপি ওয়ান মান্থ, বাজান। ধন্যবাদ রাজ।’
রাজ্যকে নিয়েই এখন পরীর যত ব্যস্ততা। রাজ্যের সঙ্গেই যেন পরী তার জীবনের শিডিউল মিলিয়ে নিয়েছেন।
এই নায়িকা বলেন, ‘একটি টেবিলঘড়ি সামনে রেখেছি। বাবু যখন ঘুমায়, আমিও তখন ঘুমাই। বাবু যখন জাগে, আমিও জাগি। কখন ভোর ছয়টা, কখন সন্ধ্যা ছয়টা, কিছুই বুঝে উঠতে পারি না। ২৪ ঘণ্টাই তার সঙ্গে সময় কাটে আমার। সবার দোয়ায় খুব সুন্দর, সুস্থতার মধ্য দিয়েই আমার সন্তান বেড়ে উঠছে।’
এদিকে শুটিং মিস করলেও কাজে ফিরতে তাড়াহুড়ো নেই পরীর। তিনি বললেন, ‘একসময় তো কাজ করবই। তবে কাজে ফিরতে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। কারণ, রাজ্য আমার জীবন। তাকে রেখে তো আমি এখনই কাজে ফিরতে পারব না। যখন উপযুক্ত সময় মনে হবে, তখনই ফিরব। আমার ইচ্ছা আছে, আরও ছয় মাস পর জিমে ভর্তি হব। নিজেকে ঠিকঠাক করে, উপযুক্ত হয়েই কাজে ফিরব।’
বাবু যখন ঘুমায়, আমিও তখন ঘুমাই: পরীমণি
ঢালিউডের আলোচিত জনপ্রিয় অভিনেত্রী পরীমণি। মাসখানেক আগে মা হয়েছেন তিনি। তাকে ঘিরে বাবা শরীফুল রাজ ও মা পরীমণির প্রতিটি দিন কাটছে আনন্দে। প্রতিটি দিনই তাদের জন্য নতুন নতুন অভিজ্ঞতা।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ছেলে রাজ্যের বয়স এক মাস পূর্ণ হয়েছে। দিনটি উদ্যাপন করতে ভোলেননি তারা। তাই মাসপূর্তির দিনটি কেক কেটে পালন করেছেন রাজ-পরী।
কেক কাটার ছবি ফেসবুকে আপলোড করে পরীমনি লিখেছেন, ‘আমার ছেলের বয়স এক মাস হয়ে গেল। আলহামদুলিল্লাহ। হ্যাপি ওয়ান মান্থ, বাজান। ধন্যবাদ রাজ।’
রাজ্যকে নিয়েই এখন পরীর যত ব্যস্ততা। রাজ্যের সঙ্গেই যেন পরী তার জীবনের শিডিউল মিলিয়ে নিয়েছেন।
এই নায়িকা বলেন, ‘একটি টেবিলঘড়ি সামনে রেখেছি। বাবু যখন ঘুমায়, আমিও তখন ঘুমাই। বাবু যখন জাগে, আমিও জাগি। কখন ভোর ছয়টা, কখন সন্ধ্যা ছয়টা, কিছুই বুঝে উঠতে পারি না। ২৪ ঘণ্টাই তার সঙ্গে সময় কাটে আমার। সবার দোয়ায় খুব সুন্দর, সুস্থতার মধ্য দিয়েই আমার সন্তান বেড়ে উঠছে।’
এদিকে শুটিং মিস করলেও কাজে ফিরতে তাড়াহুড়ো নেই পরীর। তিনি বললেন, ‘একসময় তো কাজ করবই। তবে কাজে ফিরতে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। কারণ, রাজ্য আমার জীবন। তাকে রেখে তো আমি এখনই কাজে ফিরতে পারব না। যখন উপযুক্ত সময় মনে হবে, তখনই ফিরব। আমার ইচ্ছা আছে, আরও ছয় মাস পর জিমে ভর্তি হব। নিজেকে ঠিকঠাক করে, উপযুক্ত হয়েই কাজে ফিরব।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 27, 2024, 2:54 am