সাহিত্য মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রাশেদা রওনক খান। তিনি বলেন, ‘যে মানুষটা লেখাপড়া জানে না তার সঙ্গেও কিন্তু সাহিত্য জড়িয়ে আছে। যেমন- ছোট-খাটো চোর যারা, তাদেরকে আমি চোর মনে করি না। কারণ যেদিন পদ্মা নদীর মাঝিতে কুবেরের ইলিশ মাছ নেওয়ার ঘটনাটি পড়েছি, সেদিনের পর থেকে গরীব মানুষকে চোর ভাবতে পারি না। বরং যারা ঋণখেলাপি তাদেরকে চোর মনে হয়। গরীব মানুষকে চোর না ভাবার এই শিক্ষা আমাকে সাহিত্য দিয়েছে।’
সোমবার (৫ নভেম্বর) ‘সাহিত্য: সত্তাবোধের ঠিকানা’ শীর্ষক বৈঠকিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমি নৃবিজ্ঞানের জায়গা থেকে বিশ্বাস করি, ‘ফ্র্যাগমেন্টের কোহেন্স’ আছে। অর্থাৎ ছোট ছোট করে দেখার বিষয় যেমন আছে, তেমনি আবার এর একটা সামগ্রিকতাও আছে। সাহিত্য একটা বড় ভূমিকা রাখে মানুষের জীবনে। সংস্কৃতির যেকোনও অঙ্গনে কাজ করতে গেলে আমরা কিন্তু সাহিত্যের কাছেই ফিরে যাচ্ছি।”
রাশেদা রওনক খান বলেন, ‘আমরা ফেসবুকে যে যেভাবে পারি স্ট্যাটাস লিখছি। এতেও সাহিত্যের একটি রিপ্রেজেন্টের ক্ষমতা কিংবা অক্ষমতার বিষয় থাকে। স্টুয়ার্ট হল বলেছেন- রিপ্রেজেন্টেশন একটা বড় পলিটিক্স। কে কিভাবে রিপ্রেজেন্ট করে। আমি একটা রাজনৈতিক দলের অনুসারী, আমি আমার দলের পক্ষে এক ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে দিচ্ছি, যেটা দিয়ে অন্তত দশজন প্রভাবিত হবে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে দশ হাজারও প্রভাবিত হবে। এই রাজনীতি ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে বন্ধ করা সম্ভব না।’
তবে তার মতে, ‘সাহিত্যের চর্চা এ ক্ষেত্রে ছাঁকনির মতো কাজ করতে পারে। যিনি সাহিত্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, যিনি সাহিত্যকে ভালোবাসেন, তিনি কিন্তু ভুল রিপ্রেজেন্ট করার কথা চিন্তা করবেন না।’
সাহিত্য মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত: রাশেদা রওনক খান
সাহিত্য মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক রাশেদা রওনক খান। তিনি বলেন, ‘যে মানুষটা লেখাপড়া জানে না তার সঙ্গেও কিন্তু সাহিত্য জড়িয়ে আছে। যেমন- ছোট-খাটো চোর যারা, তাদেরকে আমি চোর মনে করি না। কারণ যেদিন পদ্মা নদীর মাঝিতে কুবেরের ইলিশ মাছ নেওয়ার ঘটনাটি পড়েছি, সেদিনের পর থেকে গরীব মানুষকে চোর ভাবতে পারি না। বরং যারা ঋণখেলাপি তাদেরকে চোর মনে হয়। গরীব মানুষকে চোর না ভাবার এই শিক্ষা আমাকে সাহিত্য দিয়েছে।’
সোমবার (৫ নভেম্বর) ‘সাহিত্য: সত্তাবোধের ঠিকানা’ শীর্ষক বৈঠকিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমি নৃবিজ্ঞানের জায়গা থেকে বিশ্বাস করি, ‘ফ্র্যাগমেন্টের কোহেন্স’ আছে। অর্থাৎ ছোট ছোট করে দেখার বিষয় যেমন আছে, তেমনি আবার এর একটা সামগ্রিকতাও আছে। সাহিত্য একটা বড় ভূমিকা রাখে মানুষের জীবনে। সংস্কৃতির যেকোনও অঙ্গনে কাজ করতে গেলে আমরা কিন্তু সাহিত্যের কাছেই ফিরে যাচ্ছি।”
রাশেদা রওনক খান বলেন, ‘আমরা ফেসবুকে যে যেভাবে পারি স্ট্যাটাস লিখছি। এতেও সাহিত্যের একটি রিপ্রেজেন্টের ক্ষমতা কিংবা অক্ষমতার বিষয় থাকে। স্টুয়ার্ট হল বলেছেন- রিপ্রেজেন্টেশন একটা বড় পলিটিক্স। কে কিভাবে রিপ্রেজেন্ট করে। আমি একটা রাজনৈতিক দলের অনুসারী, আমি আমার দলের পক্ষে এক ধরনের স্ট্যাটাস দিয়ে দিচ্ছি, যেটা দিয়ে অন্তত দশজন প্রভাবিত হবে। কোনও কোনও ক্ষেত্রে দশ হাজারও প্রভাবিত হবে। এই রাজনীতি ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে বন্ধ করা সম্ভব না।’
তবে তার মতে, ‘সাহিত্যের চর্চা এ ক্ষেত্রে ছাঁকনির মতো কাজ করতে পারে। যিনি সাহিত্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, যিনি সাহিত্যকে ভালোবাসেন, তিনি কিন্তু ভুল রিপ্রেজেন্ট করার কথা চিন্তা করবেন না।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: November 15, 2024, 2:22 am